যশোর শিক্ষা বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা, ফরম পূরণের সময় বৃদ্ধি
Published: 10th, May 2025 GMT
মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, যশোরের অধীনে এইচএসসি পরীক্ষার ২০২৫ সালের পরীক্ষার্থীদের বিলম্ব ফিসহ ফরম পূরণের সময় পুনর্বর্ধিত করে সময় বাড়ানো করা হয়েছে। বোর্ডের চেয়ারম্যানের আদেশে পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক এ কার্যক্রমের সময় বাড়ানোর আদেশ জারি করেছেন।
দরকারি তথ্য—
১. বিলম্ব ফিসহ ফরম পূরণের পুনর্বর্ধিত সময়: ১২ মে থেকে ১৮ মে ২০২৫ তারিখ পর্যন্ত।
২.
৩. জেনে রাখুন: উল্লেখিত তারিখের মধ্যে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান প্রধানগণকে পরীক্ষার্থীদের ফরম পূরণ এবং ফি পরিশোধ সম্পন্ন করার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে। পরবর্তী সময়ে ফরম পূরণের আর কোনো সময় বৃদ্ধি বা অনুমিত প্রদান করা হবে না।
* বিস্তারিত তথ্য জানতে ওয়েবসাইটআরও পড়ুনকম খরচ এবং সহজে ভিসার কারণে উচ্চশিক্ষায় বেছে নিতে পারেন এই ৫ দেশ০৮ মে ২০২৫আরও পড়ুনজাপানের স্টাডি সাপোর্ট স্কলারশিপ, ইংরেজি ও জাপানিজ দুই ভাষার দক্ষতা প্রয়োজন০৮ মে ২০২৫
উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশের একটি ধারা নিয়ে সম্পাদক পরিষদের উদ্বেগ
‘সন্ত্রাসবিরোধী (সংশোধন) অধ্যাদেশ ২০২৫’–এর একটি ধারা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে সংবাদপত্রের সম্পাদকদের সংগঠন সম্পাদক পরিষদ। ওই ধারা স্থগিত করে পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছে পরিষদ।
আজ মঙ্গলবার সম্পাদক পরিষদের সভাপতি মাহ্ফুজ আনাম ও সাধারণ সম্পাদক দেওয়ান হানিফ মাহমুদ এক বিবৃতিতে এ উদ্বেগ ও দাবি জানান।
বিবৃতিতে বলা হয়, ১২ মে আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়। এর আগে ১১ মে ‘সন্ত্রাসবিরোধী (সংশোধন) অধ্যাদেশ ২০২৫’-এর গেজেট প্রকাশ করে অন্তর্বর্তী সরকার। প্রকাশিত গেজেটে দেখা যায় যে অধ্যাদেশে একটি ধারা যুক্ত হয়েছে। ২০০৯ সালের ১৬ নম্বর আইনের ধারা ২০–এর (খ) উপধারা (১)–এর দফা (ঙ)তে বলা হয়েছে, ‘উক্ত সত্তা কর্তৃক বা উহার পক্ষে বা সমর্থনে যেকোনো প্রেস বিবৃতির প্রকাশনা বা মুদ্রণ কিংবা গণমাধ্যম, অনলাইন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে যেকোনো ধরনের প্রচারণা অথবা মিছিল, সভা-সমাবেশ বা সংবাদ সম্মেলন আয়োজন বা জনসম্মুখে বক্তৃতা প্রদান নিষিদ্ধ করিবে।’
সম্পাদক পরিষদ বলছে, অধ্যাদেশটির নতুন ধারার প্রয়োগ দেশের মানুষের স্বাধীন মত প্রকাশ ও গণমাধ্যমের অধিকারের ব্যাপকতাকে সীমিত করতে পারে, যা উদ্বেগজনক এবং সংবাদ প্রকাশের স্বাধীনতার ক্ষেত্রে শঙ্কা সৃষ্টি করবে। অপব্যবহারের সুযোগ থাকে, অধ্যাদেশে এমন একটি ধারার সংযোজন অন্তর্বর্তী সরকারের কাছ থেকে কাম্য নয়। ধারাটি পর্যালোচনার প্রয়োজন রয়েছে।