Samakal:
2025-07-10@04:54:00 GMT

ডিলিট হওয়ার শীর্ষে যে অ্যাপ

Published: 25th, May 2025 GMT

ডিলিট হওয়ার শীর্ষে যে অ্যাপ

বছরে কোন অ্যাপ সবচেয়ে বেশি ডিলিট হয়েছে– এমন প্রশ্ন আসে নানা কারণে। অ্যাপে কোণঠাসা স্মার্টফোন। কাজের প্রয়োজনে রয়েছে বহুমাত্রিক সব অ্যাপ। দরকারি কোনো কাজ বা সময় কাটানো হোক– সবকিছুর জন্যই রয়েছে সুব্যবস্থা। কিন্তু বেশ কিছু অ্যাপ রয়েছে, যা দীর্ঘদিন ব্যবহার করার পর তা যথাযথ মনে হয় না। ফলে কেউ কেউ সেই অ্যাপ মুছে ফেলেন বা ডিলিট করেন। এমনই কিছু অ্যাপ, যা সবচেয়ে বেশি ডিলিট করেছেন ভক্তরা।
সবচেয়ে বেশি ডাউনলোড হওয়া অ্যাপের কথা অনেকেই জানেন। কিন্তু কোন অ্যাপ সর্বাধিক ডিলিট হয়েছে, তা নিয়ে প্রশ্ন তৈরি হয়। সময় এখন সোশ্যাল মিডিয়ার হলেও অ্যাপে ঝামেলা রয়েছে। স্মার্টফোনে যেসব অ্যাপ সবচেয়ে বেশি ব্যবহার হয়, তার মধ্যে ইনস্টাগ্রাম, ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ রয়েছে সবার থেকে এগিয়ে।
উল্লিখিত সব অ্যাপ দীর্ঘদিন ধরে ব্যবহার করছেন স্মার্টফোন ভক্তরা। কিন্তু সময়ের সঙ্গে ফুরিয়ে গেছে ইচ্ছা। হঠাৎ স্টোরেজ চাপে পড়লে বহু অ্যাপই চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হবে। সারাবিশ্বে সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাপ নিয়ে সব সময়ই চলে বহুমুখী আলোচনা-সমালোচনা। অবাক হতে পারেন জেনে, সবচেয়ে বেশি ডিলিট হওয়া অ্যাপের তালিকায় জায়গা পেয়েছে ইনস্টাগ্রাম। অ্যাপে হাত পড়লেই দৃষ্টিনন্দন সব ছবি, রিলসের দর্শন মেলে; সে অ্যাপ কীভাবে ডিলিট হওয়া অ্যাপের শীর্ষে জায়গা পেয়েছে, তা নিয়ে ইনস্টাগ্রাম কর্তৃপক্ষ কাজ করছে।
সাম্প্রতিক সময়ে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক গ্রাহক ফোন থেকে ইনস্টাগ্রাম ডিলিট করেছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের টেক ফার্ম টিআরজি ডেটা সেন্টারের রিপোর্টে জানা গেছে, মেটার থ্রেডস অ্যাপ, যা ৫ দিনে ১০ কোটি গ্রাহকের মাইলফলক স্পর্শ করে, তাদের সক্রিয় নিবন্ধনকারী এখন কমেছে দাঁড়িয়েছে ৮৫ শতাংশে। সারাবিশ্বে প্রচলিত বহু সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাপ এখন গ্রাহককে ফিরিয়ে আনতে নতুন উদ্যোগের সঙ্গে রীতিমতো প্রতিযোগিতায় নামবে বলে বিশ্লেষকরা বলছেন।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ইনস ট গ র ম সবচ য়

এছাড়াও পড়ুন:

যাত্রাবাড়ীতে শিশুসহ একই পরিবারের তিনজন দগ্ধ, অবস্থা আশঙ্কাজনক

রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে মশার কয়েল জ্বালানোর সময় জমে থাকা গ্যাসে আগুন লেগে শিশুসহ একই পরিবারের তিন সদস্য দগ্ধ হয়েছেন।

গতকাল বুধবার দিবাগত রাতে যাত্রাবাড়ীর শহীদ ফারুক রোডের একটি ছয়তলা ভবনের নিচতলার বাসায় এ ঘটনা ঘটে।

দগ্ধ ব্যক্তিদের রাজধানীর জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়েছে। তাঁরা হলেন রিপন মিয়া (৪০), তাঁর স্ত্রী ইতি বেগম (৩০) ও মেয়ে রাফিয়া (৪)।

বার্ন ইনস্টিটিউটের আবাসিক সার্জন শাওন বিন রহমান প্রথম আলোকে বলেন, দগ্ধ প্রত্যেকের অবস্থা আশঙ্কাজনক। রিপনের শরীরের ৭০ শতাংশ, ইতির ৪৫ ও রাফিয়ার শতাংশ দগ্ধ হয়েছে।

রিপনের স্বজনেরা জানান, তাঁরা ধারণা করছেন, ঘরের ভেতরে কোনোভাবে গ্যাস জমে ছিল। মশার কয়েল জ্বালানোর সময় এ গ্যাসে আগুন ধরে যায়।

পাশের ফ্ল্যাটের তাসলিমা মনি প্রথম আলোকে বলেন, রিপন তাঁর পরিবার নিয়ে ষষ্ঠ তলা ভবনটির নিচতলায় ভাড়া থাকেন। তিনি জানতে পেরেছেন, গতকাল দিবাগত রাত সোয়া একটার দিকে রিপন মশার কয়েল জ্বালালে ঘরে আগুন ধরে যায়। তাঁরা টের পেয়ে ফ্ল্যাটটিতে গিয়ে আগুন নেভান। দগ্ধ ব্যক্তিদের উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তির ব্যবস্থা করেন।

রিপনের গ্রামের বাড়ি শরীয়তপুর জেলার নড়িয়া উপজেলায়।

সম্পর্কিত নিবন্ধ