প্রাক্তন প্রেমিকা সংগীতার জন্মদিনের পার্টিতে সালমান
Published: 10th, July 2025 GMT
অভিনেত্রী সংগীতা বিজলানির সঙ্গে সালমান খানের প্রেমের ঘটনা ওপেন সিক্রেট। নব্বই দশকে এ জুটি চুটিয়ে প্রেম করেছেন। সেই প্রেম ভেঙে গেলেও এখনো বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক টিকে আছে। বুধবার (৯ জুলাই) ছিল সংগীতার জন্মদিন। এ উপলক্ষে আয়োজিত পার্টিতে হাজির হয়ে সালমান জানান দিলেন—সত্যি তাদের বন্ধুত্ব অটুট রয়েছে।
ইন্ডিয়া টুডের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মুম্বাইয়ের বান্দ্রার একটি রেস্তোরাঁয় ৬৫তম জন্মদিন উদযাপন করে সংগীতা বিজলানি। কড়া নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে সেখানে যোগ দেন সালমান খান। কালো রঙের টি-শার্টের সঙ্গে ডেনিম জিন্স পরেছিলেন সালমান। রেস্তোরাঁ থেকে বের হওয়ার সময়ে গম্ভীর দেখায় তাকে। তবে অনুষ্ঠানস্থলের বাইরে এক তরুণ ভক্তকে দেখে তার মেজাজ হালকা হয়ে যায়।
২০২২ সালে বলিউড সুপারস্টার সালমান খানের জন্মদিন উপলক্ষে পার্টির আয়োজন করেন তার বোন অর্পিতা। তাতে হাজির হয়েছিলেন বলিউডের একঝাঁক তারকা। এ তালিকায় ছিলেন সালমানের প্রাক্তন প্রেমিকা সংগীতা বিজলানি। সেই পার্টিতে সংগীতাকে চুম্বন করতে দেখা যায় সালমানকে।
আরো পড়ুন:
‘আমার বয়স ৫৯, জীবনে গার্লফ্রেন্ড এসেছে ৪ জন’
সালমানের নতুন নায়িকাকে কতটা জানেন?
সালমানের প্রেমিকাদের মধ্যে আলোচিত নাম সংগীতা বিজলানি। এই অভিনেত্রীর সঙ্গে বিয়ের পরিকল্পনাও করেছিলেন সালমান। শুধু তাই নয়, বিয়ের কার্ডও ছাপা হয়েছিল। কিন্তু শেষ মুহূর্তে বিয়ে ভেঙে দেন সালমান। পরে তাদের ব্রেকআপ হয়। এরপর ভারতীয় ক্রিকেটার মোহাম্মদ আজহারউদ্দিনের সঙ্গে সম্পর্কে জড়ান সংগীতা। ১৯৯৬ সালে বিয়েও করেন তারা। কিন্তু ২০১০ সালে এই দম্পতির ডিভোর্স হয়।
ঢাকা/শান্ত
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর চলচ চ ত র ব জল ন
এছাড়াও পড়ুন:
ভারতে ইলিশ রপ্তানির অনুমতি পেল ৩৭টি প্রতিষ্ঠান
শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে বাংলাদেশ থেকে ভারতে ইলিশ মাছ রপ্তানির অনুমতি পেয়েছে ৩৭টি প্রতিষ্ঠান। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এসব প্রতিষ্ঠানকে অনুমতি দিয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের একেকটি ২০ থেকে ৫০ টন পর্যন্ত ইলিশ রপ্তানি করতে পারবে। আজ মঙ্গলবার আনুষ্ঠানিকভাবে এই অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রণালয়।
দুর্গাপূজা উপলক্ষে চলতি বছর ভারতে ১ হাজার ২০০ টন ইলিশ মাছ রপ্তানির নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। গত ৮ সেপ্টেম্বর মন্ত্রণালয় এ-সংক্রান্ত আদেশ জারি করে। গত বছর দুর্গাপূজা উপলক্ষে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় প্রথমে ভারতে ৩ হাজার টন ইলিশ রপ্তানির অনুমতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। পরে সেটি কমিয়ে ২ হাজার ৪২০ টন করা হয়। সেই তুলনায় এবার অর্ধেক ইলিশ রপ্তানির অনুমতি দেওয়া হয়েছে।
চলতি বছর অনুমতি পাওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোকে ৫ অক্টোবরের মধ্যে ভারতে ইলিশ রপ্তানি করতে বলেছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। অনুমোদনপত্রে বলা হয়েছে, শুল্ক কর্তৃপক্ষ রপ্তানি পণ্যের যথাযথ পরীক্ষা-নিরীক্ষা করবে। অনুমোদিত পরিমাণের বেশি রপ্তানি করা যাবে না। অনুমতিপত্র হস্তান্তরযোগ্য নয়। সরকার প্রয়োজনে যেকোনো সময় এই রপ্তানির অনুমতি বাতিল করতে পারবে।
ভারতে ইলিশ রপ্তানির অনুমতি পাওয়া প্রতিষ্ঠানগুলো হলো খুলনার আরিফ সি ফুডস, বিশ্বাস এন্টারপ্রাইজ, লোকজ ফ্যাশান ও মাশফি অ্যান্ড ব্রাদার্স, চট্টগ্রামের জেএস এন্টারপ্রাইস ও আনরাজ ফিশ প্রোডাক্টস, যশোরের লাকী এন্টারপ্রাইজ, এমইউ সি ফুডস, লাকী ট্রেডিং, রহমান ইমপেক্স ফিস এক্সপোর্ট, মোহাতাব অ্যান্ড সন্স, জনতা ফিস, বিশ্বাস ট্রেডার্স ও কেবি এন্টারপ্রাইজ, ঢাকার ভিজিল্যান্ড এক্সপ্রেস, স্বর্ণালী এন্টারপ্রাইজ, মাজেস্টিক এন্টারপ্রাইজ ও বিডিএস করপোরেশন, বরিশালের মাহিমা এন্টারপ্রাইজ, নাহিয়ান এন্টারপ্রাইজ, এ আর এন্টারপ্রাইজ ও তানিসা এন্টারপ্রাইজ, পাবনার নোমান এন্টারপ্রাইজ, রুপালী ট্রেডিং করপোরেশন, সেভেন স্টার ফিস প্রসেসিং কোং, ন্যাশনাল অ্যাগ্রো ফিশারিজ, আরফি ট্রেডিং করপোরেশন, জারিফ ট্রেডিং করপোরেশন, জারিন এন্টারপ্রাইজ, ফারিয়া ইন্টারন্যাশনাল ও সততা ফিস, ভোলার রাফিদ এন্টারপ্রাইজ, সাতক্ষীরার মা এন্টারপ্রাইজ ও সুমন ট্রেডার্স।