হাওরে বাবাকে ভাত খাইয়ে ফেরার পথে বজ্রপাতে কিশোরের মৃত্যু
Published: 28th, May 2025 GMT
মাঠের সবুজ ঘাসের ওপর পড়ে ছিল কিশোর আমির হোসেনের (১৪) মরদেহ। পাশে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে পড়ে ছিল ভাতের থালাবাসন, পানির জগ ও গ্লাস। হাওরে কাজ করা বাবা ফজলু মিয়াকে দুপুরের খাবার খাইয়ে বাড়িতে ফিরছিল সে। পথে বজ্রপাতে আমিরের মৃত্যু হয়।
আজ বুধবার বিকেলে সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজার উপজেলার লক্ষ্মীপুর ইউনিয়নের বক্তারপুর গ্রামের মাঠে এ ঘটনা ঘটে। আমির হোসেনের বাড়িও একই গ্রামে। সে স্থানীয় লিয়াকতগঞ্জ উচ্চবিদ্যালয় ও কলেজের দশম শ্রেণির ছাত্র ছিল।
দোয়ারাবাজার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ জাহিদুল হক বলেন, আমিরের বাবা হাওরে কাজে ছিলেন। সে দুপুরে বাবার জন্য ভাত নিয়ে গিয়েছিল। বাবাকে ভাত খাইয়ে বিকেলে বাড়িতে ফিরছিল। এ সময় বৃষ্টির সঙ্গে বজ্রপাত হচ্ছিল। গ্রামের পাশের মাঠে আসার পর আকস্মিক বজ্রপাতে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়।
লিয়াকতগঞ্জ উচ্চবিদ্যালয়ের অধ্যক্ষ বেগম হাসিনা মমতাজ বলেন, ‘তার এমন মৃত্যুর খবর শুনে আমরা সবাই মর্মাহত।’
.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
হাওরে বাবাকে ভাত খাইয়ে ফেরার পথে বজ্রপাতে কিশোরের মৃত্যু
মাঠের সবুজ ঘাসের ওপর পড়ে ছিল কিশোর আমির হোসেনের (১৪) মরদেহ। পাশে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে পড়ে ছিল ভাতের থালাবাসন, পানির জগ ও গ্লাস। হাওরে কাজ করা বাবা ফজলু মিয়াকে দুপুরের খাবার খাইয়ে বাড়িতে ফিরছিল সে। পথে বজ্রপাতে আমিরের মৃত্যু হয়।
আজ বুধবার বিকেলে সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজার উপজেলার লক্ষ্মীপুর ইউনিয়নের বক্তারপুর গ্রামের মাঠে এ ঘটনা ঘটে। আমির হোসেনের বাড়িও একই গ্রামে। সে স্থানীয় লিয়াকতগঞ্জ উচ্চবিদ্যালয় ও কলেজের দশম শ্রেণির ছাত্র ছিল।
দোয়ারাবাজার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ জাহিদুল হক বলেন, আমিরের বাবা হাওরে কাজে ছিলেন। সে দুপুরে বাবার জন্য ভাত নিয়ে গিয়েছিল। বাবাকে ভাত খাইয়ে বিকেলে বাড়িতে ফিরছিল। এ সময় বৃষ্টির সঙ্গে বজ্রপাত হচ্ছিল। গ্রামের পাশের মাঠে আসার পর আকস্মিক বজ্রপাতে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়।
লিয়াকতগঞ্জ উচ্চবিদ্যালয়ের অধ্যক্ষ বেগম হাসিনা মমতাজ বলেন, ‘তার এমন মৃত্যুর খবর শুনে আমরা সবাই মর্মাহত।’