ইদানীং অনেকেই জিজ্ঞাসা করছেন, উন্নয়ন খাতে (ডেভেলপমেন্ট সেক্টর) যেহেতু বাজেট কমছে, ভবিষ্যতে কি কমিউনিকেশনসে ক্যারিয়ার গড়া সম্ভব?

সম্ভব কি অসম্ভব, সেটি নিয়ে আমার অভিজ্ঞতা থেকে এবারের লেখা।

নিজেকে স্ট্র্যাটেজিক কমিউনিকেটর হিসেবে তৈরি করতে হবে

এখন আর কী করছি সেটি নয়; বরং কেন করছি সেটির উত্তর জানাটাই গুরুত্বপূর্ণ। শুধু ছবি তোলা, ভিডিও বানানো, প্রেস রিলিজ বা গল্প লেখা যথেষ্ট নয়। এগুলোর প্রভাব কী হতে পারে, তা আগে থেকে অনুমান করতে জানতে হবে এবং বাস্তবেও তার প্রভাব দেখাতে হবে। প্রোগ্রাম বা প্রজেক্টের আউটপুটের সঙ্গে কমিউনিকেশনস লিংক না করলে, এটি সারা জীবন ‘সাপোর্ট রোল’–এ সীমাবদ্ধ থাকবে।

লেখক.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

হাতিয়া পৌরসভা আ.লীগের সভাপতি গ্রেপ্তার

নোয়াখালীর হাতিয়া পৌরসভা আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট এ কে এম ছাইফ উদ্দিনকে (৫৮) গ্রেপ্তার করেছে যৌথ বাহিনী।

সোমবার (৬ অক্টোবর) বিকেলে দিকে তাকে নোয়াখালী চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে সোপর্দ করা হবে। 

এর আগে, গতকাল সোমবার বিকেল পাঁচটার দিকে হাতিয়া আদালত এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, আওয়ামী লীগ রাজনীতির পাশাপাশি ছাইফ উদ্দিন স্থানীয় আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। তিনি তিনটি সন্ত্রাস বিরোধী আইনে দায়ের হওয়া মামলার আসামি ছিলেন। 

সোমবার দুপুরের দিকে তাকে গ্রেপ্তারের জন্য যৌথ বাহিনীর সদস্যরা হাতিয়া আদালত এলাকায় অবস্থান নেন। পরবর্তীতে একই দিন বিকাল ৫টার দিকে তাকে গ্রেপ্তার করে যৌথ বাহিনী। তাৎক্ষণিক তার গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে ও মুক্তির দাবি করে আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের শতাধিক নেতাকর্মী উপজেলা সদরের ওছখালীতে বিক্ষোভ করে। এসময় যৌথ বাহিনী বিক্ষোভকারীদের ধাওয়া দিলে তারা ছত্রভঙ্গ হয়ে যায়। 

একই সময়ে আওয়ামী লীগ নেতার গ্রেপ্তারকে স্বাগত জানিয়ে স্থানীয় যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা মিছিল করে। 

হাতিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এ কে এম আজমল হুদা বলেন, “তার বিরুদ্ধে সন্ত্রাস বিরোধী আইনে তিনটি মামলা রয়েছে। আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা মিছিল করার জন্য জড়ো হয়েছিলেন। পুলিশ তাদের ধাওয়া করে ছত্রভঙ্গ করে দেয়। মঙ্গলবার বিকালে তাকে নোয়াখালী চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে সোর্পদ করা হবে।”

ঢাকা/সুজন/এস

সম্পর্কিত নিবন্ধ