‘বিশ্ব আন্তঃধর্মীয় সম্প্রীতি সপ্তাহ’ উদযাপনের অংশ হিসেবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আয়োজিত ষষ্ঠ আন্তঃধর্মীয় সম্প্রীতি বিতর্ক উৎসব শেষ হয়েছে।

মঙ্গলবার (১৩ মে) বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মোজাফফর আহমেদ চৌধুরী মিলনায়তনে ঢাবির ‘ওয়ার্ল্ড রিলিজিয়ন্স ডিবেটিং ক্লাব’ এর উদ্যোগে আয়োজিত এ বিতর্ক উৎসবের সমাপনী অনুষ্ঠিত হয়।

ওয়ার্ল্ড রিলিজিয়ন্স ডিবেটিং ক্লাবের সভাপতি আসমা সুলতানা লিজার সভাপতিত্বে এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফরিদা আখতার। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাবি উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক সায়মা হক বিদিশা।

আরো পড়ুন:

ভর্তিতে বিড়ম্বনা এড়াতে বিশেষ উদ্যোগ ঢাবি প্রশাসনের

প্রতিবাদী জাতীয় সংগীতে উত্তাল টিএসসি

অনুষ্ঠানে অন্যদের মাঝে বক্তব্য দেন, বিশ্বধর্ম ও সংস্কৃতি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক মো.

আবু সায়েম, ইতিহাস বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক শহিদুল হাসান, আন্তঃধর্মীয় ও আন্তঃসাংস্কৃতিক সংলাপ কেন্দ্রের পরিচালক অধ্যাপক মোহাম্মদ ইলিয়াছ, ওয়ার্ল্ড রিলিজিয়ন্স ডিবেটিং ক্লাবের মডারেটর মো. দিদারুল ইসলাম, ঢাকা ইউনিভার্সিটি ডিবেটিং সোসাইটির সভাপতি জুবায়ের হোসেন, সাধারণ সম্পাদক রাগীব আনজুম, ক্রিয়েটিভ বিজনেস গ্রুপের চিফ অপারেটিং অফিসার জিয়া উদ্দিন মাহমুদ প্রমুখ।

ওয়ার্ল্ড রিলিজিয়ন্স ডিবেটিং ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক নূরুদ্দীন মুহাম্মাদের সঞ্চালনায় ‘সভ্যতার বিবর্তনে নদী ও ধর্ম’ শীর্ষক মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বিশিষ্ট লেখক ও নদী গবেষক শেখ রোকন।

উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বিতর্ক চর্চার গুরুত্ব তুলে ধরে বলেন, “সমাজকে সঠিক পথে এগিয়ে নিতে শিক্ষার্থীদের বিতর্ক চর্চার পরিধি আরো বাড়াতে হবে। নদীর সঙ্গে এ দেশের মানুষের জীবন ও সংস্কৃতির গভীর মিল রয়েছে। নদী, প্রকৃতি, পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য রক্ষায় সম্মিলিতভাবে সবাইকে কাজ করতে হবে।”

এই বিতর্ক উৎসবে ঢাবিসহ বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩২টি বিতর্ক দল অংশ নেয়। এতে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেটেনারি সায়েন্স অনুষদের বিতর্ক দল চ্যাম্পিয়ন এবং ঢাবির আইন বিভাগের বিতর্ক দল রানার্সআপ হয়।

ঢাকা/সৌরভ/মেহেদী

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর উৎসব

এছাড়াও পড়ুন:

সিডনিতে ‘উৎসব’–এ মেতেছেন প্রবাসীরা

প্রবাসে দেশি সিনেমা দেখাটা একধরনের সামাজিক উৎসবের মতো। অস্ট্রেলিয়ায় সেই উৎসবেই মেতেছেন প্রবাসী বাংলাদেশিরা। উৎসবের আবহে সিডনির অবার্নের রিডিং সিনেমায় তানিম নূর পরিচালিত ‘উৎসব’ দেখতে সপরিবার ভিড় করছেন প্রবাসী বাংলাদেশি চিকিৎসক, প্রযুক্তিবিদ, শিক্ষার্থীসহ নানা পেশার মানুষ।

রিডিং সিনেমায় ছবিটির প্রদর্শনী ছিল হাউসফুল। দর্শকের ভালোবাসা দেখে বাড়ানো হয়েছে আরও অনেক শো। অস্ট্রেলিয়ায় ছবিটি পরিবেশন করছে ‘পথ প্রোডাকশনস’। পরিবেশক শাওন অরিজিৎ খুশি, ‘সিডনি, মেলবোর্নের দর্শকদের সাড়া দেখে অভিভূত। এখন পার্থ, ক্যানবেরা, ব্রিসবেনে যাচ্ছে উৎসব। ১৫ জুলাই থেকে নিউজিল্যান্ডেও দেখানো হবে।’

আরও পড়ুনউত্তর আমেরিকায় রেকর্ড, কত আয় করল ‘উৎসব’২৮ জুন ২০২৫

ব্ল্যাকটাউন হাসপাতালের চিকিৎসক সোনিয়া ভট্টাচার্য বললেন, ‘সত্যি কথা বলতে কি, এত দিন পর একটা সিনেমা দেখে মনটা ভরে গেল। আমাদের মায়ের প্রজন্ম, আমাদের প্রজন্ম এবং আমার মেয়ের প্রজন্ম—সবাই একসঙ্গে বসে দেখলাম, একসঙ্গে হাসলাম, কাঁদলাম। চিকিৎসক জীবনের ব্যস্ততা, জীবনযাত্রার গতি—সবকিছুর বাইরে এসে যেন একটুখানি শ্বাস ফেলার মতো সুযোগ পেলাম।’

শো শুরু হওয়ার আগে

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • ‘বেহুলার লাচারি’–শিল্পীদের নিয়ে কর্মশালা অনুষ্ঠিত
  • ‘আনটাং’ যাচ্ছে আফ্রিকায়
  • বিএসআরএফ’র নবনির্বাচিত কমিটির দায়িত্ব গ্রহণ ও ফল উৎসব
  • ইতিবাচক লেখনিতে ঘুরে দাঁড়াবে পুঁজিবাজার: ডিবিএ সভাপতি
  • সিডনিতে ‘উৎসব’–এ মেতেছেন প্রবাসীরা
  • গাজার পক্ষে সরব ব্যান্ডটি যেভাবে যুক্তরাষ্ট্র সরকারের চক্ষুশূলে পরিণত হলো
  • উত্তর আমেরিকায় রেকর্ড গড়ল ‘উৎসব’, কত আয় করল সিনেমাটি
  • ‘উৎসব’ নির্মাতারা কেন ‘ইনসাফ’ নির্মাতা সঞ্জয়কে ধন্যবাদ দিলেন
  • জাপানে পুরস্কার জিতল রুনা খানের সিনেমা
  • রংপুরের ক্রিকেট অঙ্গনের হারানো ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনা হবে: বিসিবি সভাপতি