আরএমজি সেক্টরের ২৬ শ্রমিকের দুর্ঘটনাজনিত মৃত্যু অথবা স্থায়ী অক্ষমতাজনিত ঘটনায় আর্থিক সহায়তা দে‌বে সরকার।

বুধবার (১৪ মে) সচিবালয়ে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে Employment Injury Scheme (EIS) পাইলট গভর্নেন্স বোর্ডের একাদশ (১১তম) সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়।

শ্রম সচিব এ এইচ এম সফিকুজ্জামান সভাপতিত্বে সভায় শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা, মালিকপক্ষের প্রতিনিধি, শ্রমিক পক্ষের প্রতিনিধি এবং ILO জেনেভা ও GIZ-এর কারিগরি বিশেষজ্ঞরা উপস্থিত ছিলেন।

শ্রম সচিব বলেন, “পাইলট স্কিমের মাধ্যমে শতভাগ রপ্তানিমুখী রেডিমেড গার্মেন্টস সেক্টরের শ্রমিকদের কর্মস্থলে অথবা কর্মস্থলে আসা-যাওয়ার পথে দুর্ঘটনায় আক্রান্ত হয়ে মৃত/স্থায়ীভাবে অক্ষম শ্রমিক বা তার পরিবারের সদস্যদের দীর্ঘমেয়াদি আর্থিক সুবিধা প্রদান করা হয়ে থাকে। সম্প্রতি লেদার ও ফুটওয়্যার সেক্টরকেও এ সুবিধার আওতায় আনা হয়েছে। গভর্নেন্স বোর্ডের আজকের সভায় আরএমজি সেক্টরের ২৬ জন শ্রমিকের দুর্ঘটনাজনিত মৃত্যু অথবা স্থায়ী অক্ষমতাজনিত ঘটনায় আর্থিক সহায়তা প্রদানের বিষয়টি অনুমোদিত হয়।”

এ স্কিমের আওতায় এ পর্যন্ত মোট ৯৪ জন শ্রমিক বা তার পরিবারের সদস্যরা মাসিক আর্থিক সুবিধা পাচ্ছেন। এছাড়া সভায় এই পাইলট স্কিমকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়ার বিষয়ে নীতিগত সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।

এর আগে জাতীয় EIS-কে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়ার উদ্দেশ্যে  একটি প্রযুক্তিগত কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। কর্মশালায় জাতীয় EIS-এর সুবিধা কাঠামো এবং কভারেজ কাঠামোর ওপর ত্রিপক্ষীয় ঐকমত্যের জন্য প্রযুক্তিগত আলোচনা হয়। আন্তর্জাতিক শ্রম মান এবং সর্বোত্তম অনুশীলনের সাথে আরো সঙ্গতিপূর্ণ করার লক্ষ্যে শ্রম আইন সংশোধন প্রক্রিয়ায় জাতীয় EIS অন্তর্ভুক্ত করার বিষয়ে আলোচনা হয়।

ঢাকা/নঈমুদ্দীন/সাইফ

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর আর থ ক স

এছাড়াও পড়ুন:

২৬ শ্রমিককে আর্থিক সহায়তা দে‌বে সরকার

আরএমজি সেক্টরের ২৬ শ্রমিকের দুর্ঘটনাজনিত মৃত্যু অথবা স্থায়ী অক্ষমতাজনিত ঘটনায় আর্থিক সহায়তা দে‌বে সরকার।

বুধবার (১৪ মে) সচিবালয়ে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে Employment Injury Scheme (EIS) পাইলট গভর্নেন্স বোর্ডের একাদশ (১১তম) সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়।

শ্রম সচিব এ এইচ এম সফিকুজ্জামান সভাপতিত্বে সভায় শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা, মালিকপক্ষের প্রতিনিধি, শ্রমিক পক্ষের প্রতিনিধি এবং ILO জেনেভা ও GIZ-এর কারিগরি বিশেষজ্ঞরা উপস্থিত ছিলেন।

শ্রম সচিব বলেন, “পাইলট স্কিমের মাধ্যমে শতভাগ রপ্তানিমুখী রেডিমেড গার্মেন্টস সেক্টরের শ্রমিকদের কর্মস্থলে অথবা কর্মস্থলে আসা-যাওয়ার পথে দুর্ঘটনায় আক্রান্ত হয়ে মৃত/স্থায়ীভাবে অক্ষম শ্রমিক বা তার পরিবারের সদস্যদের দীর্ঘমেয়াদি আর্থিক সুবিধা প্রদান করা হয়ে থাকে। সম্প্রতি লেদার ও ফুটওয়্যার সেক্টরকেও এ সুবিধার আওতায় আনা হয়েছে। গভর্নেন্স বোর্ডের আজকের সভায় আরএমজি সেক্টরের ২৬ জন শ্রমিকের দুর্ঘটনাজনিত মৃত্যু অথবা স্থায়ী অক্ষমতাজনিত ঘটনায় আর্থিক সহায়তা প্রদানের বিষয়টি অনুমোদিত হয়।”

এ স্কিমের আওতায় এ পর্যন্ত মোট ৯৪ জন শ্রমিক বা তার পরিবারের সদস্যরা মাসিক আর্থিক সুবিধা পাচ্ছেন। এছাড়া সভায় এই পাইলট স্কিমকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়ার বিষয়ে নীতিগত সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।

এর আগে জাতীয় EIS-কে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়ার উদ্দেশ্যে  একটি প্রযুক্তিগত কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। কর্মশালায় জাতীয় EIS-এর সুবিধা কাঠামো এবং কভারেজ কাঠামোর ওপর ত্রিপক্ষীয় ঐকমত্যের জন্য প্রযুক্তিগত আলোচনা হয়। আন্তর্জাতিক শ্রম মান এবং সর্বোত্তম অনুশীলনের সাথে আরো সঙ্গতিপূর্ণ করার লক্ষ্যে শ্রম আইন সংশোধন প্রক্রিয়ায় জাতীয় EIS অন্তর্ভুক্ত করার বিষয়ে আলোচনা হয়।

ঢাকা/নঈমুদ্দীন/সাইফ

সম্পর্কিত নিবন্ধ