চামড়া সংরক্ষণে বিনা মূল্যে ৩০ হাজার টন লবণ দেবে সরকার
Published: 21st, May 2025 GMT
আসন্ন ঈদুল আজহায় কোরবানির পশুর চামড়া সংরক্ষণে এতিমখানা, লিল্লাহ বোর্ডিংসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে বিনা মূল্যে ৩০ হাজার টন লবণ দেবে সরকার।
আজ বুধবার সচিবালয়ে অনুষ্ঠিত কোরবানি–সম্পর্কিত বিষয়াদির সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা নিশ্চিতকরণ কমিটির প্রথম সভা শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন।
বৈঠকে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আক্তার, পরিবেশ ও বন উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান, বাণিজ্যসচিব মাহবুবুর রহমান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
বাণিজ্য উপদেষ্টা বলেন, অনেক সময় লবণের অভাবে চামড়া নষ্ট হয়ে যায়। সে কারণে অনেকে তাড়াহুড়া করে কম দামে চামড়া বিক্রি করে দেন। এবার তাই সঠিকভাবে চামড়া সংরক্ষণে বিনা মূল্যে লবণ সরবরাহ করবে সরকার। তিনি আরও বলেন, সরকার এতিমের হক নিশ্চিত করতে চায়।
এ ছাড়া হাসিলের মূল্য ৫ শতাংশ থেকে কিছুটা কমানোর চিন্তা করা হচ্ছে বলেন জানান বাণিজ্য উপদেষ্টা। আগামীকাল বৃহস্পতিবার কোরবানির পশুর চামড়ার মূল্য নির্ধারণ করা হবে বলে জানান বাণিজ্য উপদেষ্টা।
.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: ন ব ণ জ য উপদ ষ ট সরক র
এছাড়াও পড়ুন:
মেক্সিকোতে বারে বন্দুক হামলায় নিহত ৭, আহত ৫
মেক্সিকোর হিদালগো অঙ্গরাজ্যের তুলা শহরের একটি বারে বন্দুক হামলার ঘটনা ঘটেছে। এতে অন্তত সাতজন নিহত হয়েছেন। এছাড়া আহত হয়েছেন পাঁচজনেরও বেশি। খবর টাইমস অব ইন্ডিয়ার।
পুলিশ জানিয়েছে, গত শনিবার (২৯ নভেম্বর) তুলা শহরের লা রেসাকা বারে এই হামলার ঘটনা ঘটে। দুটি পিকআপে করে আসা হামলাকারীরা কোনো সতর্কতা ছাড়াই বারের ভেতরে প্রবেশ করে এলোপাতাড়ি গুলি চালায়।
রাজধানী মেক্সিকো সিটি থেকে প্রায় ৬০ মাইল (৯৭ কিলোমিটার) উত্তরে অবস্থিত শহরটিতে গুলিবর্ষণের পর ঘটনাস্থলে চারজনকে মৃত অবস্থায় পাওয়া গেছে এবং চিকিৎসাধীন অবস্থায় আরো তিনজন মারা গেছেন বলে জানিয়েছে পুলিশ।
ঘটনার পরপরই ফেডারেল এবং রাজ্য নিরাপত্তা বাহিনী অভিযান শুরু করেছে, কিন্তু এখনও পর্যন্ত কোনো সন্দেহভাজনকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি।
হিদালগো কর্তৃপক্ষ জানায়, তুলা অঞ্চলটি জ্বালানিচোরাচালানকারীদের সক্রিয় অপরাধী চক্রের জন্য দীর্ঘদিন ধরেই পরিচিত। সম্প্রতি এক কার্টেল নেতাকে গ্রেপ্তারের পর থেকে স্থানীয় প্রতিদ্বন্দ্বী গ্যাংগুলোর মধ্যে উত্তেজনা বৃদ্ধি পেয়েছে, যা এ হামলার পেছনে ভূমিকা রাখতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
২০০৬ সালে কার্টেল দমন অভিযান শুরু হওয়ার পর থেকে মেক্সিকোতে অপরাধমূলক সহিংসতায় প্রায় ৪ লাখ ৮০ হাজার মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন, ১ লাখ ২০ হাজারেও বেশি মানুষ নিখোঁজ হয়েছেন।
ঢাকা/ফিরোজ