শিক্ষার্থী বিবেচনা ২০৩৫ সাল পর্যন্ত নতুন অর্গানোগ্রাম: নোবিপ্রবি
Published: 21st, May 2025 GMT
নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (নোবিপ্রবি) উপাচার্য অধ্যাপক মুহাম্মদ ইসমাইল বলেছেন, “২০৩৫ সাল পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীর সংখ্যা বিবেচনা করে নতুন অর্গানোগ্রাম করা হবে। এ ক্ষেত্রে শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারীসহ প্রযোজ্য ক্ষেত্রে অন্যান্য পদ সৃষ্টির বিষয়টি গুরুত্ব দিতে হবে। নিয়োগে নতুন পদ চেয়ে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনে (ইউজিসি) এ মাসে আবেদন করা হবে।”
বুধবার (২১ মে) ‘একাডেমিক ইফিশিয়েন্সি: ক্যালকুলেটিং টিচিং লোডস এন্ড স্টাফিং নিডস’ শীর্ষক কর্মশালায় বর্তমান অর্গানোগ্রামের মেয়াদ এ বছরের জুনে শেষ হওয়ায় তিনি এসব কথা বলেন। নোবিপ্রবি ইনস্টিটিউশনাল কোয়ালিটি অ্যাসুরেন্স সেলের (আইকিউএসি) আয়োজনে এ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপাচার্য বলেন, “এ মাসেই আমরা ইউজিসিতে পদ চেয়ে আবেদন করব। ২৭৬ পদ চেয়ে আমরা মাত্র ছয়টি পদ পেয়েছি। বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০১৯-২৫ পর্যন্ত যে অর্গানোগ্রাম রয়েছে, তার মেয়াদ শেষ হচ্ছে এই জুনে। সেই আলোকেই পরবর্তী মেয়াদের জন্য নতুন করে অর্গানোগ্রাম করতে হচ্ছে। ভবিষ্যতে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী সংখ্যা আরো বৃদ্ধি পেতে পারে।”
আরো পড়ুন:
শাবিপ্রবিতে অবৈধ নিয়োগ বাতিলের দাবিতে ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন
চবিতে প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের মাঝে কোরআন ও স্মার্টফোন বিতরণ
তিনি বলেন, “বর্তমানে আমরা পেটেন্ট, পাবলিকেশন এবং একাডেমিক এক্সিলেন্স- এসব বিষয়গুলো গুরুত্ব দিচ্ছি। শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে বর্তমানে প্রচলিত পদ্ধতির সংস্কার হচ্ছে। গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে পিএইচডি এবং কিউএস জার্নালসহ বিভিন্ন জার্নালের পাবলিকেশনকে।”
আইকিউএসি পরিচালক অধ্যাপক আসাদুন নবীর সভাপতিত্বে এতে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক মোহাম্মদ রেজওয়ানুল হক ও কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক মোহাম্মদ হানিফ।
কর্মশালায় কি-নোট স্পিকার ছিলেন নোবিপ্রবি প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদের ডিন অধ্যাপক আসাদুন নবী। প্রোগ্রাম মডারেটর ছিলেন আইকিউএসি’র অতিরিক্ত পরিচালক জি এম রাকিবুল ইসলাম এবং আলোচক হিসেবে ছিলেন আইকিউএসি অতিরিক্ত পরিচালক অধ্যাপক মো.
অনুষ্ঠানে বিভিন্ন অনুষদের ডিনবৃন্দ, ইনস্টিটিউটের পরিচালকবৃন্দ, বিভাগীয় চেয়ারম্যানবৃন্দসহ বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষকরা উপস্থিত ছিলেন।
ঢাকা/ফাহিম/মেহেদী
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর অর গ ন গ র ম আইক উএস ন ব প রব ক উএস
এছাড়াও পড়ুন:
নীল সমুদ্রে দক্ষিণ আফ্রিকার নীল বেদনা, ভারত বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন
অনুমিত চিত্রনাট্যই যেন অনুসরণ করল মুম্বাইয়ের ফাইনাল ম্যাচ। ভারতের জার্সি গায়ে দর্শকে ঠাসা গ্যালারি রূপ নিল নীল সমুদ্রে। ২২ গজে আরও একবার ভারতের আধিপত্য, শাসন। যেন শিরোপার পায়চারি অনেক আগের থেকেই।
ব্যাটিংয়ে পর্বত ছুঁই-ছুঁই রান। এরপর স্পিনে ফুল ফোটালেন স্পিনাররা। দক্ষিণ আফ্রিকা লড়াই করল সাধ্যের সবটুকু দিয়ে। ব্যাটে-বলে সহজে হাল ছাড়ল না তারাও। হৃদয় জিতলেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত পাত্তাই পেল না। ভারতের শক্তি-সামর্থ্যের গভীরতার কাছে হার মানতেই হলো প্রোটিয়া নারীদের।
আরো পড়ুন:
৪১১ রানের টি-টোয়েন্টি ম্যাচে ৯ রানে হারল জিম্বাবুয়ে
কেন বিপিএল থেকে বাদ পড়ল চিটাগং কিংস
মুম্বাইয়ের নাভি স্টেডিয়ামের নীল সমুদ্রে সব আতশবাজি আজ রাতে ফুটল ভারতের বিশ্বকাপ উদ্যাপনে। প্রথমবার ভারতের নারী ক্রিকেট দল ওয়ানডেতে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন। ৫২ রানের বিশাল জয় বুঝিয়ে দেয় হারমানপ্রীত কৌর, জেমিমা রদ্রিগেজ, দীপ্তি শর্মা কিংবা শেফালি বার্মা, স্মৃতি মান্ধানা, রিচা ঘোষরা ২২ গজকে কতটা আপন করে নিয়েছেন। শিরোপা জয়ের মঞ্চে ছাড় দেননি একটুও। ২০০৫ ও ২০১৭ বিশ্বকাপে যে ভুলগুলো হয়েছিল...সেগুলো আজ ফুল হয়ে ঝরল।
বৃষ্টি বাঁধায় বিঘ্ন ম্যাচে আগে ব্যাটিংয়ে নেমে ৭ উইকেটে ২৯৮ রানের স্কোর পায় ভারত। ৪৫.৩ ওভারে অলআউট হওয়ার আগে ২৪৬ রান করতে পারে প্রোটিয়া নারীরা। নাডিন ডি ক্লার্ক শেষ ব্যাটসম্যান হিসেবে যখন আউট হলেন, স্টেডিয়ামের প্রায় ষাট হাজার ভারতীয় সমর্থকদের মুখে একটাই স্লোগান, চাক দে ইন্ডিয়া।
ওই জনসমুদ্রের স্লোগান, ‘ভারত মাতা কি জয়’, ‘বন্দে মাতরম’।
বিস্তারিত আসছে …
ঢাকা/ইয়াসিন