মেরিল–প্রথম আলো অনলাইন

পরিকল্পনা ও পরিচালনা

কবির বকুল

গ্রন্থনা

রুম্মান রশীদ খান

উপস্থাপনা

আফরান নিশো ও তাসনিয়া ফারিণ

উপস্থাপক সহযোগী

নীলাঞ্জনা রহমান

সমালোচক পুরস্কার (জুরিবোর্ড)

ওয়েব সিরিজ

তারিক আনাম খান, অপি করিম, আশফাক নিপুণ ও সৈয়দ আহমেদ শাওকী

সীমিত দৈর্ঘ্য কাহিনিচিত্র

জাহিদ হাসান, ত্রপা মজুমদার, শিহাব শাহীন ও ইন্তেখাব দিনার

চলচ্চিত্র ও ওয়েব ফিল্ম

আফজাল হোসেন, এন রাশেদ চৌধুরী, আজমেরী হক বাঁধন ও কামরুল হাসান খসরু

পরিবেশনা

উদ্বোধনী নৃত্য

অংশগ্রহণে: তমা মির্জা, মন্দিরা চক্রবর্তী ও হৃদি শেখ

সংগীতায়োজন: বিনোদ রায়

নৃত্য পরিচালনা: ইভান শাহরিয়ার সোহাগ

নৃত্য পরিবেশনা: সোহাগ ডান্স গ্রুপ

‘দুষ্টু কোকিল’

অংশগ্রহণে: বিদ্যা সিনহা মিম, দিলশাদ নাহার কনা, ফররুখ আহমেদ রেহান

নৃত্য পরিচালনা: ইভান শাহরিয়ার সোহাগ

নৃত্য পরিবেশনা: সোহাগ ডান্স গ্রুপ

টিকটক টিকটক

অংশগ্রহণে: তৌসিফ মাহবুব, ইরফান সাজ্জাদ, মুমতাহিনা টয়া, প্রার্থনা ফারদিন দীঘি, দোলা রহমান ও টুইঙ্ক কেরল

নৃত্য পরিবেশনা ও পরিচালনা: ঈগল ডান্স গ্রুপ

শাকিব খানের রজতজয়ন্তী

‘প্রিয়তমা, ‘রাজকুমার’, ‘দিল দিল দিল’, ‘আসছে তুফান’

অংশগ্রহণে: মামনুন ইমন, নিরব হোসেন, জিয়াউল রোশান, পূজা চেরী ও শাকিব খান

কণ্ঠশিল্পী: বালাম, কনা, ইমরান ও আরিফ রহমান জয়

নৃত্য পরিচালনা ও পরিবেশনা: ঈগল ডান্স গ্রুপ

‘লাগে উরাধুরা’

কণ্ঠশিল্পী: প্রীতম হাসান

নৃত্য পরিচালনা ও পরিবেশনা: ঈগল ডান্স গ্রুপ

মঞ্চের নেপথ্যে

ভেন্যু: হল অব ফেম

শিরোনাম সংগীত: আইয়ুব বাচ্চু

ক্রেস্ট: কাইয়ুম চৌধুরী

ক্রেস্ট নির্মাণ: গিফট প্যালেস

মঞ্চ ও সাজসজ্জা: স্টুডিও এশ

আলোক প্রক্ষেপণ: এভি প্রো

শব্দ নিয়ন্ত্রণ: ডিজে প্রো

অ্যানিমেশন ও সিজি: মারুফ রায়হান ওয়ার্কস

রূপসজ্জা: পারসোনা

উপস্থাপকের পোশাক: সাফিয়া সাথী

উত্তরীয়: কে ক্র্যাফট

গ্লেম মুভ: কে এম কনক

বিনোদন সহযোগী: টিকটক

আজীবন সম্মাননা তথ্যচিত্র ও মনোনয়ন

ক্লিপিংস: মাছরাঙা টেলিভিশন আজীবন সম্মাননা

ধারাবর্ণনা (আজীবন সম্মাননা): মীর রাব্বি

নিরাপত্তাব্যবস্থা: এইজিস

বিশেষ ধন্যবাদ: কানিজ আলমাস খান

ইভেন্ট সমন্বয়: শাহ্পরান তুষার, শুভাশীষ প্রামাণিক, মঈনুল ওয়াজেদ

সার্বিক সহযোগিতায়: মালিক মোহাম্মদ সাঈদ, জেসমিন জামান, জাবেদ সুলতান পিয়াস, মনজুর কাদের, প্রথম আলো বিনোদন বিভাগ

সার্বিক তত্ত্বাবধানে

আনিসুল হক

কৃতজ্ঞতা: অঞ্জন চৌধুরী

পৃষ্ঠপোষক

স্কয়ার টয়লেট্রিজ লিমিটেড

আরও পড়ুনধন্যবাদ আফরান নিশো, ধন্যবাদ তাসনিয়া ফারিণ৩ ঘণ্টা আগে.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

যশোরে জিআই পণ্য খেজুর গুড় তৈরির রস সংগ্রহে গাছ প্রস্তুতির উদ্বোধন

যশোরের ভৌগোলিক নির্দেশক (জিআই) পণ্য খেজুর গুড় তৈরির রস সংগ্রহের জন্য খেজুরগাছ প্রস্তুতের (রস সংগ্রহের উপযোগী করা) আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয়েছে। আজ রোববার দুপুরে চৌগাছা উপজেলার হায়াতপুর গ্রামে অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শাহিনুর আক্তার।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর যশোরের উপপরিচালক মোশাররফ হোসেন বলেন, রস-গুড় সংগ্রহের জন্য গত বছরের তুলনায় এ বছর বেশি খেজুরগাছ প্রস্তুত করা হবে। এ বছর জেলায় অন্তত তিন লাখের বেশি গাছ প্রস্তুত করা হবে। যশোরে খেজুরের রস ও গুড়ের ১০০ কোটির বেশি টাকার বাজার রয়েছে। অন্তত ছয় হাজার কৃষক এই পেশায় যুক্ত।

যশোরের খেজুর গুড় জিআই পণ্য হলো যেভাবে

২০২২ সালে চৌগাছার তৎকালীন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (বর্তমানে যশোরের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট) ইরুফা সুলতানা খেজুর গুড়ের ঐতিহ্য সংরক্ষণে খেজুর গুড়ের মেলা, গাছিদের প্রশিক্ষণ, গাছি সমাবেশ, গাছিদের সমবায় সমিতি গঠন, খেজুরগাছ রোপণ ও সংরক্ষণের উদ্যোগ নেন। একই বছর জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতির জন্য যশোরের খেজুর গুড়ের আবেদন করেন তিনি। তাঁর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ২০২৪ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি সেটি জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পায়।

শতকোটি টাকার বাজার ধরতে ব্যস্ত গাছিরা

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, যশোরের প্রায় ছয় হাজার গাছি খেজুরগাছের রস থেকে পাটালি গুড় উৎপাদনের প্রস্তুতি নিচ্ছেন। ইতিমধ্যে খেজুরগাছ প্রস্তুতির কাজ শুরু হয়েছে। গাছ প্রস্তুতে ব্যস্ত সময় পার করছেন গাছিরা। খেজুরগাছ সংরক্ষণ, রোপণ, গাছিদের প্রশিক্ষণ, প্রণোদনাসহ নানাভাবে সহযোগিতার মাধ্যমে গুড় উৎপাদন বৃদ্ধি ও বাজার সম্প্রসারণে কাজ করছে কৃষি বিভাগ, জেলা ও উপজেলা প্রশাসন।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর যশোর কার্যালয়ের তথ্যমতে, ২০২৪-২৫ অর্থবছরে যশোর জেলায় খেজুরগাছের সংখ্যা ২৩ লাখ ৩০ হাজার ৬৯৫টি। এর মধ্যে রস আহরণের উপযোগী গাছের সংখ্যা ৩ লাখ ৭ হাজার ১৩০টি। গাছ থেকে ৩ কোটি ৭১ লাখ ৩ হাজার লিটার রস ও ২ হাজার ৭৪২ মেট্রিক টন গুড় উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। বাজারদর অনুযায়ী প্রতি লিটার রসের দাম ৩৫ টাকা ও গুড়ের কেজি ৩৪০ টাকা। সেই হিসাবে রস ও গুড়ের বাজার দর ৯৯ কোটি ৬৮ লাখ টাকা।

চৌগাছা উপজেলার চাকলা গ্রামের গাছি আবদুল কুদ্দুস বলেন, ‘আমার দাদা খেজুরগাছের রস থেকে পাটালি গুড় বিক্রি করে জীবিকা নির্বাহ করতেন। দাদার সঙ্গে বাবাও যুক্ত ছিলেন। বাবার পেশায় আমিও যুক্ত হয়েছি। বাবা আর আমি এবার ৩০০টি খেজুরগাছ থেকে রস-গুড় তৈরির প্রস্তুতি নিচ্ছি। গতবছর ভালো দাম পেয়েছি। এবারও ভালো দাম পাব বলে আশা করি।’

গাছিরা জানান, কার্তিক মাস শুরুর সঙ্গে সঙ্গেই খেজুরগাছ ছেঁটে রস ও গুড় তৈরির প্রস্তুতি শুরু করেন তাঁরা। শীত মৌসুমে এ অঞ্চলের কৃষকদের অন্যতম আয়ের উৎস এটি। এখানকার কারিগরদের দানা পাটালি তৈরির সুনাম রয়েছে। পাটালি ও ঝোলা গুড় তৈরি ছাড়াও চাষিরা শীতের ভোরে ফেরি করে কাঁচা রস বিক্রি করেন। কাঁচা রস প্রতি মাটির ভাঁড় ১৫০-২০০ টাকা, দানা গুড় ৩৫০-৪০০ টাকা আর পাটালি প্রতি কেজি ৪৫০-৬০০ টাকায় বিক্রি হয়।

অনলাইন প্ল্যাটফর্ম কেনারহাটের উদ্যোক্তা তরিকুল ইসলাম বলেন, ‘গত বছর আমাদের কাছে ভোক্তার চাহিদা ছিল সাড়ে ছয় হাজার কেজি পাটালি গুড়। সরবরাহ করতে পেরেছিলাম দুই হাজার কেজি। প্রাকৃতিক দুর্যোগ, অতিবৃষ্টি, শীত কম হওয়ায় চাহিদা অনুযায়ী পাটালি গুড় সরবরাহ করতে পারিনি। এ বছর ইতিমধ্যে অর্ডার আসতে শুরু করেছে।’

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • লরা উলভার্ট: হিমালয়ের চূড়ায় এক নিঃসঙ্গ শেরপা
  • বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক অলিম্পিক চ্যাম্পিয়নের মৃত্যু
  • শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা
  • যশোরে জিআই পণ্য খেজুর গুড় তৈরির রস সংগ্রহে গাছ প্রস্তুতির উদ্বোধন