মা দিবসে লংকাবাংলা ফাইন্যান্সের বিশেষ প্রচারণা
Published: 11th, May 2025 GMT
বিশ্ব মা দিবস উপলক্ষে লংকাবাংলা ফাইন্যান্স পিএলসি আয়োজন করেছে ব্যতিক্রমধর্মী একটি প্রচারণা ‘মাতৃত্বই পৃথিবীর সবচেয়ে মহৎ পেশা’।
মা দিবসে ১১ জন মায়ের বক্তব্য ভিডিওতে ধারণ করেছে লংকাবাংলা ফাইন্যান্স, যেখানে এসব মায়ের এগিয়ে যাওয়ার গল্পগুলো তুলে ধরা হয়েছে। লংকাবাংলা ফাইন্যান্সের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য দেওয়া হয়েছে।
ওই ভিডিওতে উঠে এসেছে, কীভাবে একজন মা তাঁর পেশাগত জীবনের পাশাপাশি সন্তানকে লালন–পালন করছেন, নিঃস্বার্থভাবে ভূমিকা রাখছেন সংসার ও প্রাত্যহিক জীবনে। ভিডিওগুলো সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, লংকাবাংলা ফাইন্যান্সের এ প্রচারণার মূল লক্ষ্য হলো সমাজে মায়েদের অবদান ও ত্যাগ তুলে ধরা এবং তাঁদের অজানা গল্পগুলো সবার সামনে তুলে ধরা। সন্তান লালন–পালন শুধু দায়িত্ব নয়; বরং এটি পৃথিবীর যেকোনো পেশার চেয়ে অধিক ত্যাগ, মমতা ও ধৈর্যের দাবি রাখে। শুধু তা–ই নয়, মাতৃত্বের পরিচয় একজন মায়ের কাছে অন্য যেকোনো পরিচয়ের ঊর্ধ্বে, সে বিষয়ই সামনে নিয়ে আসে এ প্রচারণা।
.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: ফ ইন য ন স
এছাড়াও পড়ুন:
কেবল ব্যক্তির বদল নয়, পুলিশের সংস্কারও প্রয়োজন: সামান্তা শারমিন
কেবল ব্যক্তির বদল নয়, বরং পুরো পুলিশ প্রশাসনের প্রয়োজন বলে মনে করেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন। তিনি বলেন, পুলিশ প্রশাসনের সংস্কার অবশ্যই করতে হবে। গুম–খুন–নির্যাতনের পেছনে সবচেয়ে বড় ভূমিকা রেখেছে পুলিশ বাহিনী। শুধুমাত্র একজন মানুষ পরিবর্তন করলেই যে এটা সংস্কার, তা আমরা কেউ বিশ্বাস করি না। এরকম কত মানুষ পরিবর্তন হলো! আওয়ামী লীগ তো কম পরিবর্তন করেনি। এভাবে পরিবর্তন হবে না। নীতিমালা ও আইনে পরিবর্তন আনতে হবে।
আন্তর্জাতিক নির্যাতনবিরোধী দিবস উপলক্ষে বৃহস্পতিবার বিকেলে রাজধানীর বাংলামোটরে এনসিপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ‘নির্যাতন থেকে প্রতিরোধ: স্মৃতি, ন্যায়বিচার ও প্রতিবাদের বাংলাদেশ’ শীর্ষক আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। এনসিপির মানবাধিকারবিষয়ক সেলের আয়োজন করে।
সামান্তা শারমিন বলেন, একজন মানুষ গুম–খুনের শিকার হলে তার পরিবারও অসহায় হয়ে পড়ে। এসব পরিবারের ক্ষতিপূরণ কে দেবে? এ সময় তিনি আওয়ামী লীগের আমলে নির্যাতনের শিকার হওয়া সবাইকে স্বীকৃতি ও ক্ষতিপূরণ দেওয়ার দাবি জানান। তিনি বলেন, কেউ কি বলতে পারবেন যে, পুলিশ সংস্কার নিয়ে আমাদের শেষ আলাপটা কবে দেখেছেন? সর্বশেষ কোন রাজনৈতিক দল পুলিশ সংস্কার কমিশন নিয়ে আলাপ করেছেন? কিন্তু পুলিশ সংস্কার যদি না হয়, তাহলে যেই দলই ক্ষমতায় আসুক না কেন তারা পুলিশকে রাজনৈতিকভাবেই ব্যবহার করবে। এটা বাংলাদেশের বাস্তবতা। এ সময় তিনি গুম, খুন এবং নির্যাতন প্রতিরোধে বিদ্যমান রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে একটি নতুন সামাজিক ও রাজনৈতিক চুক্তির আহ্বান জানান।
সভায় অন্যদের মধ্যে আলোচনায় অংশ নেন ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়ার পিএইচডি গবেষক খন্দকার আবদুর রকিব, এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব আকরাম হুসাইন ও এস এম সাইফ মোস্তাফিজ, যুগ্ম মুখ্য সংগঠক সাইফুল্লাহ হায়দার প্রমুখ।