বিপিএলের গত আসরের চ্যাম্পিয়ন ফরচুন বরিশাল। এবারো দারুণ দল গড়েছে তামিম ইকবালের নেতৃত্বাধীন দলটি। অভিজ্ঞ মুশফিকুর রহিম ও মাহমুদউল্লাহকে দলে নিয়েছে তারা। জাতীয় দলের অধিনায়ক নাজমুল শান্তও আছেন বরিশালের দলে।

যে কারণে দেশের তারকা অনেক ক্রিকেটার নিয়মিত ম্যাচ খেলার সুযোগ পাচ্ছেন না। ঢাকা পর্বে যেমন ম্যাচ পাননি জাতীয় দলের লেগ স্পিনার রিশাদ হোসেন। একই কথা বলা চলে পেসার এবাদত হোসেনের জন্যও। ইনজুরি কাটিয়ে ফেরা এই দীর্ঘদেহি পেসার এখনো বিপিএলে ম্যাচ খেলার সুযোগ পাননি।

তবে পাকিস্তানের বাঁ-হাতি পেসার শাহিন শাহ আফ্রিদি বিপিএল ছাড়ায় সুযোগ আসতে পারে এবাদতের সামনে। বিষয়টি নিয়ে ফরচুন বরিশালের কোচ মিজানুর রহমান বাবুল জানিয়েছেন, এখনো অনেক ম্যাচ বাকি আছে। সামনে খেলার সুযোগ পেতে পারেন এবাদত।

তিনি বলেন, ‘এবাদতসহ আমাদের অনেকগুলো পেস বোলার আছে। সামনে এখনো অনেক ম্যাচ বাকি আছে। টিম কম্বিনেশন ও কে কোন সময় খেলবে এসব চিন্তা করে তাকে এখানো খেলানো হয়নি। সামনে খেলবে না এমন কোন কথা নেই।’

বিপিএলের ভেন্যুতে এবার রান হচ্ছে ভালো। ঢাকা পর্বের প্রায় সব ম্যাচে রান হয়েছে। সিলেটে সেঞ্চুরি পেয়েছেন লিটন দাস, তানজিদ তামিম। বিপিএলের কোচ বাবুল জানিয়েছেন, চট্টগ্রাম পর্বেও রান হতে পারে। সিলেটের মতোই উইকেট সেখানে। ট্রু উইকেটে স্থানীয় ক্রিকেটাররা ভালো করছেছন দেশে খুশি বলেও জানান তিনি।  

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ব প এল ব প এল

এছাড়াও পড়ুন:

রাজশাহীর ১১ পয়েন্টে পুলিশের ফোর্স মোবিলাইজেশন ড্রিল

রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের (আরএমপি) উদ্যোগে শহরের ১১টি গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে ফোর্স মোবিলাইজেশন ড্রিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। জরুরি পরিস্থিতিতে দ্রুত ফোর্স মোতায়েন, কার্যকর সমন্বয় এবং শহরজুড়ে দৃশ্যমান পুলিশি উপস্থিতি নিশ্চিত করার সক্ষমতা যাচাই করা ছিল ড্রিলের উদ্দেশ্য।

মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) বিকেল সোয়া ৪টায় নগরের লক্ষ্মীপুর মোড়, সাহেববাজার জিরোপয়েন্ট, শিরোইল বাস টার্মিনাল, তালাইমারি মোড়, মনিচত্বর, গোরহাঙ্গা, নগর ভবন, গণকপাড়া মোড়, ভদ্রা মোড়, আলুপট্টি এবং বর্ণালী মোড় এলাকায় পুলিশের এই ড্রিল পরিচালিত হয়।

আরো পড়ুন:

১০ বছর পর রাবির গোল্ড মেডেলিস্ট রফিকুলের মাস্টার্সের ফল প্রকাশ

রাবিতে চালু হলো কাঙ্ক্ষিত ই-কার

আরএমপি কমিশনার ড. মো. জিল্লুর রহমান সরেজমিনে ড্রিল পরিদর্শন করেন। অংশগ্রহণকারী অফিসার ও ফোর্স সদস্যদের পেশাদারিত্ব ও দায়িত্বশীলতার প্রশংসা করেন তিনি। বলেন, “এই ড্রিলের মাধ্যমে শহরের সামগ্রিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরো শক্তিশালী হবে। পুলিশের প্রতি জনসাধারণের আস্থাও বৃদ্ধি পাবে।”

এ সময় উপস্থিত ছিলেন- আরএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম) নাজমুল হাসান, উপ-পুলিশ কমিশনার (সদর) মোহাম্মদ খোরশেদ আলমসহ  ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।

ঢাকা/কেয়া/মাসুদ

সম্পর্কিত নিবন্ধ