দাদির নামে ‘হীরামন মঞ্জিল’, কেমন ছিল মুস্তাফা জামান আব্বাসীর ছেলেবেলা
Published: 10th, May 2025 GMT
সত্যি বলতে, গান মিশে আছে তাঁর রক্তের মধ্যে। এই গান শোনা আর গান গাওয়া চলে আসছে সেই ছোট্টবেলা থেকে। আব্বাসী বলেন, কুচবিহারে তাঁর বাবা আব্বাসউদ্দীন এমন এক পরিবেশে বেড়ে উঠেছিলেন, যেখানে ধানখেতের আলের মধ্যে সুর ঘুরে বেড়াত। সেই সংগীতকে তিনি মাঠ থেকে তুলে এনে শহরের মানুষের দোরগোড়া অবধি পৌঁছে দিয়েছেন। ভারতবর্ষে তো বটেই, এমনকি বিশ্বদরবারেও বাংলা গানকে পৌঁছে দিয়েছেন তিনি। কুচবিহার থেকে পরে আব্বাসউদ্দীন কলকাতায় ৬ নম্বর বেনেপুকুর লেনে গিয়ে বসবাস করতে শুরু করেন। সেখানে তাঁকে ঘিরেই সংগীতের বিশাল এক পরিসর সৃষ্টি হতে থাকে। শুধু লোকসংগীত নয়, নজরুল ইসলামের ইসলামি গানকে তিনি সবার কাছে নিয়ে যান। নজরুলের প্রতি আজীবন কৃতজ্ঞও ছিলেন তিনি। তিনি বলতেন, ‘আমার শরীরের প্রতি লোমকূপ নজরুলের কাছে ঋণী।’
মুস্তাফা জামান আব্বাসী। সংগৃহীত.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
উৎসব ঘুরে প্রেক্ষাগৃহে ‘বাড়ির নাম শাহানা’
কৈশোর পেরোনোর আগেই শাহানাবাড়ির মেয়ে দীপার বিয়ে হয়ে যায়। স্বামীর নির্যাতনের জাল ছিঁড়ে নিজের মতো করে বাঁচতে চেয়েছেন তিনি। নব্বইয়ের দশকের পটভূমিতে দীপার বেঁচে থাকার লড়াইয়ের গল্প নিয়ে নির্মিত হয়েছে বাড়ির নাম শাহানা।
সত্য কাহিনি অবলম্বনে নির্মিত বাড়ির নাম শাহানায় দীপা চরিত্রে অভিনয় করেছেন আনান সিদ্দিকা। ছবিটি যৌথভাবে প্রযোজনা করেছে কমলা কালেক্টিভ ও গুপী বাঘা প্রোডাকশন্স লিমিটেড।
নির্মাণের বাইরে লীসা গাজী লেখক, নাট্যকর্মী হিসেবে পরিচিত