ঝরে যাবে বলে ফুটেছিল মোহফুল
কিছু ঘ্রাণ রেখে তক্তপোশের পাশে
থাকেনি মোটেও, ঝরার স্বভাব ভুলে
ঝরাদের দলে আমারও রয়েছে নাম
আমিও সেই কবে ঝরে গিয়ে পড়ে আছি!
উড়ি না, নড়ি না, স্থবির জলের মতো
নিস্তরঙ্গ পুকুরে ভেসেছে চাঁদ
নীড় ছেড়ে নীড়ে দিশেহারা চরে তারা
তুমি চলে যাও, আমি ধরে বসি ছায়া
ছিলে না কি আছ, বিভ্রমে কাটে বেলা
অনাবশ্যক ক্ষয়ে যাই আনমনে
বর্ণমালায় ঢেকে রাখি বিচ্ছেদ
জীবন তবুও ঘনঘোরে অভিনব
তুমি হলে গাছ, আমি ফুল মনে মনে
প্রেমে ও বিরহে যুগে যুগে আমি রাধা
দয়িতের সাথে নির্মম গিঁটে বাঁধা
.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
কোরবানির পশুর চামড়ার নতুন দাম নির্ধারণ
এ বছর ঈদুল আজহা উপলক্ষে লবণযুক্ত গরুর চামড়ার দাম গত বছরের চেয়ে ৫ টাকা বাড়িয়ে ৬০ থেকে ৬৫ টাকা নির্ধারণ করেছে সরকার। আর ঢাকার বাইরের চামড়ার দাম ৫টাকা বাড়িয়ে ৫৫ থেকে ৬০ টাকা করা হয়েছে। একই সঙ্গে খাসি ও বকরির চামড়ার দাম ২ টাকা বাড়ানো হয়েছে।
একই সঙ্গে কোরবানির পশুর চামড়ার দাম নির্ধারণ করে দিয়েছে সরকার। এ বছর গরুর লবণযুক্ত প্রতি পিস চামড়ার সর্বনিম্ন দাম ১ হাজার ১৫০ টাকা নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে। তবে ঢাকায় এই দাম হবে ১ হাজার ৩৫০ টাকা। এ বছর প্রতি বর্গফুটে চামড়ার দামের পাশাপাশি ছোট গরুর আয়তন হিসেবে এই সর্বনিম্ন দাম নির্ধারণ করে দিয়েছে সরকার।
রবিবার (২৫ মে) দুপুরে সচিবালয়ের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে সংবাদ সম্মেলনে বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দিন এসব তথ্য জানান।
আরো পড়ুন:
গরু বহনকারী গাড়ি মাঝপথে থামানো যাবে না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
‘সড়ক ও মহাসড়কে কোরবানির পশুর হাট বসতে দেওয়া হবে না’
বাণিজ্য উপদেষ্টা বলেন, “এ বছর ঢাকায় গুরুর চামড়া প্রতি পিস ১৩৫০ টাকার নিচে কেনা হবে না এবং ঢাকার বাইরের চামড়া ১১৫০ টাকার নিচে কেনা হবে না।”
গত বছর ঢাকায় প্রতি বর্গফুট গরুর লবণযুক্ত কাঁচা চামড়ার দাম ৬০ থেকে ৬৫ টাকা এবং ঢাকার বাইরে ৫০ থেকে ৫৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়। আর খাসির লবণযুক্ত চামড়ার দাম ২০ থেকে ২৫ টাকা এবং বকরির চামড়া ১৮ থেকে ২০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল।
ঢাকা/হাসান/সাইফ