ঈদুল আজহার পূর্বেই সরকার চামড়ার মূল্য নির্ধারণ করে দিয়েছিল বাস্তবে সরকারের সেই সিদ্ধান্ত কে বৃদ্ধাঙ্গুলী দেখিয়ে টেনারী মালিক সিন্ডেকেট গরীব অসহায় মানুষ ও মাদ্রাসার এতিম ছাত্র-ছাত্রিদের পেটে লাথি মেরেছে!!
সরকারের সিদ্ধান্তকে অমান্য করে নির্ধারিত মূল্যের চার ভাগের একভাগ মূল্য ও তারা দেয়নি!! দুইশত তিনশত বড়জোর পাচঁশত টাকায় চামড়া কিনেছে বেপারীগন! টেনারীতে গিয়ে বেপারীদের কপালে হাত! যে মূল্যে তারা চামড়া কিনেছে সে মূল্যও টেনারী মালিকগন দেয়নি!!
ফলে বেপারীগন ও বিরাট লোকসানে পড়েছে! বিষয়টি ভাবতেও অবাক লাগে সরকারের সিদ্ধান্তকে আবমাননা করে সরকার প্রদত্ত টেনারীতে ওরা কি ভাবে চালাচ্ছে?
অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছ দেশে আধো কোন সরকার নেই!! দেশটা এখন হবুচন্দ্র রাজা আর গবুচন্দ্র মন্ত্রী চালাচ্ছেন!! গোটি বিশ্ব যখন এগিয়ে যাচ্ছ তখন আমরা পিছিয়ে হবু গবুর যুগে ফিরে যাচ্ছি!! এটা জাতির চরম দূর্ভাগ্য!!
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ সরক র
এছাড়াও পড়ুন:
ছবি ভিডিও ভাইরাল করতে প্রেমিকের হুমকি, প্রেমিকার আত্মহত্যা
গাজীপুর শ্রীপুরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রেমিকার ছবি ও ভিডিও ভাইরাল করতে প্রেমিকের হুমকির জেরে সাদিয়া আফরিন (১৬) নামে এক কিশোরী আত্মহত্যা করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
বৃহস্পতিবার (১২ জুন) সকালে নিজ ঘর থেকে তার ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
নিহত সাদিয়া আফরিন উপজেলার বরমী ইউনিয়নের দরগারচালা গ্রামের বাসিন্দা মো. এনায়েত কবিরের মেয়ে। সম্প্রতি সে স্থানীয় স্কুল থেকে এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিল।
সাদিয়ার মা নাসিমা খাতুন জানান, বুধবার রাতে খাবার শেষে সাদিয়া ঘুমাতে যায়। সকালে ঘুম থেকে না ওঠায় ডাকাডাকি করি সাড়া না পেয়ে জানালার ফাঁক দিয়ে দেখতে পান, মেয়ে জানালার গ্রিলে ঝুলছে।
নাসিমা খাতুন অভিযোগ করে বলেন, “ওয়াদ্দা দিঘির পাড় এলাকার জয়নাল আবেদীনের ছেলে নাইমুল ইসলামের সঙ্গে সাদিয়ার প্রেমের সম্পর্ক ছিল। এক সপ্তাহ আগে আমরা বিষয়টি জানতে পারি। সাদিয়া জানিয়েছিল, তারা একসঙ্গে ঘোরাঘুরি করেছে, ছবি ও ভিডিও তুলেছে। কিন্তু মেয়েটা যখন তাকে সেগুলো মুছে ফেলতে বলে, তখন সে উল্টো হুমকি দেয়—সব ফেসবুকে ছেড়ে দেবে। এরপর থেকেই আমার মেয়ে মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে।’’
‘‘দু’দিন আগে আবার দেখা করতে চায় নাইমুল। রাজি না হওয়ায় ফের হুমকি দেয় সে। আমার অবুঝ মেয়েটার জীবন শেষ করে যদি সেই ছেলে নিশ্চিন্তে ঘুরে বেড়ায়, তা হতে দেওয়া যায় না। আমি আইনের আশ্রয় নেব।” বলেন নাসিমা খাতুন।
শ্রীপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. আব্দুল বারিক বলেন, “ঘটনার খবর পেয়ে সঙ্গে সঙ্গে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। পরিবারের পক্ষ থেকে লিখিত অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
রফিক//