2025-11-03@15:50:18 GMT
إجمالي نتائج البحث: 19
«রহস যময»:
গত জুলাই মাসে শনাক্ত হওয়া রহস্যময় ‘৩আই/অ্যাটলাস’ নামের আন্তনাক্ষত্রিক বস্তুর পরিচয় নিয়ে বিভ্রান্তি তৈরি হয়েছে বিজ্ঞানীদের মধ্যে। আমাদের সৌরজগতের মধ্যে থাকা বস্তুটি এমন আচরণ করছে, যা বিজ্ঞানীরা আগে কখনো দেখেননি। কারও ধারণা এটি ধূমকেতু, আবার কারও মতে ভিনগ্রহ থেকে আসা মহাকাশযান। উৎস ও পরিচয় সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানাতে না পারলেও বস্তুটি পৃথিবীর জন্য কোনো হুমকি নয় বলে ধারণা করছে যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা। তবে যুক্তরাষ্ট্রের হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের খ্যাতনামা জ্যোতির্বিজ্ঞানী অভি লোব অভিযোগ করেছেন, নাসা বস্তুটির বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য গোপন করছে। বিশাল আকারের অতিদ্রুতগামী মহাজাগতিক বস্তুটি অস্বাভাবিক রাসায়নিক উপাদান নিঃসরণ করছে, যা বিজ্ঞানের প্রচলিত ধারণাকে চ্যালেঞ্জ করছে। অনেকের ধারণা, ৩আই/অ্যাটলাস কোনো কৃত্রিম উৎস থেকে তৈরি হতে পারে। এবার এই বিতর্কে নাম লিখিয়েছেন মহাকাশ সংস্থা স্পেসএক্সের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ইলন...
কয়েক মাস ধরে অন্য নক্ষত্র থেকে আসা বিশাল এক রহস্যময় বস্তু বিজ্ঞানীদের মধ্যে বেশ কৌতূহল তৈরি করেছে। যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা জানিয়েছে, ‘৩আই/অ্যাটলাস’ নামের বস্তুটি পৃথিবীর জন্য কোনো হুমকি নয় এবং নিরাপদ দূরত্ব থেকে অতিক্রম করবে। কিন্তু অনেক বিজ্ঞানী নাসার এই ধারণার সঙ্গে একমত নন। এ বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের খ্যাতনামা জ্যোতির্বিজ্ঞানী আভি লোব অভিযোগ করেছেন যে, নাসা বস্তুটির বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য গোপন করছে। বিশাল আকারের অতি দ্রুতগামী মহাজাগতিক বস্তুটি অস্বাভাবিক রাসায়নিক উপাদান নিঃসরণ করছে, যা বিজ্ঞানের প্রচলিত ধারণাকে চ্যালেঞ্জ করছে। অনেকের ধারণা, ৩আই/অ্যাটলাস কোনো কৃত্রিম উৎস থেকে তৈরি হতে পারে।বিজ্ঞানী লোবের মতে, যদি বস্তুটি কৃত্রিমভাবে তৈরি হয়, তবে এর আচরণ সম্পর্কে আগাম অনুমান করা যাবেন না। ২৯ অক্টোবর সূর্যের অন্য পাশে অবস্থান করবে রহস্যময় বস্তুটি। ফলে পৃথিবী থেকে...
মহাকাশে বিশাল আকারের অদৃশ্য এক কৃষ্ণবস্তু শনাক্ত করেছেন বিজ্ঞানীরা। বিজ্ঞানীদের দাবি, সূর্যের চেয়ে দশ লাখ গুণ বড় বস্তুটির পরিচয় এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি। পৃথিবী থেকে প্রায় এক হাজার কোটি আলোকবর্ষ দূরে অবস্থান করা রহস্যময় বস্তুটি পূর্বে আবিষ্কার করা নিষ্ক্রিয় বামন ছায়াপথের চেয়ে ১০০ গুণ ছোট ডার্ক ম্যাটারের গুচ্ছ হতে পারে।বিজ্ঞানীদের তথ্যমতে, রহস্যময় বস্তুটি কোনো আলো নিঃসরণ করে না বলে এটিকে খালি চোখে দেখা যায় না। তাই বিজ্ঞানীরা বস্তুটিকে শনাক্ত করেছেন গ্র্যাভিটেশনাল লেন্সিং প্রক্রিয়ার মাধ্যমে। এই প্রক্রিয়ায়, মহাবিশ্বের অদৃশ্য কৃষ্ণপদার্থের মহাকর্ষীয় প্রভাব তার পাশ দিয়ে যাওয়া দূরবর্তী বস্তুর আলোকে বাঁকিয়ে দেয়, আর তাতেই ধরা পড়ে অদৃশ্য বস্তুর উপস্থিতি।রহস্যময় বস্তুটির বিষয়ে জার্মানির ম্যাক্স প্ল্যাঙ্ক ইনস্টিটিউট অব অ্যাস্ট্রোফিজিকসের বিজ্ঞানী ডেভন পাওয়েল জানান, যেসব কৃষ্ণবস্তু কোনো আলো নিঃসরণ করে না, তাদের খুঁজে বের করা...
সৌরজগতে রহস্যময় বস্তু শনাক্ত করেছেন বিজ্ঞানীরা। বস্তুটির বৈজ্ঞানিক নাম ২০২৩ কেকিউ১৪। অ্যামোনাইট নামে পরিচিত এই রহস্যময় বস্তু কক্ষপথের নিয়ম মানছে না বলে ধারণা করছেন বিজ্ঞানীরা। সেডনয়েড নামের বিরল ট্রান্স-নেপচুনিয়ান ক্ষুদ্র শ্রেণির অন্তর্গত বস্তুটি নেপচুনের কক্ষপথের অনেক দূরে অবস্থান করছে।তাইওয়ানের একাডেমিয়া সিনিকা ইনস্টিটিউট অব অ্যাস্ট্রোনমি অ্যান্ড অ্যাস্ট্রোফিজিকসের বিজ্ঞানী ই-টুং চেনের নেতৃত্বে বিভিন্ন দেশের একদল বিজ্ঞানী বস্তুটি শনাক্ত করেছেন। বস্তুটির গতিপথ আগে আবিষ্কৃত হওয়া তিনটি সেডনয়েডের গতিপথের সঙ্গে মিলছে না। এই অমিলের কারণে বস্তুটি লুকানো কোনো দূরবর্তী গ্রহ কি না, তা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। বস্তুটি প্রাথমিক সৌরজগতের ধারণাকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে।বিজ্ঞানীদের তথ্যমতে, অ্যামোনাইট নামে বস্তুটি সূর্যের সবচেয়ে কাছে আসে ৬৬ অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল ইউনিট দূরত্বে। ধারণা করা হচ্ছে, অ্যামোনাইটের কক্ষপথ কোটি কোটি বছর ধরে স্থিতিশীল রয়েছে। তবে অ্যামোনাইট যদি সৌরজগতের কোনো দূরবর্তী গ্রহ হয়, তবে...
অনেক দিন ধরে গুঞ্জন উড়ছে, অভিনয় প্রশিক্ষক রচিত সিংয়ের সঙ্গে প্রেম করছেন বলিউড অভিনেত্রী হুমা কুরেশি। যদিও তারা এ সম্পর্কের কথা কখনো স্বীকার করেননি। কয়েক দিন আগে জানা যায়, দীর্ঘ দিনের কথিত প্রেমিক রচিতের সঙ্গে বাগদান সম্পন্ন করেছেন হুমা কুরেশি। বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের বরাত দিয়ে দ্য ফ্রি প্রেস জার্নাল জানিয়েছে, এক বছরের বেশি সময় লিভ-ইন সম্পর্কে থাকার পর বাগদান সম্পন্ন করেছেন তারা। যদিও এই খবরের কোনো প্রতিক্রিয়া জানাননি হুমা। আরো পড়ুন: আমার স্বামীর উপরে কু-নজর পড়েছে: অঙ্কিতা ‘উদয়ের সঙ্গে ব্রেকআপের পর অনেক কষ্ট পেয়েছিলাম’ বুধবার (১৭ সেপ্টেম্বর) ইনস্টাগ্রামে একটি রহস্যময় বার্তা শেয়ার করেছেন এই অভিনেত্রী। হুমা তার ইনস্টাগ্রাম স্টোরিতে রামেন বাউলের ছবি শেয়ার করে লেখেন, “প্রত্যেকেরই শান্ত হওয়া প্রয়োজন… আর শান্তভাবে কাজ করা উচিত।” পাশাপাশি জানান, তিনি...
মহাকাশ ও মহাবিশ্বের অমীমাংসিত বিভিন্ন রহস্যের সমাধান করতে দীর্ঘদিন ধরে গবেষণা করছেন বিজ্ঞানীরা। এবার মহাকাশের নতুন এক রহস্যের সমাধান করে বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, পৃথিবীসহ সমগ্র মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সি মহাবিশ্বে রহস্যময় বিশাল এক গর্তের ভেতরে অবস্থান করছে। শুধু তা–ই নয়, বিগ ব্যাং বিস্ফোরণের সময়ের তুলনায় বর্তমানে মহাবিশ্ব দ্রুত সম্প্রসারিত হচ্ছে।মহাবিশ্ব সম্পর্কে সাধারণ তত্ত্ব মতে, পদার্থ মহাকাশে মোটামুটি সমানভাবে অবস্থান করবে। তবে যুক্তরাজ্যের রয়্যাল অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল সোসাইটির সভায় উপস্থাপন করা নতুন এক গবেষণায় ভিন্ন বিষয় তুলে ধরেছেন বিজ্ঞানীরা। গবেষণায় বিগ ব্যাংয়ের শব্দ শীর্ষক একটি তত্ত্বকে সমর্থন করেছেন বিজ্ঞানীরা। নতুন গবেষণামতে, আমাদের শূন্যে থাকার সম্ভাবনা ১০ কোটি গুণ বেশি। পৃথিবী, সৌরজগৎ আর মিল্কিওয়ে হয়তো একটি বিশাল ও রহস্যময় গর্তের মধ্যে আটকে আছে।বিজ্ঞানীরা মনে করেন, বর্তমান মহাবিশ্বে সম্প্রসারণের হার প্রাথমিক মহাবিশ্বের তুলনায় প্রায় ১০ শতাংশ দ্রুত। বিজ্ঞানীরা...
জীবন্ত কিংবদন্তি হরর ঔপন্যাসিক স্টিফেন কিংয়ের উপন্যাস সংকলন ‘ইফ ইট ব্লিডস’ ২০২০ সালে প্রকাশিত হয়। বইটির চার উপন্যাসের একটি ‘দ্য লাইফ অব চাক’। এটি অস্বাভাবিক তিন অঙ্কের কাঠামোর গল্প, যা শেষ দিয়ে শুরু হয়। ধীরে ধীরে চার্লস ক্র্যান্টজ (চাক) নামে একজন ব্যক্তির জীবনের বর্ণনা উঠে আসে। ‘ধন্যবাদ, চাক’ নামে প্রথম পর্বটি শুরু হয় রহস্যময়ভাবে পৃথিবী সমাপ্তির মাধ্যমে। ভবনগুলো ভেঙে পড়ে, অদৃশ্য হয়ে যায়, সমাজ ভেঙে পড়ে। বিশৃঙ্খলার মধ্যেও বিলবোর্ডে বিজ্ঞাপন প্রদর্শিত হয়, যেখানে চাক নামে একজনকে ৩৯টি দুর্দান্ত বছরের জন্য ধন্যবাদ জানানো হয়। এর অর্থ পৃথিবী নিজেই চাকের মন বা জীবনের প্রকাশ হতে পারে। ‘বাস্কার্স’ অংশে চাক বোস্টনে রাস্তার শিল্পীদের (বাস্কার্স) সঙ্গে স্বতঃস্ফূর্তভাবে নাচে এবং এটি তার জন্য বিশুদ্ধ আনন্দ ও মুক্তির মুহূর্ত। জানা যায়, চাক ব্রেন টিউমারে মারা যাচ্ছে।...
গত বছর মঙ্গল গ্রহে মাকড়সার জালের মতো দেখতে বেশ রহস্যময় একটি অঞ্চলের সন্ধান পেয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা। মঙ্গল গ্রহে থাকা মাকড়সার জালটি আসলে একধরনের স্ফটিকযুক্ত খনিজের কাঠামো। সম্প্রতি মঙ্গল গ্রহে মাকড়সার জালের মতো দেখতে রহস্যময় অঞ্চলের ছবি তুলেছে নাসার কিউরিওসিটি রোভার। নাসা জানিয়েছে, মঙ্গল গ্রহের আকর্ষণীয় ভূতাত্ত্বিক কাঠামোটি মাকড়সার জাল বা মৌচাকের মতো। রোভারের মাস্ট ক্যামেরা দিয়ে তোলা ৩৬০ ডিগ্রি ফরম্যাটের তোলা ছবিটি বিশ্লেষণ করা হচ্ছে। ধারণা করা হচ্ছে যে এমন অদ্ভুত কাঠামো খনিজ পদার্থের কারণে গঠিত হয়েছে। কোটি কোটি বছর আগে মঙ্গল গ্রহের ভূগর্ভস্থ পানির কারণে শিলাক্ষয়ের ফলে এই কাঠামো তৈরি হয়েছে।নাসার তথ্যমতে, পানির মধ্যে থাকা বিভিন্ন খনিজ পদার্থ পাথরের ভেতরে জমে সিমেন্টের মতো শক্ত হয়ে গেছে। এরপর বাতাসের কারণে ধীরে ধীরে ক্ষয় হয়ে মাকড়সার মতো কাঠামো...
মহাবিশ্বে দৃশ্যমান পদার্থের পাশাপাশি অদৃশ্য অন্ধকার পদার্থ রয়েছে। বিশাল আকারে মহাকর্ষীয় প্রভাবের কারণে অদৃশ্য পদার্থের খোঁজ চলছে অনেক বছর ধরে। বিভিন্ন জায়গায় গ্যাস, ধুলা, তারা, গ্রহসহ বিভিন্ন মহাজাগতিক বস্তুর মতো সাধারণ পদার্থ রয়েছে। বিজ্ঞানীরা অনুমান করেন, সাধারণ পদার্থ সব পদার্থের মাত্র ১৫ শতাংশ হতে পারে। দীর্ঘদিন ধরে এসব সাধারণ পদার্থের খোঁজ করছেন বিজ্ঞানীরা। এদের প্রায় অর্ধেক পদার্থ এখন পর্যন্ত অজ্ঞাত। মহাবিশ্বের ৬৯টি স্থান থেকে নির্গত রেডিও তরঙ্গের শক্তিশালী বিস্ফোরণের সাহায্যে গবেষকেরা নিখোঁজ পদার্থ খুঁজে পেয়েছেন।হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানী লিয়াম কনর বলেন, ‘আমরা একটি প্রশ্নের সঙ্গে লড়াই করছি। এসব পদার্থ আসলে কোথায় লুকিয়ে আছে? উত্তরে মনে হচ্ছে, ছায়াপথ থেকে অনেক দূরে একটি ছড়িয়ে থাকা বিশৃঙ্খল মহাজাগতিক জালে লুকিয়ে আছে বাকি পদার্থ। অন্ধকার পদার্থ একটি রহস্যময় পদার্থ, যা মহাবিশ্বের পদার্থের বেশির ভাগ অংশ...
পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের আয়নোস্ফিয়ারের নিচের অংশে মেঘের মতো অদ্ভুত কাঠামোর সন্ধান পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা। স্পোরাডিক–ই লেয়ার স্তরে থাকা উচ্চ উচ্চতার এই মেঘের মতো কাঠামোর তথ্য জানতে প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপ থেকে রকেট উৎক্ষেপণের পরিকল্পনা করছে যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা। নাসার তথ্যমতে, স্পোরাডিক–ই লেয়ার স্তরের রহস্য জানার চেষ্টা চলছে। স্পোরাডিক-ই ইলেক্ট্রোডাইনামিকস বা সিড নামের এই মিশনের মাধ্যমে তিন সপ্তাহের মধ্যে মার্শাল দ্বীপপুঞ্জের কোয়াজালিন অ্যাটল থেকে বৈজ্ঞানিক যন্ত্র বহনকারী সাবঅরবিটাল মহাকাশযান উৎক্ষেপণ করা হবে। বিজ্ঞানীরা আয়নোস্ফিয়ারের নিচের অংশে তৈরি স্পোরাডিক-ই লেয়ার স্তর সম্পর্কে জানার চেষ্টা করছেন। এই কাঠামোর কারণে আয়নোস্ফিয়ারের উচ্চ স্তরে পৌঁছানোর আগে রেডিও সংকেত পৃথিবীতে প্রতিফলিত হচ্ছে। এর ফলে এলোমেলো সংকেত গ্রহণ করছে রেডিও রিসিভার।নাসার তথ্যমতে, স্পোরাডিক-ই লেয়ার স্তর ক্রমাগত তৈরি হচ্ছে। এই স্তর চলমান ও এই অঞ্চলের কারণে বিভিন্ন ব্যাঘাত অনুমান...
ব্ল্যাকহোল বা কৃষ্ণগহ্বর বিশাল মাধ্যাকর্ষণ ক্ষমতাসম্পন্ন মহাজাগতিক সত্তা। এই সত্তা যেন সবকিছুকে আটকে রাখে। ধসে পড়া বিশাল নক্ষত্র থেকে তৈরি হওয়া ব্ল্যাকহোল আলোও শুষে নেয়। সিঙ্গুলারিটিজ বা এককতা আর ইভেন্ট হরাইজন (দিগন্তসীমা) তৈরি করে। অদৃশ্য হলেও আশপাশের অন্য সব বস্তু বা পদার্থের ওপর প্রভাবের মাধ্যমে তাদের উপস্থিতি শনাক্ত করা যায়। বিভিন্ন ব্ল্যাকহোলকে ছায়াপথের কেন্দ্রে দেখা যায়। ব্ল্যাকহোল অতি রহস্যময় মহাজাগতিক বস্তু, যা ভীষণ শক্তিশালী, এখান থেকে আলোও বের হতে পারে না। বিশাল নক্ষত্র যখন তাদের নিজস্ব মাধ্যাকর্ষণ শক্তির অধীনে ভেঙে পড়ে, তখন ব্ল্যাকহোল তৈরি হয়। ব্ল্যাকহোল একটি ঘন বিন্দু তৈরি করে, যাকে এককতা বলা হয়, যা দিগন্তসীমাবেষ্টিত থাকে। ব্ল্যাকহোলের ধারণা ১৯১৬ সালে চালু হয়েছিল। ব্ল্যাকহোল সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য এখনো বিজ্ঞানীরা আবিষ্কার করে চলেছেন।গাইয়া বিএইচ১ বর্তমানে পৃথিবীর নিকটতম ব্ল্যাকহোল। প্রায় ১...
আমাদের মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সিতে (ছায়াপথ) রহস্যময় এক বস্তুর খোঁজ পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা। তাঁদের দাবি, এএসকেএপি জে১৮৩২-০৯১১ নামের রহস্যময় বস্তুটি থেকে এক্স-রে এবং রেডিও তরঙ্গ নির্গত হচ্ছে। পৃথিবী থেকে প্রায় ১৫ হাজার আলোকবর্ষ দূরে রয়েছে বস্তুটি। এ ধরনের আরও অনেক অদৃশ্য বস্তু মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সিতে থাকতে পারে।বিজ্ঞানীদের তথ্যমতে, বস্তুটি কোনো নক্ষত্রের শক্তিশালী চুম্বকীয় অংশের অবশিষ্টাংশ। আবার কোনো নিউট্রন তারকা বা শ্বেত বামনের অবশিষ্টাংশও হতে পারে। প্রায় ৪৪ মিনিট পরপর বস্তুটি থেকে এক্স-রে এবং রেডিও তরঙ্গ নির্গত হচ্ছে। নাসার চন্দ্র এক্স-রে অবজারভেটরি টেলিস্কোপের মাধ্যমে শনাক্ত করা বস্তুটি মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সিতে থাকা অন্য কোনো বস্তুর সঙ্গে না মেলায় এখনো শ্রেণীবদ্ধ করা যায়নি। মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সিতে সন্ধান পাওয়া রহস্যময় বস্তুর বিষয়ে অস্ট্রেলিয়ার কার্টিন বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানী জিয়েং ওয়াং বলেন, ‘আমরা আগে যা দেখেছি, সেগুলোর থেকে বেশ আলাদা বস্তুটি। নাসার চন্দ্র...
ছবি: রয়টার্স
এমিলি ডিকিনসনের বেশিরভাগ কবিতা ছিল চিঠিপত্রের অংশ, মূলত বন্ধুবান্ধব ও পরিবারকে লিখিত চিঠির কাব্যিক রূপ। উনিশ শতকের অন্যতম রহস্যময় এই কবির জন্ম ১০ ডিসেম্বর ১৮৩০ সালে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটস রাজ্যের অ্যামহার্স্ট শহরে। সামাজিক জীবন থেকে নিজেকে দূরে সরিয়ে রাখেতন। নিঃসঙ্গভাবে লেখালেখি করে গেলেও প্রকাশের ব্যাপারে ছিলেন ভীষণ সংযত। তার জীবদ্দশায় মাত্র দশটির মতো কবিতা তিনি প্রকাশ করেছেন। তাও সম্পাদকীয় নীতিমালায় ব্যাপক পরিবর্তন এনেই সেসব লেখা প্রকাশ করতে হয়েছে।কবিতা প্রকাশ না করার পেছনে বেশ কিছু কারণ ছিল। সমসাময়িক সাহিত্য রীতির সাথে এমিলি ডিকিনশনের ব্যতিক্রমী শৈলীর অসংগতিই প্রধান কারণ। এছাড়া তার ব্যক্তিগত আপসহীন জীবনযাপন, এবং সম্ভবত নিজের লেখার ওপর সমালোচকীয় নিয়ন্ত্রণ এড়ানোর কৌশল হিসেবেও জীবদ্দশায় তিনি কম প্রকাশিত থেকেছেন। মৃত্যুর পরে তার বিপুল সংখ্যক কবিতা খুঁজে পাওয়া যায় তার নিজ হাতে সেলাই...
মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার মার্স রোভার পারসিভারেন্স মঙ্গল গ্রহে একটি রহস্যময় খুলি আকৃতির পাথরের ছবি তুলেছে। খুলি আকৃতির পাথরের উৎস সম্পর্কে এখনো কোনো তথ্য মেলেনি। স্কাল হিল নামে অভিহিত রহস্যময় পাথরটি ১১ এপ্রিল পারসিভারেন্স রোভার জেজেরো ক্রেটারের প্রান্তে মাস্টক্যাম–জেড যন্ত্র ব্যবহার করে আবিষ্কার করেছে।ছবিতে দেখা যায়, পাথরের চারপাশের বেশির ভাগ অঞ্চল হালকা রঙের ও ধূলিময়। খুলি আকৃতির পাথরটি অন্ধকার, কৌণিক ও ক্ষুদ্র গর্তে ঢাকা। নাসা জানিয়েছে, এই ভাসমান পাথরটি দেখতে কিছুটা গাঢ় রঙের। কৌণিক পৃষ্ঠের সঙ্গে চারপাশের হালকা রঙের শিলাস্তরের বিপরীতে স্বতন্ত্র ধরনের পাথরটি। পাথরটিতে কয়েকটি ছোট গর্ত দেখা যায়।পাথরের উৎস অনিশ্চিত থাকলেও নাসা মনে করেছে, স্কাল হিলের গর্ত ক্ষয় থেকে হয়েছে কিংবা কোনো উল্কার পতনের কারণে তৈরি হতে পারে। নাসা জানিয়েছে, স্কাল হিলের গর্ত পাথরের কণা ক্ষয় বা বাতাসের...
বিজ্ঞানীরা এনাইপোশা নামের নতুন একটি গ্রহের খোঁজ পেয়েছেন। ৪৭ আলোকবর্ষ দূরে অবস্থিত এই গ্রহের ঘন বায়ুমণ্ডল রয়েছে। এতে মিথেন ও কার্বন ডাই–অক্সাইডের মতো গ্যাস রয়েছে বলে ধারণা করছেন বিজ্ঞানীরা। এনাইপোশা গ্রহের বিবর্তন ও বায়ুমণ্ডলীয় রসায়ন গ্রহের বিবর্তন সম্পর্কে নতুন প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে।বিজ্ঞানীরা গ্রহটিকে মিনি–নেপচুন হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করার পক্ষে ছিলেন। পৃথিবী থেকে ৪৭ আলোকবর্ষ দূরে অবস্থিত রহস্যময় এই গ্রহের মূল নাম জিজে ১২১৪ বি। শ্রেণিকরণের জন্য গ্রহটিকে সুপার–ভেনাসের বা শুক্র গ্রহের কাতারে রাখতে আগ্রহী বিজ্ঞানীরা। জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপে ধারণ করা ছবির তথ্যমতে, গ্রহটিতে হাইড্রোজেন, হিলিয়াম, মিথেন ও কার্বন ডাই–অক্সাইডের মতো গ্যাসে পূর্ণ ঘন বায়ুমণ্ডল থাকতে পারে। আর তাই রহস্যময় গ্রহটিকে নতুন একটি শ্রেণিতে রাখতে হবে বলে জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা।বিজ্ঞানীদের তথ্যমতে, এনাইপোশা সাধারণ কোনো গ্রহ নয়। প্রথমে ধারণা করা হয়েছিল গ্রহটি নেপচুনের...
ভারতীয় ক্রিকেট তারকা বিরাট কোহলির স্ত্রী ও জনপ্রিয় অভিনেত্রী আনুশকা শর্মা সম্প্রতি নিজের ইনস্টাগ্রাম প্রোফাইলে একটি রহস্যময় পোস্ট শেয়ার করেছেন। তার এই পোস্ট সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যাপক আলোচনা সৃষ্টি করেছে। যেখানে তিনি এক ব্যক্তির বিভিন্ন সংস্করণ নিয়ে কথা বলেছেন। পোস্টে আনুশকা লিখেছেন, “প্রত্যেক মানুষের মনে আপনার একটি আলাদা সংস্করণ বিদ্যমান। আপনি যেভাবে নিজেকে ভাবেন, সেটি শুধুমাত্র আপনার জন্যই সত্য। এমনকি, আপনিও জানেন না প্রকৃতপক্ষে আপনি কে। প্রত্যেক ব্যক্তি যাদের সাথে আপনি দেখা করেন, সম্পর্ক গড়ে তোলেন বা রাস্তায় চোখাচোখি হয়, তাদের মনে আপনার আলাদা একটি প্রতিচ্ছবি তৈরি হয়।” তিনি আরও যোগ করেন যে, এমনকি পরিবারের সদস্যদের কাছেও একজন ব্যক্তি ভিন্নরূপে ধরা দেয়। “আপনার মা, বাবা, ভাইবোনের কাছে আপনি যে ব্যক্তি, কর্মস্থলে সহকর্মীদের কাছে আপনি সেই একই ব্যক্তি নন।...
গত কয়েকদিন ধরে শহরের বিভিন্ন এলাকায় বিশাল বিশাল বিলবোর্ডে দেখা যাচ্ছে এক আজব চিত্র। শুধু একটি রঙিন রেখা, তিনটি ইংরেজি শব্দ— "Trust, Legacy, Endure", আর তার পাশে ফাঁকা সাদা ক্যানভাস! কী ঘটছে শহর জুড়ে? সোশ্যাল মিডিয়াতেও চলছে তুমুল আলোচনা। ফেসবুক, ইউটিউবসহ বিভিন্ন অনলাইন প্ল্যাটফর্মে ছড়িয়ে পড়েছে এই রহস্যময় চিত্র। অনেকেই বলছেন, এটি হয়তো কোনো নতুন ব্র্যান্ডের লোগো উন্মোচন বা রিব্র্যান্ডিংয়ের পরিকল্পনা। আবার কেউ কেউ মনে করছেন, এটি কোনো সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধির প্রচারণা হতে পারে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এ ধরনের প্রচারণা সাধারণত মানুষের মনোযোগ আকর্ষণ করতে ব্যবহার করা হয় এবং এটি ধীরে ধীরে মানুষের মনে কৌতূহল সৃষ্টি করে। তবে এখনও নিশ্চিত করে কেউ বলতে পারছে না, এর পেছনে আসল উদ্দেশ্য কী। শহরবাসী এখন অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে— কবে এই রহস্যের সমাধান হবে? কবে...
শহরের বাতাসে যেন রহস্যের গন্ধ! গত কয়েকদিন ধরে শহরের বিভিন্ন এলাকায় বিশাল বিশাল বিলবোর্ডে দেখা যাচ্ছে এক আজব চিত্র। শুধু একটি রঙিন রেখা, তিনটি ইংরেজি শব্দ— "Trust, Legacy, Endure", আর তার পাশে ফাঁকা সাদা ক্যানভাস! কী ঘটছে শহর জুড়ে? সোশ্যাল মিডিয়াতেও চলছে তুমুল আলোচনা। ফেসবুক, ইউটিউবসহ বিভিন্ন অনলাইন প্ল্যাটফর্মে ছড়িয়ে পড়েছে এই রহস্যময় চিত্র। অনেকেই বলছেন, এটি হয়তো কোনো নতুন ব্র্যান্ডের লোগো উন্মোচন বা রিব্র্যান্ডিংয়ের পরিকল্পনা। আবার কেউ কেউ মনে করছেন, এটি কোনো সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধির প্রচারণা হতে পারে। শহরের কিছু স্থানে বিলবোর্ডগুলোর সামনে মানুষের জটলা দেখা গেছে। পথচারীদের মধ্যে চলছে জল্পনা-কল্পনা। কেউ বলছেন, এটি হয়তো বড় কোনো প্রতিষ্ঠানের নতুন উদ্যোগ, আবার কেউ মনে করছেন, এটি একধরনের মার্কেটিং স্ট্র্যাটেজি। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এ ধরনের প্রচারণা সাধারণত মানুষের মনোযোগ আকর্ষণ করতে ব্যবহার...
