হবিগঞ্জ জেলার আজমিরীগঞ্জ সদর ইউনিয়নের কুশিয়ারা নদী থেকে বস্তাবন্দি অবস্থায় মাথাবিহীন মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহতের শরীরের অধিকাংশ পচে যাওয়ায় পরিচয় শনাক্ত করতে পারেনি তারা। 

মঙ্গলবার (২১ জানুয়ারি) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে সদর ইউনিয়নের উদ্ভবপুর গ্রাম সংলগ্ন কুশিয়ারা নদী থেকে মরদেহটি উদ্ধার হয় বলে জানান আজমিরীগঞ্জ থানার ওসি এবিএম মাঈদুল হাছান। 

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, মঙ্গলবার সন্ধ্যায় স্থানীয় কিছু রাখাল নদীপাড়ে বস্তাবন্দি মরদেহটি দেখতে পান। তারা বিষয়টি এলাকাবাসীকে জানান। তাদের কাছ থেকে খবর পেয়ে পুলিশের একটি দল ঘটনাস্থলে যায় এবং স্থানীয়দের সহযোগিতায় মরদেহটি উদ্ধার করে।

ওসি এবিএম মাঈদুল হাছান বলেন, “এলাকাবাসীর মাধ্যমে বিষয়টি অবগত হয়ে আমরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে মাথাবিহীন মরদেহটি উদ্ধার করি। মরদেহের হাতে একটি বিশেষ ধরণের মালা ছিল। মরদেহটি নারী নাকি পুরুষের সেটি এখনো বলা যাচ্ছে না। আমরা আইনানুগভাবে পরবর্তী পদক্ষেপ গ্রহণ করছি।”

ঢাকা/মামুন/মাসুদ

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর মরদ হ

এছাড়াও পড়ুন:

শিশু জিনিয়ার হৃদ্‌যন্ত্রের ছিদ্রের চিকিৎসায় সহায়তা প্রয়োজন

মাত্র চার লাখ টাকায় সুস্থ হয়ে যেতে পারে দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থী জিনিয়া আক্তার (১১)। চলতি বছরের শুরুতে তার হৃদ্‌যন্ত্রে ছিদ্র শনাক্ত হয়েছে। এ জন্য জরুরি অস্ত্রোপচারের পরামর্শ দিয়েছেন চিকিৎসক। কিন্তু তার পরিবারের পক্ষে এত টাকা জোগাড় করা সম্ভব হচ্ছে না।

জিনিয়া নীলফামারীর ডোমার উপজেলার সোনারায় ইউনিয়নের কলমদার গ্রামের আবদুল জব্বারের মেয়ে। আবদুল জব্বার পেশায় গ্রাম পুলিশ।

আবদুল জব্বার বলেন, পৈতৃক সূত্রে পাওয়া চার শতাংশ ভিটেবাড়িই তাঁর একমাত্র সম্বল। পরিবারে বৃদ্ধ বাবা, মা, স্ত্রী, দুই ছেলে ও এক মেয়ে রয়েছেন। পরিবারে তিনিই একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি। গ্রাম পুলিশের চাকরি করে মাসে সাত হাজার টাকা বেতন পান। এই আয়ের ওপর নির্ভর করে কোনোরকমে চলে তাঁর সংসার।

এমন পরিস্থিতিতে মেয়ের জীবন বাঁচাতে দেশের হৃদয়বান মানুষের কাছে সাহায্যের আবেদন জানিয়েছেন আবদুল জব্বার। জিনিয়ার জন্য সহায়তা পাঠানো যাবে আবদুল জব্বার, হিসাব নম্বর; ৫৩০৫৮৩৪১২৬৪২৩, সোনালী ব্যাংক, ডোমার শাখা, নীলফামারী। মুঠোফোন নম্বরে— 01774644253 (বিকাশ)।

সম্পর্কিত নিবন্ধ