চলতি শিক্ষাবর্ষে গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা আয়োজনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে ২০টি বিশ্ববিদ্যালয়। মঙ্গলবার গুচ্ছভিত্তিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর এক বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

গুচ্ছ ভর্তি কমিটির আহ্বায়ক এবং মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক আনোয়ারুল আজিম আখন্দ এ তথ্য নিশ্চিত করে জানান, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এবং খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় এ বছর গুচ্ছ পদ্ধতি থেকে সরে আসার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি) কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় এখনও গুচ্ছ পরীক্ষায় থাকা বা না থাকার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়নি।

মোট অন্তত ৭টি বিশ্ববিদ্যালয় গুচ্ছ পদ্ধতি থেকে বের হওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়ার পর গুচ্ছ পদ্ধতি অব্যাহত রাখার দাবিতে ভর্তি প্রার্থীরা বিক্ষোভ করেন।

আজ দুপুরেও শিক্ষার্থীরা ইউজিসি কার্যালয়ে জড়ো হয়ে দুটি গেট অবরোধ করে। গুচ্ছ পদ্ধতি অব্যাহত রাখার পক্ষে তারা স্লোগান দেন। তবে, বৈঠকের পর সিদ্ধান্ত জেনে তারা গেট খুলে দেয়।

.

উৎস: Samakal

এছাড়াও পড়ুন:

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ের পাশ থেকে মরদেহ উদ্ধার

মুন্সীগঞ্জের শ্রীনগর উপজেলার ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ের পাশ থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) সকাল সাড়ে ১১টার দিকে উপজেলার ষোলঘর এলাকার থেকে মরদেহটি উদ্ধার হয়। মারা যাওয়া ব্যক্তির নাম-পরিচয় জানাতে পারেনি পুলিশ।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সকালে ষোলঘর সিএনজি চালিত অটোরিকশা স্ট্যান্ড সংলগ্ন ঘাসের ওপর এক ব্যক্তিকে শুয়ে থাকতে দেখেন এলাকাবাসী। দীর্ঘ সময় কোনো নড়াচড়া না থাকায় সন্দেহ হলে এলাকাবাসী বিষয়টি পুলিশকে জানান। পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে নিশ্চিত হয়, ওই ব্যক্তি মারা গেছেন। পরে তারা মরদেহ থানায় নিয়ে যায়।

আরো পড়ুন:

পাবনায় ডোবা থেকে যুবকের অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

শার্শায় বাক্সের ভেতর ছিল ভ্যানচালকের গলা কাটা মরদেহ 

শ্রীনগর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) নাজমুল হুদা খান বলেন, ‍“স্থানীয় ইউপি সদস্যের কাছ থেকে খবর পেয়ে পুলিশ সদস্যদের পাঠিয়ে মরদেহ থানায় আনা হয়েছে। মারা যাওয়া ব্যক্তির পরিচয় শনাক্তের জন্য পিবিআইকে খবর দেওয়া হয়েছে। মরদেহটি মুন্সীগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।”

ঢাকা/রতন/মাসুদ

সম্পর্কিত নিবন্ধ