চলতি শিক্ষাবর্ষে গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা আয়োজনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে ২০টি বিশ্ববিদ্যালয়। মঙ্গলবার গুচ্ছভিত্তিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর এক বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

গুচ্ছ ভর্তি কমিটির আহ্বায়ক এবং মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক আনোয়ারুল আজিম আখন্দ এ তথ্য নিশ্চিত করে জানান, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এবং খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় এ বছর গুচ্ছ পদ্ধতি থেকে সরে আসার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি) কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় এখনও গুচ্ছ পরীক্ষায় থাকা বা না থাকার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়নি।

মোট অন্তত ৭টি বিশ্ববিদ্যালয় গুচ্ছ পদ্ধতি থেকে বের হওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়ার পর গুচ্ছ পদ্ধতি অব্যাহত রাখার দাবিতে ভর্তি প্রার্থীরা বিক্ষোভ করেন।

আজ দুপুরেও শিক্ষার্থীরা ইউজিসি কার্যালয়ে জড়ো হয়ে দুটি গেট অবরোধ করে। গুচ্ছ পদ্ধতি অব্যাহত রাখার পক্ষে তারা স্লোগান দেন। তবে, বৈঠকের পর সিদ্ধান্ত জেনে তারা গেট খুলে দেয়।

.

উৎস: Samakal

এছাড়াও পড়ুন:

কারওয়ান বাজার মোড়ে মোবাইল ব্যবসায়ীদের সড়ক অবরোধ  

কারওয়ান বাজার মোড়ে মোবাইল ব্যবসায়ীরা সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করছেন। 

বুধবার (১০ ডিসেম্বর) বিকাল সাড়ে ৫টার দিকে তারা সার্ক ফোয়ারার সামনে টায়ার পুড়িয়ে সড়ক অবরোধ করেন। এ কারণে ওই এলাকায় তীব্র যানজট দেখা দিয়েছে।

ন্যাশনাল ইকুইপমেন্ট আইডেনটিটি রেজিস্টার (এনইআইআর) সংস্কার, একচেটিয়া সিন্ডিকেট প্রথা বিলোপ এবং মুঠোফোনের উন্মুক্ত আমদানির সুযোগ সৃষ্টির দাবিতে তারা বিক্ষোভ করছেন বলে জানা গেছে। 

এ দিকে সড়ক থেকে আন্দোলনকারীদের সরিয়ে দিতে পুলিশসহ গোয়েন্দা সংস্থার কর্মকর্তারা প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছেন। পাশাপাশি অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি এড়াতে মোতায়েন করা হয়েছে বিপুল পরিমাণ পুলিশ।

উল্লেখ্য একই দাবিতে মোবাইল ব্যবসায়ীরা গত রবিবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) ভবনের সামনে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেন।  

সে সময় ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা বলেছিলেন, ​সরকার আগামী ১৬ ডিসেম্বর থেকে ন্যাশনাল ইকুইপমেন্ট আইডেনটিটি রেজিস্ট্রার (এনইআইআর) কার্যকর করার যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে, মূলত তার প্রতিবাদে এই বিক্ষোভ। ​এনইআইআর চালু হলে অননুমোদিত মোবাইল ফোন ব্যবহার বন্ধ হয়ে যাবে। এর প্রতিবাদে তারা রাস্তায় নেমেছেন।

এর আগেও দাবি আদায়ে গত ৩০ নভেম্বর সারাদেশে মোবাইল ফোনের দোকান বন্ধ রাখেন তারা।  

ঢাকা/এমআর 

সম্পর্কিত নিবন্ধ