Prothomalo:
2025-12-02@03:15:37 GMT

পোশাকে গড়ে ২১% শুল্ক আদায়

Published: 12th, July 2025 GMT

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ন্যূনতম ১০ শতাংশ পাল্টা শুল্কের প্রভাব পড়তে শুরু করেছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে। গত ২ এপ্রিল যুক্তরাষ্ট্রে পণ্য রপ্তানি করা দেশগুলোর ওপর এই অতিরিক্ত শুল্ক আরোপ করেন ট্রাম্প। যদিও এখনো নতুন করে আরোপ করা পাল্টা শুল্ক কার্যকর হয়নি।

যুক্তরাষ্ট্রের আন্তর্জাতিক বাণিজ্য কমিশনের তথ্য অনুযায়ী, গত মে মাসে বাংলাদেশ থেকে প্রায় ৫৫ কোটি মার্কিন ডলারের পোশাক রপ্তানি হয়েছে দেশটিতে। এই রপ্তানির ওপর থেকে মোট ১১ কোটি ৫৯ লাখ ডলার শুল্ক আদায় করেছে দেশটি। গড়ে শুল্ক আদায় হয়েছে ২১ শতাংশ হারে। অথচ ২০২৪ সালে বাংলাদেশের পোশাকপণ্য থেকে গড়ে ১৬ দশমিক ৭৯ শতাংশ শুল্ক আদায় করেছিল দেশটি। 

যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক আদায়সংক্রান্ত তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, ২০২৪ সালের মে মাসে বাংলাদেশ থেকে ১০ ডলারের একটি পণ্য যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে নেওয়ার জন্য গড়ে ১ দশমিক ৬৭ ডলার শুল্ক দিতে হতো। চলতি বছরের একই সময়ে একই মূল্যের পণ্যে শুল্ক দিতে হয়েছে ২ দশমিক ১১ ডলার। আগামী ১ আগস্ট থেকে পাল্টা শুল্ক কার্যকর হলে তা আরও বাড়বে। 

বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো যুক্তরাষ্ট্রেও পণ্যভেদে ভিন্ন ভিন্ন হারে শুল্ক রয়েছে। তবে মোট শুল্ক–কর আদায়ের ভিত্তি ধরে গড়ে কত শুল্ক আদায় হয়, তা নির্ধারণ করা যায়। এই হার সব সময় একই থাকে না। তবে শুল্ক–কর পরিবর্তন না হলে খুব বেশি পরিবর্তন হয় না। গত ২ এপ্রিল যুক্তরাষ্ট্রে পণ্য রপ্তানি করা দেশগুলোর ওপর পাল্টা শুল্ক আরোপের ঘোষণা দেন ট্রাম্প। পরে ৯ এপ্রিল পাল্টা শুল্ক আরোপের সিদ্ধান্ত ৯০ দিনের জন্য স্থগিত করা হয়। তবে ২ এপ্রিল থেকে ন্যূনতম ১০ শতাংশ হারে অতিরিক্ত শুল্ক বহাল রাখা হয়। 

নতুন করে পাল্টা শুল্ক আরোপ হলে যুক্তরাষ্ট্রের মতো বড় বাজারে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি আরও কমে যাবে। কারণ, অতিরিক্ত ৩৫ শতাংশ শুল্ক-কর দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ক্রেতাপ্রতিষ্ঠানগুলো পোশাক নেওয়ার কথা নয়। এস এম আবু তৈয়ব, সভাপতি, আইবিএফবি

তিন মাসের স্থগিতাদেশ শেষে ৯ জুলাই থেকে ট্রাম্পের পাল্টা শুল্ক কার্যকরের কথা ছিল। তবে বিভিন্ন দেশের সঙ্গে আলোচনার ভিত্তিতে পাল্টা শুল্ক বাড়িয়ে-কমিয়ে নতুন করে নির্ধারণ করেন ট্রাম্প। এই নতুন শুল্কহার ১ আগস্ট থেকে কার্যকর হবে। বাংলাদেশের জন্য নতুন পাল্টা শুল্কের হার ৩৫ শতাংশ নির্ধারণ করেছেন ট্রাম্প।

কোন দেশে গড়ে কত শুল্ক আদায়

যুক্তরাষ্ট্রের আন্তর্জাতিক বাণিজ্য কমিশনের তথ্য অনুযায়ী, গত মে মাসে চীনের পোশাকপণ্য থেকে সবচেয়ে বেশি শুল্ক–কর আদায় করেছে দেশটি। মে মাসে চীন যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫৬ কোটি ডলারের পোশাক রপ্তানি করেছে। এই পোশাকের ওপর যুক্তরাষ্ট্র মোট শুল্ক–কর আদায় করেছে ৩৮ কোটি ডলার। সেই হিসাবে চীনের পণ্য থেকে গড়ে ৭০ শতাংশ শুল্ক–কর আদায় করেছে যুক্তরাষ্ট্র। ২০২৪ সালে চীনের পোশাক থেকে গড়ে ২২ দশমিক ৩১ শতাংশ শুল্ক–কর আদায় করেছিল দেশটি।

চলতি বছরের মে মাসে ভিয়েতনাম ১২২ কোটি ডলারের পোশাক রপ্তানি করেছে যুক্তরাষ্ট্রে। দেশটির রপ্তানি করা পণ্য থেকে মোট শুল্ক আদায় হয়েছে ৩১ কোটি ৭৭ লাখ ডলার। সেই হিসাবে শুল্ক–কর আদায়ের গড় হার প্রায় ২৬ শতাংশ। ২০২৪ সালের একই সময়ে এই হার ছিল ১৮ দশমিক ৭৬ শতাংশ।

এ ছাড়া গত মে মাসে ভারত ৪৬ কোটি ডলারের পোশাক রপ্তানি করেছে যুক্তরাষ্ট্রে। দেশটির পণ্য থেকে যুক্তরাষ্ট্র মোট শুল্ক–কর আদায় করেছে ৯ কোটি ২৯ লাখ ডলার। এ হিসাবে শুল্ক–কর আদায় হয়েছে গড়ে ২০ দশমিক ১৭ শতাংশ। ২০২৪ সালের একই সময়ে ভারতের পোশাকের ওপর থেকে গড়ে ১৩ দশমিক ৭১ শতাংশ শুল্ক–কর আদায় হয়েছিল। 

শুল্ক বাড়ার পরই রপ্তানিতে হোঁচট 

চলতি বছরের মে মাসে যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে সবচেয়ে বেশি শুল্ক–কর আদায় হয়েছে চীনের পণ্য থেকে। এ সময় চীন থেকে যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি পণ্যের ওপর ৭০ শতাংশ হারে শুল্ক–কর আদায় হয়েছে। উচ্চ শুল্কের কারণে চীন থেকে যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি অর্ধেকের বেশি কমেছে। যেমন গত বছরের মে মাসে চীন রপ্তানি করেছিল ১১৬ কোটি ডলারের পণ্য, চলতি বছরের মে মাসে তা কমে ৫৬ কোটি ডলারে নেমেছে।

বাংলাদেশেরও রপ্তানি কমেছে। চলতি বছরের মে মাসে বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫৫ কোটি ডলারের পোশাক রপ্তানি করেছে। ২০২৪ সালে একই সময়ে রপ্তানি করেছিল ৫৭ কোটি ডলারের পোশাক। সেই হিসাবে বাংলাদেশের রপ্তানি কমেছে ৪ শতাংশ। 

শুল্ক–কর বৃদ্ধির পরও যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে ভিয়েতনামের রপ্তানি বেড়েছে ১৯ শতাংশ। ২০২৪ সালের মে মাসে দেশটি যুক্তরাষ্ট্রে ১০৩ কোটি ডলারের পণ্য রপ্তানি করে। চলতি বছরের মে মাসে তা ১২৩ কোটি ডলারে উন্নীত হয়েছে। ভিয়েতনামের রপ্তানি প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১৯ শতাংশ।

এ বিষয়ে ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস ফোরাম বাংলাদেশের (আইবিএফবি) সভাপতি এস এম আবু তৈয়ব প্রথম আলোকে বলেন, ‘নতুন করে পাল্টা শুল্ক আরোপ হলে যুক্তরাষ্ট্রের মতো বড় বাজারে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি আরও কমে যাবে। কারণ, অতিরিক্ত ৩৫ শতাংশ শুল্ক–কর দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ক্রেতাপ্রতিষ্ঠানগুলো পোশাক নেওয়ার কথা নয়। এ জন্য দর-কষাকষির মাধ্যমে আমাদের শুল্ক–কর প্রতিযোগী দেশগুলোর কাছাকাছি নিয়ে আসতে হবে।’

.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: য ক তর ষ ট র র ২০২৪ স ল র শ শ ল ক কর শ ল ক আর প একই সময় ক র যকর বছর র ম কর ছ ল ত ন কর দশম ক র ওপর

এছাড়াও পড়ুন:

বাংলাদেশে এইচআইভির নীরব বিস্তার, আগামী প্রজন্ম কি নিরাপদ?

এইচআইভি (হিউম্যান ইমিউনো ডেফিসিয়েন্সি ভাইরাস) এমন একটি ভাইরাস, যা শরীরের রোগ প্রতিরোধক্ষমতাকে দুর্বল করে দেয়। এ থেকে এইডস হতে পারে। এইডস এমন একটি অবস্থা, যখন শরীরের রোগ প্রতিরোধব্যবস্থা মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং অন্যান্য জীবাণু দিয়ে সংক্রমণের আশঙ্কা বাড়ে।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, এখনো বিশ্বজুড়ে এটি একটি বড় জনস্বাস্থ্য সমস্যা। ২০২৪ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত এইচআইভি নিয়ে বেঁচে থাকা মানুষের সংখ্যা প্রায় ৪ কোটি ৮ লাখ। গত বছর এইচআইভি সম্পর্কিত কারণে বিশ্বে প্রায় ৬ লাখ ৩০ হাজার মানুষের মৃত্যু হয়েছে। পাশাপাশি ১৩ লাখ নতুন এইচআইভি সংক্রমণের ঘটনা ঘটেছে।

বাংলাদেশে সংক্রমণের ধারা

বাংলাদেশে বর্তমানে এইচআইভির উচ্চ ঝুঁকিতে আছেন প্রধানত পুরুষদের সঙ্গে যৌন সম্পর্ক স্থাপনকারী পুরুষ, ইনজেকশনের মাধ্যমে মাদক গ্রহণকারী ব্যক্তি, নারী যৌনকর্মী ও অভিবাসী কর্মীরা। এইচআইভি পরীক্ষা ও এআরটি (অ্যান্টিরেট্রোভাইরাল থেরাপি) পরিষেবা সম্প্রসারণ করা হয়েছে। ফলে দেশের এআরটি কেন্দ্রগুলোতে সম্প্রতি শনাক্ত হওয়া এইচআইভি রোগীর সংখ্যা বাড়ছে।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হিসাব মতে, এ বছর বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত ১ হাজার ৮৯১ জন এইচআইভি আক্রান্ত হয়েছেন। এই সময়ে এইচআইভি সম্পর্কিত কারণে মারা গেছেন ২১৯ জন। ২০২৪ সালে দেশে ১ হাজার ৪৩৮ জন এইচআইভি আক্রান্ত হন এবং ৩২৬ জন এইচআইভি সম্পর্কিত কারণে মারা যান। ২০২৩ সালে এই সংখ্যা ছিল যথাক্রমে ১ হাজার ২৭৬ ও ২৬৬।

২০২৪ সালে স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা ধারণা করেছিলেন, বাংলাদেশে প্রায় ১৬ হাজার ৮৬৩ জন এইচআইভি আক্রান্ত ছিলেন। আর ইউএনএআইডিএস-এর অনুমান অনুসারে, দেশে এইচআইভি আক্রান্ত ব্যক্তির সংখ্যা প্রায় ১৭ হাজার।

সিরাজগঞ্জ ‘রেড জোন’, যশোরে তরুণ রোগী বাড়ছে

বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলায় নতুন এইচআইভি আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা উদ্বেগজনক হারে বাড়ছে। সিরাজগঞ্জ, সীমান্তবর্তী জেলা যশোর ও রাজশাহীর পরিসংখ্যান উদ্বেগজনক। সিরাজগঞ্জকে ‘রেড জোন’ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। কারণ, সেখানে ইনজেকশনযোগ্য মাদক সেবনকারীদের মধ্যে সংক্রমণের হার উল্লেখযোগ্যভাবে বেশি।

২০২০ সালে ২৫০ শয্যার জেলা হাসপাতালে এআরটি কেন্দ্র চালুর পর থেকে এ পর্যন্ত সিরাজগঞ্জে মোট ২৫৫ জন রোগী শনাক্ত হয়েছে, যাঁদের মধ্যে ২৬ জন চিকিৎসা চলার সময় মারা গেছেন। এখানকার এইচআইভি আক্রান্তদের তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, ১৮৭ জন ইনজেকশনযোগ্য মাদক ব্যবহারকারী, যাঁরা সুই ভাগাভাগি করেন, ২৯ জন কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়পড়ুয়া শিক্ষার্থী, চারজন পেশাদার যৌনকর্মী এবং ৩৫ জন সাধারণ নাগরিক।

২০২৫ সালের জানুয়ারি থেকে অক্টোবর পর্যন্ত যশোরের ২৫০ শয্যার জেলা হাসপাতালের এআরটি সেন্টারে ৪০ জন নতুন রোগী শনাক্ত হয়েছেন। এর মধ্যে ২৫ জন রোগীর বয়স ১৭ থেকে ২৩ বছরের মধ্যে। বর্তমানে খুলনা বিভাগের এইচআইভি আক্রান্ত ২২০ জন যশোর জেনারেল হাসপাতালের এআরটি সেন্টারে চিকিৎসা নিচ্ছেন।

২০২৫ সালের জানুয়ারি থেকে অক্টোবর পর্যন্ত রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ২৮টি নতুন সংক্রমণ এবং একজনের মৃত্যুর তথ্য লিপিবদ্ধ করা হয়েছে।

তরুণদের মধ্যে ঝুঁকি কেন বাড়ছে

স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা দাবি করেন, মাদক গ্রহণের সময় সুই ভাগাভাগি, কনডম ব্যবহারের প্রবণতা কম, অনিরাপদ যৌন সম্পর্ক, যৌন স্বাস্থ্যশিক্ষার অভাব, রোগনির্ণয়ের প্রাথমিক পরীক্ষাকে নিরুৎসাহিত করাসহ বেশ কয়েকটি কারণে তরুণদের মধ্যে সংক্রমণ বাড়ছে।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, গত বছরের হিসাবে এইচআইভিতে আক্রান্তদের মধ্যে ৭৭ শতাংশ মানুষ তাঁদের রোগ সম্পর্কে সচেতন ছিলেন।

অথচ ইউএনএআইডিএস-এর ২০১৪ সালের ঘোষিত লক্ষ্য হলো—২০৩০ সালের মধ্যে এইচআইভি পজিটিভ ব্যক্তিদের মধ্যে ৯৫ শতাংশকে তাদের রোগ সম্পর্কে সচেতন করা।

আক্রান্তদের অনেকে তথ্য গোপন করে চিকিৎসাসেবা নেন। এটা অন্যদের মাঝে এইচআইভির সংক্রমণ বাড়ার ঝুঁকি বাড়ায়। অথচ সচেতন হয়ে সঠিক তথ্য জানিয়ে স্বাস্থ্যসেবা নিলে দীর্ঘ মেয়াদে সুস্থ থাকা সম্ভব। আক্রান্তের কাছ থেকে নতুন কারও মধ্যে ছড়ানোর ঝুঁকিও কম। ব্যক্তিপর্যায়ে সচেতনতার পাশাপাশি অবশ্যই একটি জাতীয় এইচআইভি/এইডস পরিকল্পনা তৈরি করা দরকার; যাতে স্পষ্ট উদ্দেশ্য, যথাযথ অর্থায়ন ও জনসম্পৃক্ততা থাকে। তবেই এইচআইভির বিস্তার ও ঝুঁকি কমানো সম্ভব।

মুকেশ শর্মা চিকিৎসক, এমবিবিএস, এমডি (মাইক্রোবায়োলজি)

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • সাত কলেজের সমস্যা নিয়ে ‘শাটডাউন’ কর্মসূচির হুমকি শিক্ষকদের
  • বাংলাদেশে এইচআইভির নীরব বিস্তার, আগামী প্রজন্ম কি নিরাপদ?
  • যুদ্ধ ও আঞ্চলিক উত্তেজনায় অস্ত্র প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানের আয়ের রেকর্ড, তালিকায় মাস্কের স্পেসএক্সও
  • ব্যবসা-বাণিজ্যে কমলেও ভোক্তাঋণে বড় প্রবৃদ্ধি কেন
  • শেখ হাসিনার বিচার: ন্যায়বিচার বনাম ন্যায়সংগত বিচারপ্রক্রিয়ার প্রশ্ন
  • ১২ বলে ফিফটি আর ৩২ বলে সেঞ্চুরি করলেন অভিষেক, ছক্কার নতুন রেকর্ড
  • বিগ ফোর-এর জায়গায় কি উচ্চশিক্ষার নতুন গন্তব্যে জার্মানি, ফ্রান্স ও স্পেন
  • ইউক্রেনে মিসাইলে, ভূমধ্যসাগরে জলদস্যুদের গুলিতে আমরা মরবই?
  • স্বাস্থ্যে প্রকল্প থেকে সরছে সরকার: ১৭ মাস বেতনহীন, চাকরি হারানোর শঙ্কা