হাতে আছে আর মাত্র এক দিন। চ্যাম্পিয়নস ট্রফির প্রাথমিক দল আগামীকালের মধ্যে ঘোষণা করতে হবে। দল ঘোষণার পর অদলবদল করার জন্য হাতে এক মাস সময় থাকবে। তবে প্রাথমিকভাবে খেলোয়াড় তালিকা জমা দেওয়ার জন্য ১২ জানুয়ারি পর্যন্ত সময় বেঁধে দিয়েছে আইসিসি।

ইংল্যান্ড অনেক আগেই প্রাথমিক দল ঘোষণা করেছে। আজ আর আগামীকালের মধ্যে বাকি দলগুলোও প্রাথমিক স্কোয়াড ঘোষণা করার কথা। কিন্তু এর মধ্যেই আজ ক্রিকেট–বিষয়ক খবরের ওয়েবসাইট ক্রিকবাজ খবর দিয়েছে, ভারতের চ্যাম্পিয়নস ট্রফির প্রাথমিক দল ঘোষণা করতে দেরি হতে পারে। বিসিসিআইয়ের সূত্র জানিয়েছে, আইসিসির কাছে সময় বাড়ানোর আবেদন করতে পারে তারা।

ভারতের পেসার মোহাম্মদ শামি। তাঁকে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির দলে রাখতে চায় নির্বাচকেরা.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

রাজশাহীতে সারজিস আলমকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মূখ্য সংগঠক সারজিস আলমকে রাজশাহীতে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হয়েছে। 

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের রাজশাহী জেলা কমিটির সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক ও এনসিপির জেলা সমন্বয় কমিটির সাবেক সদস্য মোতালেব হোসেন শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) রাতে ফেসবুকে দেওয়া এক স্ট্যাটাসে এই ঘোষণা দিয়েছেন।

এনসিপির জেলা কমিটির আহ্বায়ক সাইফুল ইসলামকে বহিষ্কার না করার কারণে এ সিদ্ধান্ত বলে ফেসবুক স্ট্যাটাসে উল্লেখ করা হয়েছে। 

গত ২৯ নভেম্বর সাইফুল ইসলামকে আহ্বায়ক করে এনসিপির জেলার আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা করা হয়। এর আগে তিনি জেলা সমন্বয় কমিটির যুগ্ম সমন্বয়কারী ছিলেন। তাকে আওয়ামী দোসর আখ্যায়িত করে একটিপক্ষ মাঠে নেমেছে।

মোতালেব হোসেন তার ফেসবুকে লিখেছেন, ‘‘এই সাইফুল ইসলামকে এনসিপিতে নিয়ে এসেছে রাজশাহী বিভাগীয় সংগঠক ইমরান ইমন এবং তাকে পদ দিয়েছে এই ...ইমরান ইমন। আমরা দেখেছি, এই এমরান ইমন সারজিস আলমের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে। সারজিস আলমকে এই বিষয়ে বারবার অবগত করার পরেও এই বিষয়ে তার কোন ভ্রুক্ষেপ নাই।’’

মোতালেব হোসেন যোগ করেন, ‘‘তার মানে এর সাথে খোদ সারজিস আলম নিজে জড়িত। রাজশাহীর মাটি থেকে সারজিস আলমকে অবাঞ্চিত ঘোষণা করা হলো। ইনকিলাব জিন্দাবাদ।’’

যোগাযোগ করা হলে মোতালেব হোসেন বলেন, ‘‘আমরা এখন সারজিস আলমকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করলাম। সাইফুল ইসলামের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া না হলে রাজশাহীতে এনসিপিকেই অবাঞ্ছিত করা হবে।’’

বিষয়টি নিয়ে কথা বলতে এনসিপির রাজশাহী বিভাগীয় সংগঠক ইমরান ইমনকে ফোন করা হলেও তিনি ধরেননি। আর সারজিস আলমের মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া গেছে। তাই তাদের বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

ঢাকা/কেয়া/এস

সম্পর্কিত নিবন্ধ