বড়লেখা উপজেলার সুজানগর ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের চারটি গ্রামের মানুষের চলাচলের একমাত্র ভরসা একটি কাঁচা রাস্তা। প্রতিবছর বর্ষায় হাওরের ঢেউয়ে রাস্তাটি ভেঙে পড়ে। এতে ব্যাপক ভোগান্তিতে পড়তে হয় স্থানীয়দের।
দুর্ভোগ থেকে স্থানীয়দের মুক্তি দিতে এবার নিজেই এগিয়ে এলেন ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান বদরুল ইসলাম। ভাঙন ঠেকাতে ব্যক্তিগত অর্থায়নে প্রায় ৩৫ লাখ টাকা ব্যয়ে দেড় কিলোমিটার দীর্ঘ গাইডওয়াল নির্মাণ করা হচ্ছে সেখানে।
ইতোমধ্যে গাইডওয়ালের ৮০ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। স্থানীয়রা বলছেন, এটি বাস্তবায়িত হলে তাদের দীর্ঘদিনের দুর্ভোগের অবসান ঘটবে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বড়লেখার সুজানগর ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডের বাড্ডা গ্রামের ফয়সল আহমদের বাড়ির সামনে থেকে দশঘড়ি ব্রিজ পর্যন্ত প্রায় দুই কিলোমিটার কাঁচা রাস্তা রয়েছে। এটি ইউনিয়নের দশঘড়ি, খাগফারা, রাঙিনগর ও বাড্ডা গ্রামের প্রায় ২৫ হাজার মানুষের চলাচলের পথ।
 

.

উৎস: Samakal

এছাড়াও পড়ুন:

রাস্তার ভাঙন রোধে চার গ্রামের মানুষের পাশে জনপ্রতিনিধি

বড়লেখা উপজেলার সুজানগর ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের চারটি গ্রামের মানুষের চলাচলের একমাত্র ভরসা একটি কাঁচা রাস্তা। প্রতিবছর বর্ষায় হাওরের ঢেউয়ে রাস্তাটি ভেঙে পড়ে। এতে ব্যাপক ভোগান্তিতে পড়তে হয় স্থানীয়দের।
দুর্ভোগ থেকে স্থানীয়দের মুক্তি দিতে এবার নিজেই এগিয়ে এলেন ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান বদরুল ইসলাম। ভাঙন ঠেকাতে ব্যক্তিগত অর্থায়নে প্রায় ৩৫ লাখ টাকা ব্যয়ে দেড় কিলোমিটার দীর্ঘ গাইডওয়াল নির্মাণ করা হচ্ছে সেখানে।
ইতোমধ্যে গাইডওয়ালের ৮০ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। স্থানীয়রা বলছেন, এটি বাস্তবায়িত হলে তাদের দীর্ঘদিনের দুর্ভোগের অবসান ঘটবে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বড়লেখার সুজানগর ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডের বাড্ডা গ্রামের ফয়সল আহমদের বাড়ির সামনে থেকে দশঘড়ি ব্রিজ পর্যন্ত প্রায় দুই কিলোমিটার কাঁচা রাস্তা রয়েছে। এটি ইউনিয়নের দশঘড়ি, খাগফারা, রাঙিনগর ও বাড্ডা গ্রামের প্রায় ২৫ হাজার মানুষের চলাচলের পথ।
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ