সাংবাদিকদের নিয়ে ‘আয়নাঘর’ পরিদর্শনে যাবেন প্রধান উপদেষ্টা
Published: 6th, February 2025 GMT
দেশি-বিদেশি সাংবাদিকদের সঙ্গে নিয়ে যত দ্রুত সম্ভব প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা মহাপরিদপ্তরের (ডিজিএফআই) কার্যালয়ে গিয়ে ‘আয়নাঘর’ পরিদর্শন করবেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে উপদেষ্টা পরিষদের এক সভায় এই সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়, যা তার কার্যালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে। তবে তিনি ঠিক কবে এই পরিদর্শন যাবেন, তা নির্দিষ্ট করে বিজ্ঞপ্তিতে তুলে ধরা হয়নি। অবশ্য বলা হয়েছে, যত দ্রুত সম্ভব প্রধান উপদেষ্টা কাজটি করবেন।
এর আগে গত ১৯ জানুয়ারি আয়নাঘর পরিদর্শন করার ইচ্ছার কথা জানিয়েছিলেন ড.
আরো পড়ুন:
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে কমান্ড সেন্টার গঠনের নির্দেশ
অনলাইনে মামলা দায়েরের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
সভায় রমজানে দ্রব্যমূল্য স্থিতিশীল রাখার লক্ষ্যে টিসিবির মাধ্যমে পণ্য বিক্রয় কার্যক্রম এবং ব্যাপক হারে আমদানি ও সুষ্ঠু সরবরাহ নিশ্চিত করতে গৃহীত পদক্ষেপ সম্পর্কে আলোচনা হয়।
সভায় রমজানে লোডশেডিং না রাখা এবং বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক রাখার বিষয়েও কথা হয়।
ঢাকা/হাসান/রাসেল
উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
সাজা মাথায় নিয়ে ঘুরছিলেন ধামাকার চেয়ারম্যান মোজতবা আলী
লক্ষ্মীপুরে প্রতারণা মামলায় ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ধামাকা শপিংয়ের চেয়ারম্যান ডা. মোজতবা আলী ওরফে এম আলীর ছয় মাসের সাজা হয়েছে অনেক আগে। সাজা মাথায় নিয়ে ঘুরছিলেন তিনি। তার বিরুদ্ধে লক্ষ্মীপুর সদর থানায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানাও রয়েছে। কিন্তু গ্রেপ্তার করা হয়নি। গতকাল শনিবার সন্ধ্যায় রাজধানীল ভাটারা এলাকা থেকে গ্রাহকরা তাকে আটক করে পুলিশের কাছে সোপর্দ করে।
আজ রোববার ভাটারা থানা পুলিশ তাকে ঢাকার আদালতে পাঠায়। পরে আদালত তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
ভাটারা থানার ওসি রাকিবুল হাসান সমকালকে বলেন, মোজতবা আলীর বিরুদ্ধে লক্ষ্মীপুর সদর থানায় ওয়ারেন্ট রয়েছে। গ্রাহকদের টাকা আত্মসাৎ মামলায় তিনি ছয় মাসের সাজাপ্রাপ্ত আসামি। শনিবার সন্ধ্যায় গ্রাহকরা ঢাকায় যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের সামনের সড়কে মোজতবা আলীকে আটক করে। পরে জাতীয় জরুরি সেবা-৯৯৯ নম্বরে ফোন পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। তখন তারা তাকে পুলিশের কাছে সোপর্দ করে। লক্ষ্মীপুর থানার মামলার রেফারেন্সে তাকে ৫৪ ধারায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আজ রোববার আদালতে পাঠানো হয়।
ওয়ারেন্টের ভিত্তিতে লক্ষ্মীপুর থানার পুলিশ আদালতের মাধ্যমে তাকে নিয়ে যাবে বলে জানান ওসি।
জানা যায়, বিভিন্ন ধরনের পণ্য সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানের প্রায় ৩ শ’ কোটি পাওনা টাকা আটকে রাখার অভিযোগ আছে ধামাকা শপিংয়ের বিরুদ্ধে। গ্রাহকদের কাছ থেকে টাকা গ্রহণ করলেও তা পণ্য সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানকে পরিশোধ করেনি ধামাকা। প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান মোজতবাসহ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে একাধিক মামলা করেন প্রতারিত গ্রাহকরা।