নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (নোবিপ্রবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইসমাইল দায়িত্বগ্রহণের পর প্রথমবারের তুরস্ক সফরে গেছেন। সেখানে তিনি তুরস্কের আলানিয়া আলাদিন কেকুবাত বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষর করেছেন।

বুধবার (১৬ এপ্রিল) বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তরের বিজ্ঞপ্তিতে এ বিষয়ে জানানো হয়েছে। 

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সোমবার (১৪ এপ্রিল) তুরস্কের  আলানিয়া আলাদিন কেকুবাত বিশ্ববিদ্যালয়ে আয়োজিত চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে উপাচার্য অধ্যাপক ড.

মুহাম্মদ ইসমাইল নোবিপ্রবির পক্ষে এ চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। অন্যদিকে আলানিয়া আলাদিন কেকুবাত বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে স্বাক্ষর করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের রেক্টর অধ্যাপক ড. কেনান আহমেত।

আরো পড়ুন:

নোবিপ্রবির উপাসনালয় ভাঙচুর 

সাম্প্রদায়িকতা নিয়ে কড়া বার্তা দিলেন নোবিপ্রবি উপাচার্য

অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মাঝে নোবিপ্রবি ইন্টারন্যাশনাল কোলাবোরেশান ও কো-অপারেশন সেন্টারের অতিরিক্ত পরিচালক অধ্যাপক ড. রোকনুজ্জামান সিদ্দিকী এবং আলানিয়া আলাদিন কেকুবাত বিশ্ববিদ্যালয়ের তিনজন ভাইস-রেক্টরসহ বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

বিজ্ঞপ্তিতে আরো বলা হয়েছে, নোবিপ্রবি এবং আলানিয়া আলাদিন কেকুবাত বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে স্বাক্ষরিত এ চুক্তির ফলে ইরাসমাস মোবিলিটি প্রোগ্রামের আওতায় কৃষি, ট্যুরিজম, বায়োটেকনোলজি, ফুড প্রসেসিং এবং রিনিউবল এনার্জি নিয়ে দুই বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক এক্সচেঞ্জ, শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের শিক্ষা ও যৌথ গবেষণা, কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ ও টেকনিক্যাল কোলাবরেশনের ক্ষেত্রে অত্যন্ত সহায়ক হবে।

ঢাকা/ফাহিম/মেহেদী

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ন ব প রব আল ন য়

এছাড়াও পড়ুন:

নাটকে অভিনয় চাকরির মতো হয়ে গেছে

প্রথম আলো :

বেশ তো সাড়া পেলেন। নিয়মিত হবেন?

জান্নাতুল সুমাইয়া হিমি: নিয়মিত কতটুকু হতে পারব, জানি না। যদি এরপর মৌলিক কোনো গান গাওয়ার প্রস্তাব আসে, করব। আমার মনে হয়, একটা গণ্ডির মধ্যে আটকে না থেকে যদি পারি বা মানুষ যদি গ্রহণ করে, আমার পছন্দের কাজ তো আমি করতেই পারি। গানে অত বেশি নিয়মিত না হলেও শখের বশে গান গাওয়া হবে।

আরও পড়ুনআবার ট্রেন্ডিংয়ের শীর্ষে, নিলয়-হিমি জাদু চলছেই২২ নভেম্বর ২০২৪প্রথম আলো:

ভিউ নিয়ে আপনার দর্শন কী?

জান্নাতুল সুমাইয়া হিমি: ভিউ নিয়ে আমার আলাদা কোনো দর্শন নেই। মনে হয়, এটা যেকোনো প্রজেক্টের একটা অংশ। একটা প্রজেক্টের চিত্রনাট্য ভালো হতে হয়, এরপর লোকেশন, আর্টিস্ট ও পরিচালকের সমন্বয়ে কাজটা হয়। তাই ওই কাজ অবশ্যই চাই মানুষ দেখুক। এত কষ্ট করে আমরা কাজ করি, তাই যখন ভিউ হয়, ভালো লাগে। কারণ, মানুষ দেখছে বলেই ভিউ হচ্ছে। প্রশংসা করছে, আলোচনা–সমালোচনাও করছে। এটা তো অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ। ভিউর বিষয়টা সরাসরি জড়িত প্রযোজকদের জন্য, এখান থেকে টাকা উঠে আসার ব্যাপার থাকে। এখন আমার কাজ যদি না-ই দেখে, আমাকে নিয়ে প্রযোজক তো পরের প্রজেক্টে ভাববে না। তারা হয়তো বিকল্প সিদ্ধান্তে যাবে।

প্রথম আলো :

অনেকের অভিযোগ, আপনার অভিনীত নাটক ও চরিত্রগুলো প্রায় কাছাকাছি।

জান্নাতুল সুমাইয়া হিমি: আমাদের তো গল্পের ক্ষেত্রে অনেক স্বল্পতা থাকে, অনেক চরিত্রই আমরা দেখাতে পারি না; ধর্মীয় ও রাজনৈতিক বিভিন্ন বিষয় আমাদের মাথায় রাখতে হয়। তাই আবার কিছু কিছু গল্প ভিন্ন হলেও আমারই বয়সী একটা মেয়ে বিশ্ববিদ্যালয়পড়ুয়া মেয়ের চরিত্র করতে পারি না বা বিবাহিত নারীও করা যায় না। তবে আমরা চেষ্টা করি সব চরিত্র কাছাকাছি যেন না হয়। চেষ্টা করি ভিন্ন রকম গল্প ও ভিন্ন পটভূমিতে নিজেকে উপস্থাপন করতে। তবে হয়তো অনেক সময় সীমাবদ্ধতার কারণে সব ধরনের চরিত্র করতে পারি না। এটাও ঠিক, অনেকগুলো কাছাকাছি। একটু ঝগড়াটে চরিত্র, বয়ফ্রেন্ড–গার্লফ্রেন্ড টাইপ চরিত্র মানুষের চোখে যায় বেশি; তাই বেশির ভাগ কাছাকাছি মনে হয়। আমি কিন্তু চেষ্টা করি। গ্রামীণ পটভূমির, বাস্তবধর্মী গল্পেও কাজ করার চেষ্টা থাকে।

আরও পড়ুনবাংলা সিনেমা দেখতে গিয়ে ইংরেজি সিনেমা দেখেছি: হিমি ০৭ এপ্রিল ২০২৫জান্নাতুল সুমাইয়া হিমি। ছবি: ফেসবুক

সম্পর্কিত নিবন্ধ