ভারত ও পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি সম্মত হয়েছে বলে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ঘোষণা করার পর মার্কিন পররাষ্ট্র সচিব মার্কো রুবিও বলেছেন, “একটি নিরপেক্ষ স্থানে বিস্তৃত বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা শুরু করতে সম্মত হয়েছে তারা।”

এক্স-এ (সাবেক টুইটার) এক পোস্টে রুবিও বলেছেন, “আমরা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং শরিফের প্রজ্ঞা, দূরদর্শিতা এবং রাষ্ট্রনায়কসুলভ মনোভাবের প্রশংসা করি, যারা শান্তির পথ বেছে নিয়েছেন।”

রুবিও আরো বলেন, তিনি ও জেডি ভ্যান্স (ভাইস প্রেসিডেন্ট) গত ৪৮ ঘণ্টা ভারত ও পাকিস্তানের সিনিয়র কর্মকর্তাদের সঙ্গে,এমন কী প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং শাহবাজ শরিফের সঙ্গেও আলোচনা করেছেন।

আরো পড়ুন:

যুদ্ধবিরতির তথ্য নিশ্চিত করলো ভারত

ভারত ও পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিতে সম্মত: ট্রাম্প

ঢাকা/রাসেল

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

গুমের মামলায় ১০ সেনা কর্মকর্তার ভার্চ্যুয়ালি হাজিরার আবেদন খারিজ

গুমের ঘটনায় করা মানবতাবিরোধী অপরাধের একটি মামলার আসামি ১০ সেনা কর্মকর্তার ভার্চ্যুয়ালি হাজিরার আবেদন খারিজ করে দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১।

বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বে তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনাল-১ আজ বুধবার এই আদেশ দেন। ট্রাইব্যুনালের অপর দুই সদস্য হলেন বিচারপতি মো. শফিউল আলম মাহমুদ ও বিচারক মো. মোহিতুল হক এনাম চৌধুরী।

যে ১০ আসামির পক্ষে ভার্চ্যুয়াল হাজিরার আবেদন করা হয়েছিল, তাঁরা হলেন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম, তোফায়েল মোস্তফা সারোয়ার, মো. কামরুল হাসান, মো. মাহাবুব আলম ও কে এম আজাদ; কর্নেল আবদুল্লাহ আল মোমেন ও আনোয়ার লতিফ খান (অবসর প্রস্তুতিমূলক ছুটিতে) ; লে. কর্নেল মো. মশিউর রহমান, সাইফুল ইসলাম সুমন ও মো. সারওয়ার বিন কাশেম। তাঁরা গ্রেপ্তার হয়ে কারাগারে আছেন। তাঁদের আজ ট্রাইব্যুনালে আনা হয়।

বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের শাসনামলে টাস্কফোর্স ফর ইন্টারোগেশন সেলে (টিএফআই সেল) গুম করে রাখার ঘটনায় করা মানবতাবিরোধী অপরাধের এই মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ আসামি ১৭ জন।

শেখ হাসিনা, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান, সাবেক প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা তারিক আহমেদ সিদ্দিকসহ এ মামলার ৭ আসামি পলাতক।

সম্পর্কিত নিবন্ধ