ভারত ও পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি সম্মত হয়েছে বলে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ঘোষণা করার পর মার্কিন পররাষ্ট্র সচিব মার্কো রুবিও বলেছেন, “একটি নিরপেক্ষ স্থানে বিস্তৃত বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা শুরু করতে সম্মত হয়েছে তারা।”

এক্স-এ (সাবেক টুইটার) এক পোস্টে রুবিও বলেছেন, “আমরা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং শরিফের প্রজ্ঞা, দূরদর্শিতা এবং রাষ্ট্রনায়কসুলভ মনোভাবের প্রশংসা করি, যারা শান্তির পথ বেছে নিয়েছেন।”

রুবিও আরো বলেন, তিনি ও জেডি ভ্যান্স (ভাইস প্রেসিডেন্ট) গত ৪৮ ঘণ্টা ভারত ও পাকিস্তানের সিনিয়র কর্মকর্তাদের সঙ্গে,এমন কী প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং শাহবাজ শরিফের সঙ্গেও আলোচনা করেছেন।

আরো পড়ুন:

যুদ্ধবিরতির তথ্য নিশ্চিত করলো ভারত

ভারত ও পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিতে সম্মত: ট্রাম্প

ঢাকা/রাসেল

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

লাকী আলী-জাভেদ আখতারের পুরোনো দ্বন্দ্ব, পাল্টাপাল্টি বক্তব্য

ভারতের বরেণ্য গীতিকার ও লেখক জাভেদ আখতারকে নিয়ে কটাক্ষ করে মন্তব্য করেছিলেন জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী লাকী আলী। পুরোনো সেই ভিডিও পুনরায় অন্তর্জাল ছড়িয়ে পড়েছে; যা নিয়ে নতুন করে তৈরি হয়েছে এই দুই তারকার দ্বন্দ্ব।

ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে জাভেদ আখতারকে হিন্দু-মুসলিম সম্পর্ক নিয়ে মন্তব্য করতে দেখা যায়; যা নিয়ে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে। এরপর লাকী আলী জাভেদ আখতারের সমালোচনা করে সোশ্যাল মিডিয়ায় লেখেন—“জাভেদ আখতারের মতো হবেন না, তিনি কখনো মৌলিক নন এবং ভীষণ কুৎসিত…।” 

আরো পড়ুন:

হাসপাতালে প্রেম চোপড়া

‘প্রযোজক আমাকে লিভ-টুগেদারের প্রস্তাব দেয়’

লাকী আলীর মন্তব্যের ব্যাপারটি জাভেদ আখতারেরও নজরে এসেছে। কয়েক দিন আগে ইন্ডিয়া টুডে-কে সাক্ষাৎকার দিয়েছেন জাভেদ আখতার। এ আলাপচারিতায় লাকী আলীর মন্তব্যের জবাবে জাভেদ আখতার বলেন, “লাকি আলীর মতামতকে এক চিমটি লবণ মেখে গ্রহণ করতে হবে। অবশ্যই আমি এটি মেনে নেব। যদিও আমি এর সঙ্গে একমত নই। তার মতামত জানতে পেরে আমি আনন্দিত।” 

পুরোনো ভিডিও ছড়িয়ে পড়ার পর তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছেন লাকী আলী। পরে দায়সারা ক্ষমা প্রার্থনা করেন। সোশ্যাল মিডিয়ায় লাকী আলী লেখেন, “আমি আসলে বলতে চেয়েছিলাম, অহংকারই কুৎসিত। আমার বক্তব্য ভুলভাবে ছড়িয়েছিল। সম্ভবত দানবদেরও অনুভূতি আছে। আমি যদি কারো ‘দানবীয়’ মনোভাবকে আঘাত করে থাকি, তবে দুঃখিত।” 

লাকী আলীর ক্ষমাপ্রার্থনার ব্যাপারটি নিয়েও জাভেদ আখতারের কাছে জানতে চাওয়া হয়। সাক্ষাৎকারে জাভেদ আখতার বলেন, “সে কী বোঝাতে চেয়েছে বা কী করতে চায়, সেটা তাকে ঠিক করতে দিন। আপনি যদি সহনশীল হন, সেটা ভালো। কিন্তু যদি সংবেদনশীল বিষয়ে অসহনশীল হন, বিশেষ করে ধর্মীয় বিষয়ে, তাহলে সেটা ভালো নয়। আপনাকে সহনশীল হতে হবে। আপনার যদি নিজের মতামত রাখতে চান এবং অন্যদের সেটি শোনাতে চান, তাহলে আপনাকে অন্যের মতামত শোনার মানসিকতাও রাখতে হবে; যদিও সেই মতামত নিয়ে আপনার দ্বিমত থাকতে পারে।”

ঢাকা/শান্ত

সম্পর্কিত নিবন্ধ