ভারত ও পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি সম্মত হয়েছে বলে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ঘোষণা করার পর মার্কিন পররাষ্ট্র সচিব মার্কো রুবিও বলেছেন, “একটি নিরপেক্ষ স্থানে বিস্তৃত বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা শুরু করতে সম্মত হয়েছে তারা।”

এক্স-এ (সাবেক টুইটার) এক পোস্টে রুবিও বলেছেন, “আমরা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং শরিফের প্রজ্ঞা, দূরদর্শিতা এবং রাষ্ট্রনায়কসুলভ মনোভাবের প্রশংসা করি, যারা শান্তির পথ বেছে নিয়েছেন।”

রুবিও আরো বলেন, তিনি ও জেডি ভ্যান্স (ভাইস প্রেসিডেন্ট) গত ৪৮ ঘণ্টা ভারত ও পাকিস্তানের সিনিয়র কর্মকর্তাদের সঙ্গে,এমন কী প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং শাহবাজ শরিফের সঙ্গেও আলোচনা করেছেন।

আরো পড়ুন:

যুদ্ধবিরতির তথ্য নিশ্চিত করলো ভারত

ভারত ও পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিতে সম্মত: ট্রাম্প

ঢাকা/রাসেল

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

ছুটির দিনে বরখাস্ত করায় ক্ষতিপূরণ পাচ্ছেন তিনি

যুক্তরাজ্যের স্কিনকেয়ার প্রতিষ্ঠান ডার্মালোজিকা ইউকেতে খণ্ডকালীন কর্মী ছিলেন জোয়ান নিল। তিনি সেখানে পরামর্শক হিসেবে কাজ করতেন। কিন্তু তাঁর এক ছুটির দিনে তাঁকে বরখাস্ত করে প্রতিষ্ঠানটি। এ কারণে তিনি আদালতে যান। ছুটির দিনে চাকরিচ্যুত করায় শ্রম ট্রাইব্যুনালে মামলায় তিনি জিতেছেন। এতে ২৫ হাজার পাউন্ড ক্ষতিপূরণ পাচ্ছেন নিল।

দ্য টেলিগ্রাফ-এর এক প্রতিবেদনে বলা হয়, কাজে না থাকাকালে ‘ক্যাচ আপ’ শিরোনামের এক ভিডিও কলে জোয়ান নিলকে চাকরিচ্যুত করে ডার্মালোজিকা ইউকে। ট্রাইব্যুনাল রায়ে বলেছেন, আগেই মানসিক সমস্যায় ভুগছিলেন জোয়ান নিল। বরখাস্তের ঘটনা তাঁর মানসিক স্বাস্থ্যকে গুরুতরভাবে আরও খারাপ করে তোলে। এ জন্য ক্ষতিপূরণ হিসেবে তাঁকে প্রায় ২৫ হাজার পাউন্ড দেওয়ার আদেশ দেওয়া হয়েছে।

রায়ে আরও বলা হয়েছে, খণ্ডকালীন কাজ করার কারণে তাঁকে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে, যা লিঙ্গবৈষম্যের শামিল।

কর্মসংস্থান ট্রাইব্যুনালের বিচারক লিজ অর্ড ডার্মালোজিকাকে সমালোচনা করে বলেন, মিটিংয়ের জন্য লিজকে খুব স্বল্প নোটিশে ডাকা হয়েছিল। আর আমন্ত্রণে ‘ক্যাচ আপ’ লেখা থাকায় তিনি বিভ্রান্ত হন, ফলে কোনো প্রস্তুতি ছাড়াই তিনি পুরোপুরি হতভম্ব হয়ে পড়েন। ঘোষণাটি তাঁকে হতাশায় নিমজ্জিত করে, যা তাঁর মানসিক স্বাস্থ্যের অবস্থাকে উল্লেখযোগ্যভাবে আরও খারাপ করে তোলে।

বিচারক লিজ অর্ড আরও বলেন, মাইক্রোসফট টিমসের মাধ্যমে বৈঠক করায় পরিস্থিতি আরও খারাপ হয়। পাশে কোনো সহকর্মী ছিলেন না, এমনকি এইচআর-এর কাছে কিছু জিজ্ঞেস করার সুযোগও পাননি। লন্ডনের ক্রয়ডন ট্রাইব্যুনাল জানান, ২০২২ সালের জানুয়ারি থেকে জোয়ান মানসিকভাবে দুর্বল হয়ে পড়েন। সপ্তাহে মাত্র দুই দিন কাজ করলেও তাঁকে বাড়ি থেকে কাজ করার অনুমতি দেওয়া হয়নি।

সম্পর্কিত নিবন্ধ