সেরা অভিনেত্রী: (টিভি নাটক, সীমিতদৈর্ঘ্য কাহিনিচিত্র ডিজিটাল মাধ্যম, টিভি সিরিজ, ওয়েব সিরিজ)

তানজিম সাইয়ারা তটিনী, ‘লাভ সাব’
মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কার ২০২৪-এ দর্শকের ভোটে চূড়ান্ত মনোনয়ন পাওয়া আমার জন্য সম্মান ও গর্বের বিষয়। এই স্বীকৃতি আমার কাজের প্রতি আপনাদের ভালোবাসা ও সমর্থনের প্রতিফলন। আমি কৃতজ্ঞ আমার পরিচালক, সহশিল্পী, টিম এবং দর্শকদের প্রতি, যাঁদের ভালোবাসা ছাড়া এই যাত্রা সম্ভব হতো না। এটা শুধুই আমার না, এটা আমাদের সবার অর্জন।

তাসনিয়া ফারিণ, ‘স্মৃতিস্মারক’
গত বছর যতগুলো কাজ করেছি, তার মধ্যে ফেবারিট কাজ ‘স্মৃতিস্মারক’। নাটকের শেষে যে সংলাপগুলো ছিল, সেগুলো পরে আমি নিজেও কেঁদেছি। এ কাজটা যাঁরা দেখেছেন, তাঁরাই ভালো বলেছেন। আমি খুশি এই কাজের জন্য দর্শক আমাকে নির্বাচন করেছেন।

মেহজাবীন চৌধুরী, ‘তিথিডোর’
‘তিথিডোর’-এর ‘নিশাত’ চরিত্রটি আমার জীবনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি চরিত্র। এ চরিত্রটি আমি তাঁদের উদ্দেশেই তুলে ধরেছি, যাঁরা ৩০-এর ঘরে পা দিয়েছেন, কিন্তু এখনো অবিবাহিত। আমরা বিশ্বাস করি, এই নাটক সেসব নারীর জীবনে নতুন দৃষ্টিভঙ্গি এনে দিতে পারবে। আমার টিম ও আমি একসঙ্গে চেষ্টা করেছি একটি বার্তা পৌঁছে দিতে—সমাজের চোখে নয়, নিজের চোখে নিজের জীবনকে দেখার সাহস রাখতে হবে। দর্শকদের অমূল্য ভোটে আমাকে চূড়ান্ত পর্বে নিয়ে আসার জন্য হৃদয়ের গভীর থেকে ধন্যবাদ ও ভালোবাসা।

সাবিলা নূর, ‘গোলাম মামুন’
মনোনয়ন পেয়ে ভালো লাগছে। আমার সঙ্গে যাঁরা মনোনয়ন পেয়েছেন, সবাইকে অনেক অনেক শুভেচ্ছা।

সেরা অভিনেতা: (টিভি নাটক, সীমিতদৈর্ঘ্য কাহিনিচিত্র ডিজিটাল মাধ্যম, টিভি সিরিজ, ওয়েব সিরিজ)

ইয়াশ রোহান, ‘ইতিবৃত্ত’
পুরস্কার পাই বা না পাই, দর্শক ভালোবেসে ভোট দিয়ে চূড়ান্ত মনোনয়ন পর্যন্ত আমাকে নিয়ে এসেছেন, সে জন্য দর্শককে অনেক ধন্যবাদ। আমার দর্শকেরা না থাকলে আমি কখনোই এত দূর আসতে পারতাম না। আমি তাঁদের কাছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।

জিয়াউল ফারুক অপূর্ব, ‘গোলাম মামুন’
মন্তব্য পাওয়া যায়নি।

তৌসিফ মাহবুব, ‘লাভ সাব’
দর্শক গত চার বছর ধরে ভোট দিয়ে আমাকে চূড়ান্ত মনোনয়ন দিচ্ছেন, এতে আমি অনেক খুশি। আশা করি, এবার দর্শক আমাকে অনেক ভোট দিয়ে বিজয়ী করবেন।

আরও পড়ুন‘মনোনীত হয়ে সত্যি সম্মানিত বোধ করছি’২০ মে ২০২৫

ফারহান আহমেদ জোভান, ‘ভিতরে বাহিরে’
প্রথমবার মনোনয়ন পেয়েছিলাম মোশাররফ ভাই, নিশো ভাই, অপূর্ব ভাইয়ের মতো গুণী তিনজন অভিনেতার সঙ্গে। এবার দ্বিতীয়বারের মতো চূড়ান্ত মনোনয়ন পেয়েছি। এটা খুবই আনন্দের; কারণ, বাছাই করতে করতে শেষে এসে চূড়ান্ত তালিকা করা হয়। ১২–১৪ জন থেকে ভোটে সর্বশেষ চারজন থাকে। এই পর্যন্ত আসা সত্যি অনেক পাওয়া। আশা করি যে যোগ্য, সে–ই পুরস্কারটি পাবে।

.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: ত মন ন ন ত মন

এছাড়াও পড়ুন:

নির্বাচনী আচরণবিধির নীতিগত অনুমোদন করেছে ইসি

আগামী সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে রাজনৈতিক দল ও প্রার্থীদের জন্য আচরণবিধিমালা এবং ভোটকেন্দ্র স্থাপন নীতিমালার নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আজ বুধবার নির্বাচন ভবনে অনুষ্ঠিত কমিশনের সভায় এই অনুমোদন দেওয়া হয়।

তবে এসব নীতিমালা এখনই চূড়ান্ত করবে না নির্বাচন কমিশন। এসব নীতিমালা নিয়ে নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনেরও কিছু সুপারিশ আছে। আইন সংশোধনের বিষয়ও আছে। নীতিমালাগুলো চূড়ান্ত করতে এসব বিষয়ে সিদ্ধান্ত হওয়া পর্যন্ত ইসিকে অপেক্ষা করা লাগতে পারে।

আজ দুপুরে ইসির সভা শেষে নির্বাচন কমিশনার আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান। প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দীনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বৈঠকে অন্য চার নির্বাচন কমিশনার ও ইসির কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ সাংবাদিকদের বলেন, সভায় রাজনৈতিক দল ও প্রার্থীর আচরণবিধিমালা–২০২৫; সংসদ নির্বাচনে ভোটকেন্দ্র স্থাপন এবং ব্যবস্থাপনা নীতিমালা-২০২৫ এবং স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানসমূহের নির্বাচনে ভোটকেন্দ্র স্থাপন এবং ব্যবস্থাপনা নীতিমালা-২০২৫–এর নীতিগত অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। সভায় বিধিমালা ও নীতিমালা বিশদভাবে আলোচনা করে খসড়া নীতিগতভাবে অনুমোদন হয়েছে। সংশ্লিষ্ট কমিটি এ নিয়ে কাজ করে কমিশনের কাছে উপস্থাপন করবে।

এই নির্বাচন কমিশনার জানান, ইসির তত্ত্বাবধানে নির্বাচনী প্রচার, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচার, দল ও প্রার্থীর প্রত্যয়নসহ নানা ধরনের নতুন বিষয় প্রস্তাবিত আচরণবিধিতে যুক্ত করা হয়েছে।

বিদ্যমান ভোটকেন্দ্র নীতিমালায় নির্বাচন কমিশন ভোটকেন্দ্র নির্ধারণের ক্ষেত্রে জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারদের সমন্বয়ে একটি জেলা কমিটি এবং উপজেলা পর্যায়েও প্রশাসন ও পুলিশ কর্মকর্তা, ইসির কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে কমিটি করার কথা বলা আছে। ইসি এই কমিটির বিধান বাদ দিচ্ছে।

নির্বাচন কমিশনার আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ বলেন, জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোটকেন্দ্র স্থাপন ও ব্যবস্থাপনা নীতিমালায় যে কমিটি ছিল তা বিলুপ্ত করা হয়েছে। এটা কমিশনের অধীন আনা হয়েছে। দ্বিতীয়ত ইভিএম–সংশ্লিষ্ট বিষয়গুলোও বাদ দেওয়া হয়েছে নীতিমালা থেকে।

আরও পড়ুনরাজনৈতিক বক্তব্যে মন্তব্য নয়, ইসি নিরপেক্ষভাবে দায়িত্ব পালন করছে: কমিশনার আবুল ফজল৩ ঘণ্টা আগে

সম্পর্কিত নিবন্ধ