বার্ষিক ভ্রমণ কোটার আওতায় একজনের পক্ষে বিদেশে চিকিৎসার জন্য বছরে ১৫ হাজার ডলার পর্যন্ত ছাড় করতে পারবে ব্যাংক। এ জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অনুমতি লাগবে না। এতদিন যেকোনো উদ্দেশ্যেই বিদেশে যাওয়া হোক সর্বোচ্চ ১০ হাজার ডলার খরচের সুযোগ ছিল। 

আজ সোমবার এ সংক্রান্ত একটি নির্দেশনা ব্যাংকগুলোতে পাঠানো হয়েছে।

নির্দেশনায় বলা হয়েছে, ভ্রমণ কোটায় বাড়তি ডলার খরচে চিকিৎসাসংক্রান্ত ব্যয়ের পক্ষে প্রমাণ থাকতে হবে। এ ক্ষেত্রে কার্ড বা সরাসরি ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশি হাসপাতালে চিকিৎসা বিল পরিশোধ করা যেতে পারে। চিকিৎসার বাইরে অন্য ক্ষেত্রে বছরে সর্বোচ্চ ১০ হাজার ডলার খরচে করা সীমা বজায় থাকবে।

.

উৎস: Samakal

এছাড়াও পড়ুন:

মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি অবিচার ও বৈষম্য করা হচ্ছে

বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদের দু-চারজন ছাড়া বর্তমান কমিটির অধিকাংশই আওয়ামী লীগের দোসর বলে অভিযোগ করেছে জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দল। সংগঠনের সভাপতি ইসতিয়াক আজিজ উলফাত মঙ্গলবার সংবাদ সম্মেলনে এ অভিযোগ করে বলেন, শেখ হাসিনা যেমন মুক্তিযোদ্ধা সংসদকে কুক্ষিগত করে ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের আখড়া বানিয়েছিলেন, তেমনি অন্তর্বর্তী সরকারের মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনে কতিপয় বিতর্কিত মানুষের কারণে দেশের অন্য মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি অবিচার ও বৈষম্য করা হচ্ছে।

জাতীয় প্রেসক্লাবে এ সংবাদ সম্মেলনে ইসতিয়াক আজিজ আরও বলেন, বিএনপি করে এমন কেউ এই সংসদের সদস্য হতে পারবে না, এমন তো কোনো আইন নেই। কিন্তু বর্তমান সময়ে যেভাবে নতুন সদস্য ও কমিটিগুলো করা হয়েছে, তাতে মনে হচ্ছে মুক্তিযোদ্ধা হলেও বিএনপি করে এমন কেউ সদস্য হতে পারবে না।

তিনি বলেন, ‘স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমান রাজনৈতিক দল গঠনের মধ্য দিয়ে জাতিকে নানা বৈষম্য থেকে মুক্তি দিয়েছিলেন। স্বনির্ভর করেছিলেন এই জাতিকে। তার দলের সদস্যরা বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সদস্য হতে বাধার সম্মুখীন হবেন, তা কি কখনও জাতি আশা করেছিল? এর চেয়ে বৈষম্য আর কী হতে পারে।’

সংবাদ সম্মেলনে এ সময় উপস্থিত ছিলেন জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দলের সহ-সভাপতি নজরুল ইসলাম, যুদ্ধকালীন কমান্ডার শহীদ বাবলু, মো. মোবারক, শরীফ আহমেদ, সাংগঠনিক সম্পাদক মিয়া মোহাম্মদ আনোয়ার প্রমুখ।

সম্পর্কিত নিবন্ধ