ফ্যান্টাসি প্রিমিয়ার লিগ। ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের এই ফ্যান্টাসি লিগে কখনো দল সাজাননি এমন ফুটবলপ্রেমী খুব কমই আছেন। শুধু ক্ল্যাসিক ফ্যান্টাসি লিগই নয়, প্রিমিয়ার লিগ কর্তৃপক্ষ ফুটবল-ভক্তদের জন্য আরও দুটি ফ্যান্টাসি টুর্নামেন্ট চালু করেছে। এর একটি ফ্যান্টাসি ড্রাফট চালু হয়েছে ২০১৭ সালে। সর্বশেষ মৌসুমেই শুরু হয়েছে ফ্যান্টাসি চ্যালেঞ্জ।

সেই ফ্যান্টাসি চ্যালেঞ্জের প্রথম মৌসুমেই বাজিমাত করলেন বাংলাদেশের এক ফুটবলপ্রেমী। সারা বিশ্বের প্রতিযোগীদের হারিয়ে প্রথম হয়ে দারুণ সব পুরস্কার জিতেছেন বাংলাদেশের মোহাম্মদ জাওয়াদ আমিন আস-সালেক। নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক করে এখন অস্ট্রেলিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়ে পিএইচডি করার আবেদন করা জাওয়াদ প্রথম হয়েছেন ১১ পয়েন্টের ব্যবধানে।

ক্ল্যাসিক ফ্যান্টাসি লিগে প্রতিটি গেমউইকেই ১১ জনের একাদশ সাজাতে হয় প্রতিযোগীকে। সেখানে আছে ওয়াইল্ড কার্ড, ফ্রি হিট, ট্রিপল ক্যাপ্টেন, বেঞ্চ বুস্ট ও অ্যাসিস্ট্যান্ট ম্যানেজার চিপ।

নতুন চালু হওয়া ফ্যান্টাসি চ্যালেঞ্জটা একটু অন্য রকম। এখানে প্রতি গেমউইকেই নতুন নতুন চ্যালেঞ্জে অংশ নিতে হয়। প্রথম চারটি গেমউইক ছিল ফাইভ-এ-সাইড চ্যালেঞ্জ। প্রথম গেমউইকের চ্যালেঞ্জটা ছিল আনলিমিটেড বাজেটে পাঁচজনের দল সাজানো। ৩৮তম রাউন্ডের চ্যালেঞ্জটা ছিল প্রতিযোগীর চোখে মৌসুমের সেরা পাঁচ খেলোয়াড়কে নিয়ে দল সাজানো।

ফ্যান্টাসি চ্যালেঞ্জের চূড়ান্ত লিডার বোর্ড। সবার ওপরে জাওয়াদের নাম.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: প রথম

এছাড়াও পড়ুন:

রাঙানো গেল না ‘বাঁকবদলের’ উপলক্ষ

বাংলাদেশ ১–২ সিঙ্গাপুর

বাংলাদেশের ফুটবলপ্রেমীদের চোখে ছিল জয়ের ছবি। ছিল উত্তেজনা আর প্রত্যাশার চাপ। মাঠে ছিল চ্যালেঞ্জ, সেই চ্যালেঞ্জ শেষ পর্যন্ত উতরাতে পারেনি বাংলাদেশ দল।

হার মানতে হলো সিঙ্গাপুরের কাছে। ঘরের মাঠে ২-১ ব্যবধানে হার, যা প্রত্যাশার সঙ্গে প্রাপ্তির যোগসূত্র ঘটাতে পারেনি। এই ম্যাচটাকে মনে করা হচ্ছিল দেশের ফুটবলের বাঁকবদলের একটা উপলক্ষ। কিন্তু স্বপ্ন আর বাস্তবতার মধ্যে থেকে গেল ব্যবধান।

কতটা আগ্রহ ছিল এই ম্যাচ নিয়ে? টিকিট পাওয়ার জন্য ছিল হাহাকার। গ্যালারিতে ছিল ২১ হাজার ৩১৭ জন দর্শক, এরপরও কিছু আসন ছিল ফাঁকা। দুপুর থেকেই দলে দলে ফুটবলপ্রেমীরা আসতে থাকেন স্টেডিয়ামের দিকে। অনেক বছর পর বাংলাদেশের ফুটবলে এমন উত্তেজনার পরশ। কিন্তু সিঙ্গাপুরের জয় সেই উত্তেজনায় ঢেলে দিয়েছে পানি, যে দলের বেশির ভাগ খেলোয়াড়ই মালয়েশিয়া ও থাইল্যান্ডের লিগে খেলেন।

জয় নিয়ে মাঠ ছেড়েছে সিঙ্গাপুর

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • রাঙানো গেল না ‘বাঁকবদলের’ উপলক্ষ
  • হামজাদের ম্যাচ দেখতে জাতীয় স্টেডিয়ামে দর্শকদের ঢল