SunBD 24:
2025-05-06@02:34:46 GMT

নতুন তথ্য উপদেষ্টা মাহফুজ আলম

Published: 26th, February 2025 GMT

সানবিডি২৪ এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি ফলো করুন

অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টার পদ থেকে মো. নাহিদ ইসলামের পদত্যাগের একদিন পর তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার দায়িত্ব পেয়েছেন মো. মাহফুজ আলম।

বিস্তারিত আসছে…

.

উৎস: SunBD 24

এছাড়াও পড়ুন:

স্ক্যাবিস দীর্ঘস্থায়ী হলে শরীরে যেসব জটিলতা দেখা দিতে পারে

শরীরে অজানা কারণে ফুসকুড়ি উঠে এক সপ্তাহের বেশি স্থায়ী হলে স্ক্যাবিস হয়েছে কিনা নিশ্চিত হতে হবে। চিকিৎসকেরা বলছেন, স্ক্যাবিসের সঠিক চিকিৎসা না হলে কিডনিতে জটিলতা দেখা দিতে পারে। দীর্ঘদিন চুলকানির ফলে হতে পারে ঘা। পরে ধীরে ধীরে এই ঘা সংক্রমিত হয়ে যায়। 

ডা. আনজিরুন নাহার আসমা, সহযোগী অধ্যাপক ও বিভাগীল প্রধান, চর্ম ও যৌন রোগ পপুলার মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল বলেন, ‘‘মেয়েদের ক্ষেত্রে নিপলের চারপাশে, বাচ্চাদের ক্ষেত্রে গলায় এবং এর চারপাশে ছোট ছোট গুটি গুটি হতে পারে। এবং যেটিতে অনেক চুলকানি থাকে। আবার হাতের আঙুলে হতে পারে। সাধারণত দেখা যায়, যে রোগী রয়েছেন তার আশপাশে যারা থাকে । বেশিরভাগ ক্ষেত্রে আমরা  পারমিথ্রিন, প্রোটামিটেন, সালফার ক্রিম জাতীয় ওষুধ দিয়ে থাকি। রোগীকে বলি এই ওষুধ থুতনি থেকে শুরু করে একেবারে পা পর্যন্ত লাগাতে হবে। এক ইঞ্চি জায়গা যেন শরীরের বাদ না যায়। সারারাত ওষুধ লাগিয়ে রেখে সকালে কুসুম গরম পানি দিয়ে গোসল করে ফেলতে হবে। এবং রোগীর ব্যবহৃত কাথাকাপড়, বিছানার চাদর, বালিশের কভার সিদ্ধ করে ধুয়ে নিতে হবে।’’

আনজিরুন নাহান আসমা আরও বলেন, ‘‘ পুরো শরীরে একবার ওষুধ লাগানোর সাতদিন পরে একই পদ্ধতিতে আবার ‍ওষুধ লাগাতে হবে এবং বিছানাপত্র, কাপড় চোপড় পরিষ্কার করতে হবে।’’

আরো পড়ুন:

‘মেডিকেল ভিসা’ প্রক্রিয়া সহজ করলো চীন

প্রস্রাবের সঙ্গে ফেনা বের হওয়া মানেই কি কিডনী রোগ?

কোনো কোনো ক্ষেত্রে, স্ক্যাবিসের চিকিৎসায় প্রোটামিটেন এবং সালফার ক্রিম টানা ৫ দিন ব্যবহার করতে বলা হয়ে থাকে। সংক্রমণের মাত্রা বেশি হলে, আইভারমেকটিন নামক মুখে খাওয়ার ওষুধ সপ্তাহে একটা করে চার সপ্তাহ খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়।

স্ক্যাবিস প্রতিরোধে করণীয়

১. স্ক্যাবিস থেকে রক্ষা পেতে নিয়মিত স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। বিছানা, তোয়ালে, পোশাক, ব্যবহৃত জিনিসপত্র পরিষ্কার রাখতে হবে।

২.নিয়মিত সঠিকভাবে গোসল করতে হবে। 

৩.স্ক্যাবিস সংক্রমিত ব্যক্তির সংস্পর্শ থেকে দূরে থাকতে হবে।

৪. স্ক্যাবিসে আক্রান্ত ব্যক্তির ব্যবহৃত জিনিসপত্র ব্যবহার করা যাবে না।

৫. ঘনবসতিপূর্ণ, সংক্রমণপ্রবণ এলাকায় সতকর্তা মেনে চলতে হবে। এবং প্রতিরোধে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। 

৬. বাড়ির কেউ সংক্রমিত হলে সবাইকে চিকিৎসা নিতে হবে।

উল্লেখ্য, শিশু, অন্তঃসত্ত্বা ও স্তন্যদানকারী নারীরা চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কোনো ওষুধ ব্যবহার করবেন না।

ঢাকা/লিপি

সম্পর্কিত নিবন্ধ