ভারত জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার (৮ মে) সকালে তারা পাকিস্তানের বেশ কয়েকটি স্থানে বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা লক্ষ্য করে হামলা চালিয়েছে। খবর সিএনএনের।

সরকারি বিবৃতিতে এই ঘোষণার মাধ্যমে ভারত প্রথমবারের মতো নিশ্চিত করেছে যে, তারা পাকিস্তানের সামরিক স্থাপনা লক্ষ্য করে হামলা চালিয়েছে।

ভারত জানিয়েছে, পাকিস্তান রাতভর ক্ষেপণাস্ত্র এবং ড্রোন ব্যবহার করে উত্তর ও পশ্চিম ভারতের বেশ কয়েকটি সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালানোর চেষ্টা করার পর তাদের সর্বশেষ প্রতিক্রিয়া জানানো হয়েছে।

আরো পড়ুন:

‘ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরো খারাপ করতে চায় না’

এক রাতে ভারতের ২৫ ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

বিস্তারিত আসছে.

..

ঢাকা/ফিরোজ

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

কৌশলগত নেতৃত্ব বিকাশে জোর দেওয়ার আহ্বান সেনাপ্রধানের

‘ক্যাপস্টোন কোর্স-২০২৫/১’ এ প্রশিক্ষণ গ্রহণকারী ফেলোদের প্রতি কৌশলগত নেতৃত্ব বিকাশে গুরুত্ব দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর মিরপুর সেনানিবাসে আয়োজিত ক্যাপস্টোন কোর্সের সমাপনী ও সনদ বিতরণ অনুষ্ঠানে তিনি এ আহ্বান জানান।

ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজের (এনডিসি) আওতায় গত ২০ এপ্রিল এ প্রশিক্ষণ শুরু হয়। তিন সপ্তাহব্যাপী এ কোর্সে সেনা, নৌ ও বিমানবাহিনীর জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাদের পাশাপাশি শিক্ষাবিদ, চিকিৎসক, সরকারি-বেসরকারি খাতের জ্যেষ্ঠ প্রতিনিধি, কূটনীতিক, সাংবাদিক ও করপোরেট খাতের মোট ৩২ জন ফেলো অংশ নেন।

অনুষ্ঠানে সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান বলেন, সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠনে কৌশলগত নেতৃত্ব অপরিহার্য। দ্রুত পরিবর্তনশীল বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে দক্ষ ও স্বনির্ভর জাতি গঠনে এ ধরনের প্রশিক্ষণ কার্যকর ভূমিকা রাখবে। তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন, ক্যাপস্টোন ফেলোরা সৃজনশীল চিন্তাধারা, সংস্কারমুখী দৃষ্টিভঙ্গি ও সহযোগিতার মনোভাব নিয়ে জনস্বার্থে কাজ করবেন।

প্রশিক্ষণের গুরুত্ব তুলে ধরে এনডিসির কমান্ড্যান্ট লেফটেন্যান্ট জেনারেল মোহাম্মদ শাহীনুল হক বলেন, জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে বস্তুনিষ্ঠ সংলাপ ও একীভূত চিন্তাধারা বিকাশে এই কোর্স একটি কার্যকর প্ল্যাটফর্ম। ফেলোদের অংশগ্রহণ কৌশলগত নেতৃত্ব বিকাশে শক্ত সেতুবন্ধ গড়ে তুলেছে। তিনি বলেন, এ প্রশিক্ষণ কর্মসূচি কৌশলগত সচেতনতা বৃদ্ধি, মননশীল চিন্তাভাবনার বিকাশ, পারস্পরিক সহযোগিতা জোরদার এবং জাতীয় নিরাপত্তা ও উন্নয়ন–সংক্রান্ত বিষয়ে সমন্বিত দৃষ্টিভঙ্গি তৈরি করতে সাহায্য করছে।

পরে সেনাপ্রধান কোর্সে অংশগ্রহণকারী ফেলোদের হাতে সনদপত্র তুলে দেন। অনুষ্ঠানে উচ্চপদস্থ সামরিক ও বেসামরিক কর্মকর্তা, কলেজের অনুষদ সদস্য, স্টাফ অফিসার ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের বিশিষ্টজনেরা উপস্থিত ছিলেন।

সম্পর্কিত নিবন্ধ