বৈদেশিক মুদ্রা বিক্রয়ে ব্যাংকগুলোকে নতুন নির্দেশনা দিল বাংলাদেশ ব্যাংক
Published: 17th, May 2025 GMT
বৈদেশিক মুদ্রা বিক্রয় করার সময় গ্রাহকদের কাছ থেকে কোনো ধরনের অতিরিক্ত সার্ভিস চার্জ বা ফি আদায় করতে পারবে না ব্যাংকগুলো। শুধু এনডোর্সমেন্ট ফি বা চার্জ হিসেবে সর্বোচ্চ ৩০০ টাকা আদায় করতে পারবে।
ব্যাংক থেকে বৈদেশিক মুদ্রা ক্রয়ে উৎসাহিত করতে ব্যাংকগুলোকে কেন্দ্রীয় ব্যাংক এই নির্দেশনা দিয়েছে।
শনিবার (১৭ মে) বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত সার্কুলার জারি করা হয়েছে।
আরো পড়ুন:
ফের দুষ্কৃতকারীদের নিয়ন্ত্রণে ‘নগদ’, বাংলাদেশ ব্যাংকের উদ্বেগ
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক ও শেয়ারবাজার
সার্কুলারে বলা হয়েছে, ব্যাংকের মাধ্যমে আরোপিত বিভিন্ন চার্জ, ফি, কমিশনের বিষয়ে ২০২১ সালের জুন মাসে একটি নির্দেশনা দেওয়া হয়। লক্ষনীয়, তফসিলি ব্যাংকগুলোর অথরাইজড ডিলার (এডি) শাখার মাধ্যমে বৈদেশিক মুদ্রা বিক্রয়ের ক্ষেত্রে ভিন্ন ভিন্ন হারে পাসপোর্ট এনডোর্সমেন্ট ফি বা চার্জ আদায়ের পাশাপাশি পৃথকভাবে সার্ভিস ফি, চার্জ এবং কমিশনও আদায় করা হয়। এ কারণে ব্যাংক থেকে বৈদেশিক মুদ্রা ক্রয়ে গ্রাহক নিরুৎসাহিত হচ্ছে বলে বাংলাদেশ ব্যাংক বিভিন্ন মাধ্যম থেকে জেনেছে।
এমন পরিস্থিতিতে বৈধ মাধ্যম থেকে বৈদেশিক মুদ্রা ক্রয়ে উৎসাহিত করার লক্ষ্যে ব্যাংক থেকে বৈদেশিক মুদ্রা বিক্রয়ের সময় পাসপোর্ট এনডোর্সমেন্ট ফি বা চার্জ এবং সার্ভিস ফি, চার্জ, কমিশন আদায়ের ক্ষেত্রে নতুন নির্দেশনা অনুসরন করতে হবে।
নতুন নির্দেশনা অনুযায়ী, এনডোর্সমেন্ট ফি বা চার্জ হিসেবে সর্বোচ্চ ৩০০ টাকা আদায় করা যাবে। এনডোর্সমেন্ট ফি বা চার্জ ব্যতীত কোনো সার্ভিস ফি, চার্জ, কমিশন বা অনুরূপ যে কোন নামে অতিরিক্ত কোন ফি, চার্জ, কমিশন আদায় করা যাবে না।
ব্যাংক কোম্পানি আইন, ১৯৯১ এর ৪৫ ধারায় প্রদত্ত ক্ষমতাবলে এ নির্দেশনা জারি করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এই নির্দেশনা অবিলম্বে কার্যকর হবে।
ঢাকা/এনএফ/মাসুদ
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
উৎসব ঘুরে প্রেক্ষাগৃহে ‘বাড়ির নাম শাহানা’
কৈশোর পেরোনোর আগেই শাহানাবাড়ির মেয়ে দীপার বিয়ে হয়ে যায়। স্বামীর নির্যাতনের জাল ছিঁড়ে নিজের মতো করে বাঁচতে চেয়েছেন তিনি। নব্বইয়ের দশকের পটভূমিতে দীপার বেঁচে থাকার লড়াইয়ের গল্প নিয়ে নির্মিত হয়েছে বাড়ির নাম শাহানা।
সত্য কাহিনি অবলম্বনে নির্মিত বাড়ির নাম শাহানায় দীপা চরিত্রে অভিনয় করেছেন আনান সিদ্দিকা। ছবিটি যৌথভাবে প্রযোজনা করেছে কমলা কালেক্টিভ ও গুপী বাঘা প্রোডাকশন্স লিমিটেড।
নির্মাণের বাইরে লীসা গাজী লেখক, নাট্যকর্মী হিসেবে পরিচিত