বাংলাদেশের দুই সিনেমা মুক্তির পর পশ্চিমবঙ্গেও বেশ আলোচনায় আছেন জয়া আহসান। কারণ, সেখানেও মুক্তি পাচ্ছে নতুন সিনেমা ‘ডিয়ার মা’। মুক্তির আগে ছবিটির প্রচারণায় নিজেকে ব্যস্ত রেখেছেন দুই বাংলার জনপ্রিয় এই তারকা।
সম্প্রতি ভারতীয় গণমাধ্যম দ্য টেলিগ্রাফের ফটোশুটে জয়ার সঙ্গে দেখা গেলো অভিনেতা চন্দন রায় স্যানালকে। ছবি: দ্য টেলিগ্রাফ
রোমান্টিক মুহূর্তের এসব স্থিরচিত্র মূলত ‘ডিয়ার মা’ সিনেমার প্রচারের অংশ হিসেবেই তোলা হয়েছে। এসব স্থিরচিত্র প্রকাশ্যে আসতেই অনেকে বিস্ময় প্রকাশ করছেন। কেউ কেউ আবার জয়ার রোমান্টিক লুকে মুগ্ধও হয়েছেন। ছবি: দ্য টেলিগ্রাফ
‘ডিয়ার মা’ ছবির মাধ্যমে প্রথমবার চন্দন রায়ের সঙ্গে কাজ করেছেন জয়া। অনিরুদ্ধ রায় চৌধুরীর পরিচালনায় এটি জয়ার দ্বিতীয় সিনেমা। এই পরিচালককে সবাই টোনিদা নামে ডাকেন। সিনেমাটিতে রয়েছে চন্দনের সঙ্গে জয়ার একাধিক ঘনিষ্ঠ দৃশ্যও। ছবি: দ্য টেলিগ্রাফ
এ নিয়ে জয়া গণমাধ্যমকে বলেন, ‘আমার কিছুই মনে হয় না। কারণ, এ রকম দৃশ্যের জন্য খুব কমফোর্ট জোন তৈরি করা হয়েছিল। আর জানতাম, টোনিদা খুব অ্যাসথেটিক্যালি দৃশ্য ধারণ করবেন। এর ফলে আমার চেয়ে অনেক বেশি চিন্তা ছিল টোনিদার, আমি একেবারেই চিন্তা করিনি।’ ছবি: দ্য টেলিগ্রাফ
অনিরুদ্ধ রায় চৌধুরীর পরিচালনায় এর আগে ‘কড়ক সিং’ দিয়ে বলিউডে অভিষেক হয় জয়া আহসানের। অভিনেত্রী জানান, ‘ডিয়ার মা’ ছবির চিত্রনাট্য তিনি পেয়েছিলেন নিজের জন্মদিনে, পরিচালক অনিরুদ্ধ রায় চৌধুরীর উপহার হিসেবে। ছবি: দ্য টেলিগ্রাফ
জয়া বলেন, ‘এটি মা-মেয়ের সম্পর্কের গল্প। টোনিদা (অনিরুদ্ধ) তো মনস্তাত্ত্বিক দ্বন্দ্বের গল্প বলেন, তেমনই একটা গল্প। মা, সন্তান, সম্পর্ক, পরিবার—এগুলো নিয়ে গল্প এগোবে। প্রত্যেক মা তাঁর সন্তানকে নিয়ে যে লড়াইটা করেন, তা বারবার অনুধাবন করছিলাম এই সিনেমাটি করতে গিয়ে। এ সিনেমা দেখে পারিবারিক বন্ধনের ব্যাপারটি অনুধাবন করতে পারবে সবাই।’ ছবি: দ্য টেলিগ্রাফ
উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
উৎসব ঘুরে প্রেক্ষাগৃহে ‘বাড়ির নাম শাহানা’
কৈশোর পেরোনোর আগেই শাহানাবাড়ির মেয়ে দীপার বিয়ে হয়ে যায়। স্বামীর নির্যাতনের জাল ছিঁড়ে নিজের মতো করে বাঁচতে চেয়েছেন তিনি। নব্বইয়ের দশকের পটভূমিতে দীপার বেঁচে থাকার লড়াইয়ের গল্প নিয়ে নির্মিত হয়েছে বাড়ির নাম শাহানা।
সত্য কাহিনি অবলম্বনে নির্মিত বাড়ির নাম শাহানায় দীপা চরিত্রে অভিনয় করেছেন আনান সিদ্দিকা। ছবিটি যৌথভাবে প্রযোজনা করেছে কমলা কালেক্টিভ ও গুপী বাঘা প্রোডাকশন্স লিমিটেড।
নির্মাণের বাইরে লীসা গাজী লেখক, নাট্যকর্মী হিসেবে পরিচিত