সামরিক মহড়ায় যুক্তরাষ্ট্রের তৈরি ‘হিমার্স’ মোতায়েন করেছে তাইওয়ান
Published: 12th, July 2025 GMT
চীনের যেকোনো ধরনের হামলা প্রতিহত করার লক্ষ্যে সামরিক মহড়া চালাচ্ছে তাইওয়ান। এই মহড়ার অংশ হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রের তৈরি অত্যাধুনিক রকেট উৎক্ষেপণব্যবস্থা ‘হিমার্স’ (এইচআইএমএআরএস) মোতায়েন করেছে স্বায়ত্তশাসিত দ্বীপটি। আজ শনিবার তাইওয়ানের মধ্য উপকূলের কাছে তাইচুং শহরে এইচআইএমএআরএস-যুক্ত দুটি ট্রাক দেখা যায়।
তাইওয়ান প্রতিবছর ‘হ্যান কুয়াং’ নামে সামরিক মহড়া চালায়। তবে এবারের মহড়া সবচেয়ে বিস্তৃত আকারে চালানো হচ্ছে। আজ ছিল ১০ দিনের এই মহড়ার চতুর্থ দিন। সামনের দিনগুলোতে মহড়ায় কিছু অস্ত্রের ব্যবহার করা হতে পারে। একই সঙ্গে মহড়ায় যোগ দিতে পারে বিমানবাহিনীর উড়োজাহাজ ও নৌবাহিনীর আরও নৌযান।
তাইওয়ানের সামরিক বাহিনীর মুখপাত্র কর্নেল চেন লিয়ান-জিয়া বলেন, এইচআইএমএআরএস থেকে রকেট উৎক্ষেপণের আগপর্যন্ত এই উৎক্ষেপণব্যবস্থা শত্রুর চোখ থেকে আড়ালে রাখতে হবে। তবে এ অঞ্চলের বিভিন্ন দেশের সামরিক বাহিনীর কর্মকর্তারা বলেছেন, যুদ্ধের মতো এই মহড়ায় এইচআইএমএআরএস মোতায়েন ঘনিষ্ঠভাবে নজরে রাখা হচ্ছে।
গণতান্ত্রিকভাবে শাসিত তাইওয়ানকে নিজেদের ভূখণ্ডের অংশ বলে দাবি করে তাইওয়ান। বিগত পাঁচ বছরে দ্বীপটি ঘিরে সামরিক চাপও বাড়িয়েছে বেইজিং। এই মহড়াকে ‘ধোঁকাবাজি’ বলে উল্লেখ করেছে চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। তবে চীনের দাবি নাকচ করে আসছে তাইওয়ান। তাইওয়ানের প্রেসিডেন্ট লাই চিং-তের ভাষ্যমতে, তাইওয়ানের মানুষেরাই কেবল তাঁদের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করবেন।
গত বছর প্রথম চালানে যুক্তরাষ্ট্র থেকে ১১টি এইচআইএমএআরএস পায় তাইওয়ান। মোট ২৯টি এই রকেট উৎক্ষেপণব্যবস্থা পাওয়ার কথা রয়েছে তাদের। গত মে মাসে এইচআইএমএআরএস থেকে পরীক্ষামূলকভাবে প্রথম রকেট উৎক্ষেপণ করে তাইওয়ান। এগুলো প্রায় ৩০০ কিলোমিটার দূরত্ব পাড়ি দিতে সক্ষম। ফলে এইচআইএমএআরএস ব্যবহার করে চীনের দক্ষিণাঞ্চলীয় প্রদেশ ফুজিয়ানে হামলা চালাতে পারবে তাইওয়ান।
.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
সামরিক মহড়ায় যুক্তরাষ্ট্রের তৈরি ‘হিমার্স’ মোতায়েন করেছে তাইওয়ান
চীনের যেকোনো ধরনের হামলা প্রতিহত করার লক্ষ্যে সামরিক মহড়া চালাচ্ছে তাইওয়ান। এই মহড়ার অংশ হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রের তৈরি অত্যাধুনিক রকেট উৎক্ষেপণব্যবস্থা ‘হিমার্স’ (এইচআইএমএআরএস) মোতায়েন করেছে স্বায়ত্তশাসিত দ্বীপটি। আজ শনিবার তাইওয়ানের মধ্য উপকূলের কাছে তাইচুং শহরে এইচআইএমএআরএস-যুক্ত দুটি ট্রাক দেখা যায়।
তাইওয়ান প্রতিবছর ‘হ্যান কুয়াং’ নামে সামরিক মহড়া চালায়। তবে এবারের মহড়া সবচেয়ে বিস্তৃত আকারে চালানো হচ্ছে। আজ ছিল ১০ দিনের এই মহড়ার চতুর্থ দিন। সামনের দিনগুলোতে মহড়ায় কিছু অস্ত্রের ব্যবহার করা হতে পারে। একই সঙ্গে মহড়ায় যোগ দিতে পারে বিমানবাহিনীর উড়োজাহাজ ও নৌবাহিনীর আরও নৌযান।
তাইওয়ানের সামরিক বাহিনীর মুখপাত্র কর্নেল চেন লিয়ান-জিয়া বলেন, এইচআইএমএআরএস থেকে রকেট উৎক্ষেপণের আগপর্যন্ত এই উৎক্ষেপণব্যবস্থা শত্রুর চোখ থেকে আড়ালে রাখতে হবে। তবে এ অঞ্চলের বিভিন্ন দেশের সামরিক বাহিনীর কর্মকর্তারা বলেছেন, যুদ্ধের মতো এই মহড়ায় এইচআইএমএআরএস মোতায়েন ঘনিষ্ঠভাবে নজরে রাখা হচ্ছে।
গণতান্ত্রিকভাবে শাসিত তাইওয়ানকে নিজেদের ভূখণ্ডের অংশ বলে দাবি করে তাইওয়ান। বিগত পাঁচ বছরে দ্বীপটি ঘিরে সামরিক চাপও বাড়িয়েছে বেইজিং। এই মহড়াকে ‘ধোঁকাবাজি’ বলে উল্লেখ করেছে চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। তবে চীনের দাবি নাকচ করে আসছে তাইওয়ান। তাইওয়ানের প্রেসিডেন্ট লাই চিং-তের ভাষ্যমতে, তাইওয়ানের মানুষেরাই কেবল তাঁদের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করবেন।
গত বছর প্রথম চালানে যুক্তরাষ্ট্র থেকে ১১টি এইচআইএমএআরএস পায় তাইওয়ান। মোট ২৯টি এই রকেট উৎক্ষেপণব্যবস্থা পাওয়ার কথা রয়েছে তাদের। গত মে মাসে এইচআইএমএআরএস থেকে পরীক্ষামূলকভাবে প্রথম রকেট উৎক্ষেপণ করে তাইওয়ান। এগুলো প্রায় ৩০০ কিলোমিটার দূরত্ব পাড়ি দিতে সক্ষম। ফলে এইচআইএমএআরএস ব্যবহার করে চীনের দক্ষিণাঞ্চলীয় প্রদেশ ফুজিয়ানে হামলা চালাতে পারবে তাইওয়ান।