2025-07-12@19:45:28 GMT
إجمالي نتائج البحث: 8

«এপস ট ন র»:

    যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় তদন্ত সংস্থার (এফবিআই) পরিচালক ভারতীয় বংশোদ্ভূত মার্কিন ক্যাশ প্যাটেল পদত্যাগের কথা ভাবছেন বলে জানা গেছে। সংস্থাটির উপপরিচালক ড্যান বংগিনোর প্রতি সংহতি জানিয়ে তিনি এ সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। বংগিনোর সঙ্গে অ্যাটর্নি জেনারেল পাম বন্ডির সম্পর্কের চরম অবনতি হয়েছে। নিউইয়র্ক পোস্টের এক প্রতিবেদনে এসব বলা হয়েছে।যৌন অপরাধী হিসেবে অভিযোগ উঠা জেফরি এপস্টিনের মৃত্যুর ঘটনাকে কেন্দ্র করে যুক্তরাষ্ট্রের বিচার বিভাগের (ডিওজে) তদন্ত এবং তাঁর কথিত ‘মক্কেলদের তালিকা’ নিয়ে সৃষ্ট বিতর্ক থেকে এই মতবিরোধ শুরু হয়েছে।সম্প্রতি বংগিনো ও বন্ডির মধ্যে এই ইস্যুতে তীব্র বাগ্‌বিতণ্ডা হয়। এপস্টিনের মামলা নিয়ে ট্রাম্প প্রশাসনের ভূমিকা ও তাঁর ‘মক্কেলদের তালিকা’ আবার খতিয়ে দেখার বিষয়ে দুজনের বাগ্‌বিতণ্ডা চরম পর্যায়ে পৌঁছে যায়। সরকারি কর্মকর্তারা অবশ্য বার বার বলছেন, তেমন কোনো তালিকা ছিলই না। ওই ঘটনার পর থেকে বংগিনো পদত্যাগের...
    জেমস গানের বহুল প্রতীক্ষিত সুপারম্যান ছবিটি বিশ্বব্যাপী মুক্তি পাওয়ার কয়েক ঘন্টা পরে শুক্রবার হোয়াইট হাউস এক্স অ্যাকাউন্টে একটি ছবি পোস্ট করেছে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) দিয়ে তৈরি ছবিতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে সুপারম্যান হিসেবে উপস্থাপন করা হয়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ট্রাম্পের এই ছবি রীতিমতো আলোচনার ঝড় তুলেছে। অফিসিয়াল হোয়াইট হাউস এক্স অ্যাকাউন্টে শেয়ার করা ছবিটিতে সুপারম্যানের পোশাকে ভারী পেশীবহুল ট্রাম্পকে দেখা যাচ্ছে। ছবির ক্যাপশনে লেখা আছে, ‘আশার প্রতীক। সত্য। ন্যায়বিচার। আমেরিকান পথ। সুপারম্যান ট্রাম্প।’ একজন ব্যবহারকারী লিখেছেন, “সুপারম্যান ট্রাম্প পাগল। সুপারম্যান ক্রিপ্টন থেকে এসেছেন, ফ্যাসিস্টদের বিরুদ্ধে লড়াই করেন এবং সত্যের পক্ষে দাঁড়িয়েছেন। ট্রাম্প কর জালিয়াতি করেন, অভ্যুত্থানকে উস্কে দেন এবং সৎ শব্দটি বানান করতে পারেন না। আপনি লেক্স লুথরকে ক্লার্ক কেন্ট ভেবে ভুল করেছেন।” আরেকজন লিখেছেন, “সুপারম্যান ছিলেন...
    বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি এবং ডোনাল্ড ট্রাম্পের সাবেক উপদেষ্টা ইলন মাস্ক গত বুধবার বলেছেন, তিনি যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে নিয়ে গত সপ্তাহে করা বাগ্‌বিতণ্ডায় জড়ানো নিয়ে অনুশোচনা প্রকাশ করেছেন। বুধবার তাঁর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে এক পোস্টে মাস্ক বলেন, ‘গত সপ্তাহে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে নিয়ে দেওয়া কিছু পোস্টে আমি বেশি বাড়াবাড়ি করে ফেলেছি। আমি সেগুলোর জন্য অনুতপ্ত।’ ট্রাম্পের কর ও ব্যয়-সংক্রান্ত বাজেট বিলকে কেন্দ্র করে শুরু হওয়া এই দ্বন্দ্বের রেশ ধরে প্রথমে তাঁর প্রশাসন থেকে পদত্যাগ করেন মাস্ক। এরপর এই বিল ও ট্রাম্পকে নিয়ে বেশ কিছু বিস্ফোরক মন্তব্য করেন তিনি। এক্সে একের পর এক পোস্ট দিয়ে যান। এক পোস্টে তিনি দাবি করেন, তাঁর সাহায্য ছাড়া নির্বাচনে হারতেন ট্রাম্প। জবাবে তাঁর কোম্পানিগুলোকে দেওয়া মার্কিন সরকারের ভর্তুকি ও চুক্তিগুলো বাতিল করার হুমকি দেন ট্রাম্প।বাগ্‌বিতণ্ডার একপর্যায়ে...
    যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও ধনকুবের ইলন মাস্কের তীব্র বিবাদের মধ্যেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম থেকে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট মুছে ফেলা হয়েছে। এর মধ্যে সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে (সাবেক টুইটার) ইলন মাস্কের দেওয়া একটি আলোচিত পোস্টও রয়েছে। ওই পোস্টে মাস্ক দাবি করেছেন, প্রয়াত ধনকুবের ও যৌন অপরাধী জেফরি এপস্টেইন-সংশ্লিষ্ট নথিতে ট্রাম্পের নাম রয়েছে। তাঁর ভাষ্য অনুযায়ী, এ কারণেই এসব নথি এখনো পুরোপুরি প্রকাশ করা হয়নি। তবে তিনি এ বিষয়ে কোনো প্রমাণ উপস্থাপন করেননি।বৃহস্পতিবার নিজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্ম এক্সে এমন অভিযোগ তুলেছিলেন মাস্ক। কিন্তু শনিবার ভোর থেকে মাস্কের এপস্টেইন-সম্পর্কিত পোস্টটি আর দেখা যাচ্ছে না। এক্স ব্যবহারকারীরা পোস্টটির জায়গায় দেখতে পান, ‘দুঃখিত, এই পোস্টটি মুছে ফেলা হয়েছে।’এটাই মাস্কের মুছে ফেলা একমাত্র পোস্ট নয়। ওই দিনই আরেকটি উসকানিমূলক পোস্টে তিনি ‘হ্যাঁ’ লিখে সমর্থন জানিয়েছিলেন। সেখানে...
    একজন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। অন্যজন বিশ্বের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক। বন্ধুত্বের সম্পর্ক দুজনের। বছরের পর বছর ধরে দুজনের বন্ধুত্বে উত্থান–পতন দেখা গেছে। হোয়াইট হাউসে ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদে এসে ইলন মাস্ক যখন সরকারি দায়িত্ব পালন করছিলেন, তখনো তাঁদের মধ্যে মধুর সম্পর্ক ছিল। তবে কিছুদিন ধরেই সম্পর্কে চিড় ধরার আভাস পাওয়া যাচ্ছিল। গতকাল বৃহস্পতিবার সম্পর্কের সেই টানাপোড়েন যেন মাত্রা ছাড়িয়েছে।ট্রাম্প প্রশাসনের কর ও ব্যয় বিলকে কেন্দ্র করে গত কয়েক দিনের নানা ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে বন্ধুত্বের এই টানাপোড়েন। এটা এত দূর পর্যন্ত গিয়েছে যে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের অভিশংসনের কথাও এসেছিল। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে মাস্ক একাধিক পোস্ট দিয়েছেন। এসব পোস্টে ট্রাম্পকে ব্যক্তিগত আক্রমণ করতেও ছাড়েননি। প্রমাণ না দিলেও মাস্ক দাবি করেছেন, ট্রাম্প ‘এপস্টেইন ফাইল’–এ আছেন।‘এপস্টেইন ফাইল’ হলো যৌন অপরাধের মামলায় বিচারাধীন অবস্থায় আত্মহত্যা করা জেফরি এপস্টেইনের...
    বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় ধনী প্রযুক্তি উদ্যোক্তা ইলন মাস্ক বৃহস্পতিবার প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে অভিশংসনের দাবি সমর্থন করেছেন। এক সময়ের ঘনিষ্ঠ মিত্রদের মধ্যে চলমান কথার যুদ্ধে এটিই সর্বশেষ আঘাত। ‘প্রেসিডেন্ট বনাম ইলন। কে জিতবে? আমি বাজি ধরছি ইলনের পক্ষে। ট্রাম্পকে অভিশংসন করা উচিত এবং জেডি ভ্যান্সকে তাঁর স্থলাভিষিক্ত করা উচিত,’ বৃহস্পতিবার দুপুরে ইলন মাস্কের মালিকানাধীন সামাজিক প্ল্যাটফর্ম এক্স-এ একটি পোস্টে মন্তব্য করেন মালয়েশিয়াভিত্তিক ডানপন্থী লেখক ইয়ান মাইলস চিওং। প্রায় ২০ মিনিট পর চিওংয়ের ওই পোস্টের জবাবে মাস্ক শুধু লেখেন, ‘হ্যাঁ’।  বৃহস্পতিবার ট্রাম্প ও মাস্কের সম্পর্ক হঠাৎ করেই জনসমক্ষে চলে আসে। জার্মান চ্যান্সেলর ফ্রিডরিখ ম্যার্জের সঙ্গে ওভাল অফিসে বৈঠকের সময় সাংবাদিকদের ট্রাম্প বলেন, মাস্কের আচরণে তিনি ‘খুবই বিস্মিত ও হতাশ।’ জবাবে মাস্ক সোশ্যাল মিডিয়ায় দাবি করেন, প্রেসিডেন্টের ২০২৪ সালের নভেম্বরে নির্বাচনে জয়ের পেছনে তাঁর...
    কুখ্যাত যৌন অপরাধী জেফ্রি এপস্টেইন ও ব্রিটিশ রাজপরিবারের সদস্য প্রিন্স অ্যান্ড্রুর বিরুদ্ধে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ তোলা ভার্জিনিয়া জিওফ্রি আত্মহত্যা করেছেন। মাত্র ৪১ বছর বয়সে তিনি আত্মঘাতী হন বলে তার পরিবার জানিয়েছে। জিওফ্রি ছিলেন এপস্টেইন ও তার সহযোগী ঘিসলেইন ম্যাক্সওয়েলের শিকার নারীদের মধ্যে সবচেয়ে সোচ্চার কণ্ঠ। তিনি দাবি করেছিলেন, ১৭ বছর বয়সে তাকে প্রিন্স অ্যান্ড্রুর কাছে পাচার করা হয়েছিল। তবে এ অভিযোগ যুবরাজ বারবার অস্বীকার করেছেন। জিওফ্রির পরিবার এক বিবৃতির বরাত দিয়ে আলজাজিরা জানায়, গত শুক্রবার পশ্চিম অস্ট্রেলিয়ায় মারা যান জিওফ্রি, যেখানে গত কয়েক বছর ধরে তিনি থাকতেন। যৌন নিপীড়ন ও পাচারের বিরুদ্ধে তিনি ছিলেন অকুতোভয় যোদ্ধা। জিওফ্রি সেই আলো, যিনি অসংখ্য নির্যাতিতের প্রেরণা ছিলেন। পুলিশ নিশ্চিত করেছে, পার্থের এক গ্রামীণ এলাকায় এক নারীর মৃতদেহ পাওয়া গেছে। জিওফ্রি গত মাসে একটি...
    যুক্তরাজ্যের প্রিন্স অ্যান্ড্রু এবং কুখ্যাত যৌন নিপীড়ক ও নারী পাচারকারী জেফরি এপস্টেইনের বিরুদ্ধে যৌন নির্যাতনের অভিযোগ আনা নারী ভার্জিনিয়া জিউফ্রির মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। তাঁর পরিবারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ৪১ বছর বয়সী এই নারী আত্মহত্যা করেছেন।যৌন নিপীড়নের অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত জেফরি এপস্টেইন ও তাঁর সাবেক প্রেমিকা জিসলেন ম্যাক্সওয়েলের বিরুদ্ধে সবচেয়ে জোরালো ও প্রকাশ্য অভিযোগকারীদের একজন ছিলেন জিউফ্রি। তিনি দাবি করেছিলেন, তাঁর বয়স যখন ১৭ বছর ছিল, তখন তাঁকে ব্রিটিশ রাজপরিবারের সদস্য প্রিন্স অ্যান্ড্রুর কাছে নেওয়া হয়েছিল। তবে প্রিন্স অ্যান্ড্রু এসব অভিযোগ জোরালোভাবে অস্বীকার করেছেন।জিউফ্রির পরিবারের পক্ষ থেকে গতকাল শুক্রবার একটি বিবৃতি দেওয়া হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, ‘তিনি (জিউফ্রি) যৌন নিপীড়নের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে একজন সাহসী যোদ্ধা ছিলেন এবং নির্যাতনের চাপ সহ্য করাটা তাঁর পক্ষে আর সম্ভব হচ্ছিল না। জীবনভর যৌন...
۱