ইসরায়েলি সেনাবাহিনী উত্তর গাজা উপত্যকার ১৪টি এলাকা থেকে বাসিন্দাদের সরে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছে। এসব এলাকার মধ্যে বেইত লাহিয়া ও জাবালিয়ার কিছু অংশ রয়েছে। বৃহস্পতিবার বার্তা সংস্থা এএফপি এ তথ্য জানিয়েছে।

বার্তা সংস্থাটি জানিয়েছে, ইসরায়েলি সেনাবাহিনী আরবি ভাষায় এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘আপনার এলাকায় বড় অভিযান চলবে, কারণ সন্ত্রাসী সংগঠনগুলো উল্লেখিত অঞ্চলগুলোতে তাদের কার্যকলাপ এবং তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে।”

বুধবার সন্ধ্যায় উত্তর গাজার জন্য একই ধরণের সতর্কতা জারি করা হয়েছিল।

এদিকে, গাজায় জাতিসংঘের ফিলিস্তিনি শরণার্থী বিষয়ক সংস্থা ইউএনআরডব্লিউএ এক বিবৃতিতে বলেছে, গাজার কোনো এলাকাই আর নিরাপদ নয়। 

সংস্থাটি এক্স-এ প্রকাশিত বিবৃতিতে বলেছে, “গাজার ইউএনআরডব্লিউএ স্বাস্থ্য কেন্দ্রটি হাজার হাজার মানুষকে চিকিৎসা সেবা প্রদান করত। বোমা হামলায় কেন্দ্রটির উল্লেখযোগ্য ক্ষতি হয়েছে, ফলে এটি এখন আর কার্যক্ষম নয়। ১৯ মাসেরও বেশি সময় ধরে চলা যুদ্ধে গাজার ঘরবাড়ি এবং অবকাঠামো ধ্বংস হয়ে গেছে। জাতিসংঘ ভবনগুলোও রেহাই পায়নি, ইউএনআরডব্লিউএ  ভবনগুলোর বেশিরভাগই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। গাজার কোনো স্থানই নিরাপদ নয়।”

ঢাকা/শাহেদ

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

মামলা করলেন ঢাবির সেই শিক্ষিকা

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) এক শিক্ষিকার এডিটেড ও ‘আপত্তিকর’ ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রকাশের অভিযোগে মামলা করা হয়েছে।

ভুক্তভোগী শিক্ষিকা শেহরীন আনিম ভূঁইয়া মোনামী সোমবার (৩ নভেম্বর) দুপুরে বাদী হয়ে শাহবাগ থানায় মামালাটি করেন।

শাহবাগ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) খালেদ মনসুর রাইজিংবিডি ডটকমকে বলেন, “মামলায় চারজনকে আসামি করা হয়েছে। তদন্তপূর্বক আসামিদের আইনের আওতায় আনা হবে।”

পুলিশ জানায়, সন্দেহভাজন আসামি মুজতবা খন্দকার সাংবাদিক ও অ্যাক্টিভিস্ট। মুজতবা তার ফেসবুক অ্যাকাউন্টে শিক্ষিকার ছবি অশালীনভাবে এডিট করে পোস্ট করেন এবং ক্যাপশনে লেখেন, “ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর ইনি, পোশাকের স্বাধীনতায় পরেছে বিকিনি।”

এছাড়া আরো তিনজনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে এজাহারে। মামলায় বেশ কিছু অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিকেও আসামি করা হয়েছে, যারা এই ছবি ও তথ্য ছড়াতে সাহায্য করেছেন।

ঢাকা/এমআর/মেহেদী

সম্পর্কিত নিবন্ধ