ইসরায়েলি সেনাবাহিনী উত্তর গাজা উপত্যকার ১৪টি এলাকা থেকে বাসিন্দাদের সরে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছে। এসব এলাকার মধ্যে বেইত লাহিয়া ও জাবালিয়ার কিছু অংশ রয়েছে। বৃহস্পতিবার বার্তা সংস্থা এএফপি এ তথ্য জানিয়েছে।

বার্তা সংস্থাটি জানিয়েছে, ইসরায়েলি সেনাবাহিনী আরবি ভাষায় এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘আপনার এলাকায় বড় অভিযান চলবে, কারণ সন্ত্রাসী সংগঠনগুলো উল্লেখিত অঞ্চলগুলোতে তাদের কার্যকলাপ এবং তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে।”

বুধবার সন্ধ্যায় উত্তর গাজার জন্য একই ধরণের সতর্কতা জারি করা হয়েছিল।

এদিকে, গাজায় জাতিসংঘের ফিলিস্তিনি শরণার্থী বিষয়ক সংস্থা ইউএনআরডব্লিউএ এক বিবৃতিতে বলেছে, গাজার কোনো এলাকাই আর নিরাপদ নয়। 

সংস্থাটি এক্স-এ প্রকাশিত বিবৃতিতে বলেছে, “গাজার ইউএনআরডব্লিউএ স্বাস্থ্য কেন্দ্রটি হাজার হাজার মানুষকে চিকিৎসা সেবা প্রদান করত। বোমা হামলায় কেন্দ্রটির উল্লেখযোগ্য ক্ষতি হয়েছে, ফলে এটি এখন আর কার্যক্ষম নয়। ১৯ মাসেরও বেশি সময় ধরে চলা যুদ্ধে গাজার ঘরবাড়ি এবং অবকাঠামো ধ্বংস হয়ে গেছে। জাতিসংঘ ভবনগুলোও রেহাই পায়নি, ইউএনআরডব্লিউএ  ভবনগুলোর বেশিরভাগই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। গাজার কোনো স্থানই নিরাপদ নয়।”

ঢাকা/শাহেদ

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

হাইকোর্টের অবকাশকালীন বেঞ্চ সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি সংশোধন

হাইকোর্ট বিভাগের বিচারকার্য পরিচালনার জন্য ১৪ থেকে ২৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত অবকাশকালীন বেঞ্চ গঠন করেছেন প্রধান বিচারপতি। তবে এ বিষয়ে ২৮ আগস্ট জারি করা সুপ্রিম কোর্টের ৩৯৭-এ নম্বর বিজ্ঞপ্তির আংশিক সংশোধন আনা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) সরকার এক তথ্য বিবরণীতে বিজ্ঞপ্তির আংশিক সংশোধনের বিষয়টি জানায়। 

সংশোধিত বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম এবং বিচারপতি ইউসুফ আব্দুল্লাহ সুমন যৌথভাবে ডিভিশন বেঞ্চে বসবেন। তারা হাইকোর্টের মূল ভবনের ২৩ নম্বর কক্ষে নির্ধারিত তারিখে বেলা ১১টা ৪০ থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত শুনানি গ্রহণ করবেন।

এ সময়ে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন ও মানি লন্ডারিং আইন সংশ্লিষ্ট মামলা, জরুরি ফৌজদারি মোশন, ফৌজদারি আপিল ও জামিন সংক্রান্ত আবেদনপত্র, জেল আপিল, রিভিশন এবং অন্যান্য ফৌজদারি বিবিধ মামলার শুনানি হবে। এছাড়া, বেঞ্চে স্থানান্তরিত বিষয়গুলোতেও শুনানি ও আদেশ দেওয়া হবে।

ঢাকা/নঈমুদ্দীন/টিএই

সম্পর্কিত নিবন্ধ