গাজার ১৪ এলাকা থেকে বাসিন্দাদের সরে যাওয়ার নির্দেশ ইসরায়েলের
Published: 22nd, May 2025 GMT
ইসরায়েলি সেনাবাহিনী উত্তর গাজা উপত্যকার ১৪টি এলাকা থেকে বাসিন্দাদের সরে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছে। এসব এলাকার মধ্যে বেইত লাহিয়া ও জাবালিয়ার কিছু অংশ রয়েছে। বৃহস্পতিবার বার্তা সংস্থা এএফপি এ তথ্য জানিয়েছে।
বার্তা সংস্থাটি জানিয়েছে, ইসরায়েলি সেনাবাহিনী আরবি ভাষায় এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘আপনার এলাকায় বড় অভিযান চলবে, কারণ সন্ত্রাসী সংগঠনগুলো উল্লেখিত অঞ্চলগুলোতে তাদের কার্যকলাপ এবং তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে।”
বুধবার সন্ধ্যায় উত্তর গাজার জন্য একই ধরণের সতর্কতা জারি করা হয়েছিল।
এদিকে, গাজায় জাতিসংঘের ফিলিস্তিনি শরণার্থী বিষয়ক সংস্থা ইউএনআরডব্লিউএ এক বিবৃতিতে বলেছে, গাজার কোনো এলাকাই আর নিরাপদ নয়।
সংস্থাটি এক্স-এ প্রকাশিত বিবৃতিতে বলেছে, “গাজার ইউএনআরডব্লিউএ স্বাস্থ্য কেন্দ্রটি হাজার হাজার মানুষকে চিকিৎসা সেবা প্রদান করত। বোমা হামলায় কেন্দ্রটির উল্লেখযোগ্য ক্ষতি হয়েছে, ফলে এটি এখন আর কার্যক্ষম নয়। ১৯ মাসেরও বেশি সময় ধরে চলা যুদ্ধে গাজার ঘরবাড়ি এবং অবকাঠামো ধ্বংস হয়ে গেছে। জাতিসংঘ ভবনগুলোও রেহাই পায়নি, ইউএনআরডব্লিউএ ভবনগুলোর বেশিরভাগই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। গাজার কোনো স্থানই নিরাপদ নয়।”
ঢাকা/শাহেদ
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
গাজার ১৪ এলাকা থেকে বাসিন্দাদের সরে যাওয়ার নির্দেশ ইসরায়েলের
ইসরায়েলি সেনাবাহিনী উত্তর গাজা উপত্যকার ১৪টি এলাকা থেকে বাসিন্দাদের সরে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছে। এসব এলাকার মধ্যে বেইত লাহিয়া ও জাবালিয়ার কিছু অংশ রয়েছে। বৃহস্পতিবার বার্তা সংস্থা এএফপি এ তথ্য জানিয়েছে।
বার্তা সংস্থাটি জানিয়েছে, ইসরায়েলি সেনাবাহিনী আরবি ভাষায় এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘আপনার এলাকায় বড় অভিযান চলবে, কারণ সন্ত্রাসী সংগঠনগুলো উল্লেখিত অঞ্চলগুলোতে তাদের কার্যকলাপ এবং তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে।”
বুধবার সন্ধ্যায় উত্তর গাজার জন্য একই ধরণের সতর্কতা জারি করা হয়েছিল।
এদিকে, গাজায় জাতিসংঘের ফিলিস্তিনি শরণার্থী বিষয়ক সংস্থা ইউএনআরডব্লিউএ এক বিবৃতিতে বলেছে, গাজার কোনো এলাকাই আর নিরাপদ নয়।
সংস্থাটি এক্স-এ প্রকাশিত বিবৃতিতে বলেছে, “গাজার ইউএনআরডব্লিউএ স্বাস্থ্য কেন্দ্রটি হাজার হাজার মানুষকে চিকিৎসা সেবা প্রদান করত। বোমা হামলায় কেন্দ্রটির উল্লেখযোগ্য ক্ষতি হয়েছে, ফলে এটি এখন আর কার্যক্ষম নয়। ১৯ মাসেরও বেশি সময় ধরে চলা যুদ্ধে গাজার ঘরবাড়ি এবং অবকাঠামো ধ্বংস হয়ে গেছে। জাতিসংঘ ভবনগুলোও রেহাই পায়নি, ইউএনআরডব্লিউএ ভবনগুলোর বেশিরভাগই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। গাজার কোনো স্থানই নিরাপদ নয়।”
ঢাকা/শাহেদ