পাবনার চাটমোহর উপজেলার ছাইকোলা ইউনিয়নের মিলনচর এলাকার গুমানি নদী থেকে ইতুল হোসেন (১৮) নামে এক তরুণের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

শনিবার (২৪ মে) রাত ৯টার দিকে তার মরদেহটি উদ্ধার করা হয়েছে। এর আগে, শুক্রবার (২৩ মে) রাত থেকে নিখোঁজ ছিলেন ইতুল। তিনি মিলনচর গ্রামের নবীর উদ্দিনের ছেলে।

স্থানীয় সূত্র জানায়, শুক্রবার রাত ১০টার দিকে দুইজন অজ্ঞাত যুবক একটি মোটরসাইকেলে ইতুলকে ডেকে নিয়ে যান। এরপর থেকেই তিনি নিখোঁজ ছিলেন। শনিবার সন্ধ্যায় গুমানি নদীর কাজিরচর ও মিলনচর সংযোগস্থলে হাত-পা বাঁধা একটি মরদেহ দেখতে পান এলাকাবাসী।

আরো পড়ুন:

বরগুনায় দুজনের অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

গড়াই নদী থেকে অজ্ঞাত নারীর মরদেহ উদ্ধার

খবর পেয়ে চাটমোহর থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহটি উদ্ধার করে পুলিশ। উদ্ধারের পর ইতুলের পরিবার তার পরিচয় নিশ্চিত করে। এ সময় ইতুলের হাত-পা বাঁধা ছিল এবং তার সঙ্গে নাক ও মুখে রক্তাক্ত জখম ছিল।

বিষয়টি নিশ্চিত করে চাটমোহর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনজুরুল আলম বলেন, “এলাকাবাসীর মাধ্যমে খবর পেয়ে রাত ৯টার দিকে ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। প্রাথমিকভাবে এটা হত্যা বলেই ধারণা করা হচ্ছে। তবে কারা কি কারণে ইতুলকে হত্যা করেছে সে বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।”

ওসি আরো বলেন, “আগামীকাল রবিববার ময়নাতদন্তের জন্য পাবনা জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হবে। মামলার বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।”

ঢাকা/শাহীন/মেহেদী

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর মরদ হ ন হত নদ

এছাড়াও পড়ুন:

নদীতে ভাসছিল তরুণের হাত-পা বাঁধা মরদেহ

পাবনার চাটমোহর উপজেলার ছাইকোলা ইউনিয়নের মিলনচর এলাকার গুমানি নদী থেকে ইতুল হোসেন (১৮) নামে এক তরুণের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

শনিবার (২৪ মে) রাত ৯টার দিকে তার মরদেহটি উদ্ধার করা হয়েছে। এর আগে, শুক্রবার (২৩ মে) রাত থেকে নিখোঁজ ছিলেন ইতুল। তিনি মিলনচর গ্রামের নবীর উদ্দিনের ছেলে।

স্থানীয় সূত্র জানায়, শুক্রবার রাত ১০টার দিকে দুইজন অজ্ঞাত যুবক একটি মোটরসাইকেলে ইতুলকে ডেকে নিয়ে যান। এরপর থেকেই তিনি নিখোঁজ ছিলেন। শনিবার সন্ধ্যায় গুমানি নদীর কাজিরচর ও মিলনচর সংযোগস্থলে হাত-পা বাঁধা একটি মরদেহ দেখতে পান এলাকাবাসী।

আরো পড়ুন:

বরগুনায় দুজনের অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

গড়াই নদী থেকে অজ্ঞাত নারীর মরদেহ উদ্ধার

খবর পেয়ে চাটমোহর থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহটি উদ্ধার করে পুলিশ। উদ্ধারের পর ইতুলের পরিবার তার পরিচয় নিশ্চিত করে। এ সময় ইতুলের হাত-পা বাঁধা ছিল এবং তার সঙ্গে নাক ও মুখে রক্তাক্ত জখম ছিল।

বিষয়টি নিশ্চিত করে চাটমোহর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনজুরুল আলম বলেন, “এলাকাবাসীর মাধ্যমে খবর পেয়ে রাত ৯টার দিকে ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। প্রাথমিকভাবে এটা হত্যা বলেই ধারণা করা হচ্ছে। তবে কারা কি কারণে ইতুলকে হত্যা করেছে সে বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।”

ওসি আরো বলেন, “আগামীকাল রবিববার ময়নাতদন্তের জন্য পাবনা জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হবে। মামলার বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।”

ঢাকা/শাহীন/মেহেদী

সম্পর্কিত নিবন্ধ