সূর্য নামের ছেলেটি অনাথ। বন্দরের অপরাধ জগতে বড় ভাইয়ের ছত্রছায়ায় তার বেড়ে ওঠা। একদিন আহত হয়ে হাসপাতালে গেলে তার সঙ্গে দেখা হয় তারা নামের এক মেয়ের। তারা একজন সাংবাদিক ও নার্স। সূর্যের জীবনে নতুন আলো নিয়ে আসে। এমনই এক প্রেমময় গল্প নিয়ে নির্মিত হলো ঈদের বিশেষ নাটক ‘মন মঞ্জিল’।
এতে সূর্য চরিত্রে তৌসিফ মাহবুব আর তারা চরিত্রে অভিনয় করেছেন তানজিম সাইয়ারা তটিনী। নাটকটির চিত্রনাট্য ও পরিচালনা করেছেন হাসিব হোসাইন রাখি।
‘মন মঞ্জিল’ প্রসঙ্গে নির্মাতা বলেন, ‘মনে করা হয়, যখন একটি সত্যিকারের হৃদয় ভেঙে যায়, তখন দেবতারাও কাঁদে। আর তাদের অশ্রু বৃষ্টির মতো ঝরে পড়ে পৃথিবীতে। এই গল্পের পর্দা খুলতেই দেখা যাবে, বৃষ্টি এমনভাবে ঝরছে যেন পুরো পৃথিবী শোকাহত। ভিজে একাকার আমাদের গল্পের প্রাণ সূর্য। এরমধ্যেই পুলিশ তাকে টেনে হিঁচড়ে বের করছে ছোট্ট ঘর থেকে। পিচ্ছিল ভেজা কংক্রিটে তার পা রক্তাক্ত! কিন্তু কী ছিল সূর্যর অপরাধ? কেন এই রক্তপাত? জবাব মিলবে ঈদে, আমাদের এই অন্যপ্রেমের গল্পে।’
তৌসিফ-তটিনী ছাড়াও নাটকে বিভিন্ন চরিত্রে আরও অভিনয় করেছেন শতাব্দী ওয়াদুদ, সুমন পাটওয়ারী, ইমেল হক প্রমুখ।
প্রযোজক এসকে সাহেদ আলী পাপ্পু জানান, বরাবরের মতো এবারের ঈদেও সিএমভি’র ব্যানারে থাকছে প্রায় এক ডজন বিশেষ নির্মাণ। ‘মন মঞ্জিল’সহ সবগুলো নাটক ও টেলিছবি উন্মুক্ত হবে ঈদের দিন থেকে প্রতিষ্ঠানটির ইউটিউব চ্যানেলে।
.উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: ত স ফ ম হব ব
এছাড়াও পড়ুন:
তিউনেসিয়ায় প্রেসিডেন্টকে নিয়ে খবর না দেখায় কারাদণ্ড
টেলিভিশনে তিউনিসিয়ার প্রেসিডেন্ট কাইস সাইদকে নিয়ে সম্প্রচারিত একটি খবর দেখতে অস্বীকৃতি জানানোয় একজন তিউনিসীয় বন্দীকে বাড়তি আরও ছয় মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। দেশটির একটি মানবাধিকার সংস্থা এবং ওই বন্দীর আইনজীবী গত শুক্রবার এ কথা জানিয়েছেন।
আইনজীবী আদেল সাগাইর বলেন, তাঁর মক্কেলের বিরুদ্ধে প্রথমে দণ্ডবিধির ৬৭ ধারায় অভিযোগ আনা হয়েছিল। এই ধারা রাষ্ট্রপ্রধানের বিরুদ্ধে অপরাধের সঙ্গে সম্পর্কিত। পরে মামলাটির রাজনৈতিক দিকটি আড়াল করতে ওই ধারা পরিবর্তন করে জনসমক্ষে অশোভন আচরণের অভিযোগ আনা হয়।
তিউনিসিয়া লিগ ফর হিউম্যান রাইটসের গাফসা শহর শাখা জানায়, ওই বন্দী তাঁর কারাকক্ষের টেলিভিশনে প্রেসিডেন্টকে নিয়ে সম্প্রচারিত একটি সংবাদ দেখতে অস্বীকৃতি জানিয়েছিলেন।
সাইদ ২০১৯ সালের নির্বাচনের মধ্য দিয়ে ক্ষমতায় আসেন। ২০২১ সালে একচেটিয়াভাবে দেশটির সার্বিক ক্ষমতা দখল করেন। এর পর থেকে ডিক্রি দিয়ে শাসন করেছেন।
গত বছরের অক্টোবরে উত্তর আফ্রিকার দেশটির প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে নিরঙ্কুশ জয় পান কাইস সাইদ। তবে নির্বাচনে ভোট পড়ার হার ছিল দেশটির প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ইতিহাসে সবচেয়ে কম।