বগুড়ায় আজিজুল হক কলেজে সুহৃদের কবিতা উৎসব
Published: 27th, May 2025 GMT
বগুড়ায় সরকারি আজিজুল হক কলেজ শাখা সুহৃদ সমাবেশের উদ্যেগে অনুষ্ঠিত হয়েছে কবিতা আবৃত্তি প্রতিযোগিতা। মঙ্গলবার কলেজের নতুন ভবনের ১১৩ নম্বর রুমে এ প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সরকারি আজিজুল হক কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর মো. শওকত আলম মীর।
সুহৃদ কলেজ শাখার সভাপতি আবু সাইদ মিয়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আজিজুল হক কলেজ শিক্ষক পরিষদের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক ও কলেজ সুহৃদ উপদেষ্টা টিপু সুলতান, সমাজ বিজ্ঞান বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ও সমকাল সুহৃদের উপদেষ্টা মোস্তফা কামাল সরকার, উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিভাগের সহকারী অধ্যাপক সমকাল সুহৃদের উপদেষ্টা মোঃ মতিউর রহমান, সমকাল বগুড়ার ভারপ্রাপ্ত ব্যুরো প্রধান এস এম কাওসার, জেলা সুহৃদ সমাবেশের সভাপতি আবু মোত্তালেব মানিক, সিনিয়র সহ-সভাপতি সাজিয়া আফরিন সোমা, সহ-সভাপতি আব্দুর রহমান, সিরাজ উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক আসলাম হোসাইন, সাংগঠনিক সম্পাদক সঞ্জু রায়, সানজিদা জুই, আব্দুর রউফ প্রমুখ।
অধ্যক্ষ প্রফেসর মো.
সমকাল সুহৃদ সমাবেশ বগুড়া জেলা শাখা সহযোগিতায় সমকাল সুহৃদ আজিজুল হক কলেজ শাখা শিক্ষার্থীদের সাহিত্যচর্চা ও সৃজনশীলতার বিকাশে উৎসাহ প্রদানের লক্ষ্যে গত ২৯ এপ্রিল কলেজ ক্যাম্পাসে ঘোষণা দেওয়া হয় উন্মুক্ত কবিতা আবৃত্তি প্রতিযোগিতার। এতে কলেজের বিভিন্ন বিভাগের ৩২ জন শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেন। সেখান থেকে বাছাই করা হয় সেরা ১০ জন এবং তাদের মধ্য থেকে প্রতিযোগিতার চূড়ান্ত পর্বে নির্বাচিত হয় তিনজন।
সেরা তিন বিজয়ী হলেন- মোছাঃ আল-জ্বাছিয়াহ্ আলম, মহসিনা ইসলাম এবং রবিউল ইসলাম শাকিল। এই তিনসহ সেরা ১০ জন হলেন-ফাবিহা ফেরদৌসী, আইনুল হক, রুফাইদা আফরিন, মহিমা বিনতে ইমরান, আজমাইন জিতু, হুমায়ন কবির হিমু, উম্মে হানি হিয়া।
তাদেরকে পুরস্কার হিসেবে সনদ, ক্রেস্ট ও সাহিত্যবিষয়ক বই দেওয়া হয়।
আবৃত্তি প্রতিযোগিতায় বিচারকের দায়িত্ব পালন করেন বাংলা বিভাগের প্রভাষক তামান্না ইয়াসমিন, ইতিহাস বিভাগের প্রভাষক আরিফুর রহমান, সমাজবিজ্ঞান বিভাগের প্রভাষক তাসলিমা ইসলাম এবং ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের প্রভাষক আব্দুল হামিদ।
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: স হ দ সম ব শ সমক ল স হ দ কল জ শ খ ইসল ম
এছাড়াও পড়ুন:
পূজাকে ঘিরে আইনশৃঙ্খলায় বাহিনী তৎপর : ডিসি
নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম মিঞা বলেন, আইনসৃঙ্খলা স্বাভাবিক রয়েছে, বিশেষ করে হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রধান ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজাকে ঘিরে সকল ধর্মমত, সকল সম্প্রদায় তারা একত্রিত হয়েছে।
সকলেই সার্বিক সহয়তা করছে যাতে করে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের পূজা উৎসব সুন্দর ভাবে পজলন করতে পারে। পূজাকে ঘিরে একটি গোষ্ঠি চাইবে পূজা উৎসব নষ্ট করে দেয়ার জন্য।
সে জন্য আমাদের তৎপরতা রয়েছে। আমাদের গোয়েন্দা সংস্থা কাজ করছে। তার পাশাপাশি র্যাব, বিজিবি, সেনাবাহিনী ও বাংলাদেশ পুলিশবাহিহনী সবাই কাজ করছে যাতে করে সুন্দর ভাবে পূজা উৎসব শেষ করতে পারি।
মঙ্গলবার (১৬ সেপ্টেম্বর) শীতলক্ষ্যা নদীর তীরে ৫নং ঘাটে দূর্গা পূজার প্রতিমা বিসর্জনের স্থান পরিদর্শনকালে তিনি এ নির্দেশনা দেন।
দূর্গা পূজা বিজয়া দশমী শেষে প্রতিমা বিসর্জনের সময় যেকোনো অপ্রীতিকর দূর্ঘটনা এড়াতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। সুন্দর ভাবে প্রতিমা বিসর্জনের স্থান নিরাপদ রাখতে সকলের সহযোগিতা কামনা করেন জেলা প্রশাসক।
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম মিঞা বলেন, নারায়ণগঞ্জের ২২৩টি পূজা মণ্ডপে সুষ্ঠুভাবে পূজা উদযাপনে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। শান্তি ও সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশে এবং সম্প্রীতি বজায় রেখে বর্তমানে পূজা উদযাপনের প্রস্তুতি চলছে।
এসময় তিনি প্রতিটি মণ্ডপে সুষ্ঠুভাবে ও নির্বিঘ্নে পূজা অনুষ্ঠান সম্পন্ন করতে প্রশাসন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও সংশ্লিষ্ট সবাইকে যথাযথ সহযোগিতার নির্দেশনা দেন।
তিনি বলেন, সকলে মিলে সব উৎসব উদযাপন করাই বাংলার ঐতিহ্য ও গৌরব।
এসময় জেলা প্রশাসন, সেনাবাহিনী, পুলিশ, বিআইডব্লিউটিএ, নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।