2025-05-25@01:12:07 GMT
إجمالي نتائج البحث: 7

«এক রকম»:

    ছায়ানট মিলনায়তনে সেদিন বৈশাখী উৎসবের আয়োজন করেছিল শান্তি ক্যানসার ফাউন্ডেশন। অনুষ্ঠানের নাম দেওয়া হয়েছিল ‘নাগরদোলা’। বৈশাখী উৎসবের রঙে নিজেদের রাঙিয়ে হাজির হয়েছিলেন নানা বয়সী মানুষ। শিশুদের ঝলমলে উপস্থিতি নজর কেড়েছিল। গানে গানে শুরু হওয়া উৎসবের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন শান্তি ক্যানসার ফাউন্ডেশনের সভাপতি অধ্যাপক ডা. পারভীন শাহিদা আখতার। উদ্বোধনী বক্তব্যে লড়াকু মানুষের জীবনের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিয়ে এই চিকিৎসক বলেন, ‘এই উৎসব জীবনের সৌন্দর্য, শক্তি ও সাহসকে উদ্‌যাপন করার আয়োজন। এটি শুধু উৎসব নয়; বরং আলোয় ফেরার প্রতীক।’বক্তব্য শেষে আবৃত্তিও করেছেন ক্যানসার–যোদ্ধাদের জন্য।আয়োজনটি কেন আলাদা ক্যানসার আক্রান্ত মানুষ, তাঁদের পরিবার ও ক্যানসার চিকিৎসায় নিয়োজিত চিকিৎসক ও কর্মীদের নিয়েই শান্তি ক্যানসার ফাউন্ডেশনের কর্মকাণ্ড। ফাউন্ডেশনের সঙ্গে আরও রয়েছেন জনহিতকর কাজে আগ্রহী মানুষ। সবার অংশগ্রহণে জীবনের বহুমাত্রিক গল্প ফুটে উঠেছিল মঞ্চে। পেশাদার শিল্পী ছাড়া...
    ২০২০ সালের এপ্রিল মাস। দেশে তখন করোনাকাল, ভয়ে-আতঙ্কে মানুষ দিশাহারা। ৬ এপ্রিল প্রথম আলোয় প্রকাশিত হলো অধ্যাপক জামিলুর রেজা চৌধুরীর লেখা, শিরোনাম: ‘অভাবীদের তালিকা করে মোবাইলে টাকা পাঠান’। তখনো করোনার বিপদ, করণীয়, মুক্তির উপায় সম্পর্কে বিশ্ববাসী বেশি কিছু জানে না। শুধু আসছে মৃত্যুর খবর; আক্রান্তের সংখ্যা যাচ্ছে হু হু করে বেড়ে। সেই শুরুর দিনগুলোয় অধ্যাপক জামিলুর রেজা চৌধুরী তাঁর ছোট্ট লেখায় সবগুলো অগ্রগণ্য করণীয় ঠিকভাবে চিহ্নিত করতে পেরেছিলেন। জামিলুর রেজা চৌধুরী বলেছিলেন, ঘরে থাকুন, সাবান দিয়ে হাত ধৌত করুন, বাইরে গেলে অবশ্যই মাস্ক পরুন, চিকিৎসার জন্য বেসরকারি হাসপাতালগুলোকে যুক্ত করুন, হোম অফিস ও হোম স্কুল চালু করুন, আর অভাবী মানুষের তালিকা করে তাঁদের মোবাইল ফোনে টাকা পাঠান। এই লেখা প্রকাশিত হওয়ার ২২ দিন পর ২৮ এপ্রিল জাতীয় অধ্যাপক জামিলুর রেজা চৌধুরী...
    ২ / ৮সবুজ পাতার ফাঁক গলে ফুটেছে সাদা, হালকা গোলাপি আর বেগুনির মিশেলে কচুরিপানা ফুল।
    ঢাকাই সিনেমার এক সময়ের জনপ্রিয় অভিনেতা বাপ্পারাজ। ক্যারিয়ারে অসংখ্য রোমান্টিক সিনেমা দর্শকদের উপহার দিয়েছেন তিনি। তবে দর্শকের কাছে অভিনেতা বাপ্পারাজ মানেই ব্যর্থ প্রেম বা ট্র্যাজেডির গল্প! অর্থাৎ ত্রিভুজ প্রেম বা স্যাক্রিফাইসের গল্প নির্ভর সিনেমাগুলোর কারণে আজও এই নায়ক বেশ জনপ্রিয়! সম্প্রতি একটি সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে সাক্ষাৎকারে সমসাময়িক ব্যস্ততা ও ইন্ডাস্ট্রির নানান বিষয় নিয়ে কথা বলেন এ অভিনেতা। প্রায় সময়ই সামাজিক মাধ্যমে আলোচনায় উঠে আসা প্রসঙ্গেও নিজের মতামত জানান অভিনেতা। তার মতে, তিন নিজের জায়গায় সবসময় নাম্বার ওয়ান। বাপ্পারাজকে নিয়ে প্রায়ই ট্রল হয়, অনেকে বলে ছ্যাঁকা খাওয়া নায়কের শুভেচ্ছাদূত তিনি। এটা নিয়ে কোনো দুঃখবোধ কাজ করে কিনা জানতে চাইলে বাপ্পারাজ বলেন, ‘একদমই না। আমি মনে করি, আমার জায়গায় আমি এক নম্বর। আমার অভিনীত চরিত্র সবার মনে জায়গা করেছে বলেই এমনটা হয়েছে, তাই...
    অস্ত্র, মাদক, হত্যাসহ ৪৮ মামলার এক আসামিকে মাদক মামলা থেকে অব্যাহতি দিতে নানামুখী জালিয়াতির আশ্রয় নিয়েছেন তদন্ত কর্মকর্তাসহ সংশ্লিষ্ট পুলিশ কর্মকর্তারা। প্রথমে ওই ব্যক্তির কাছ থেকে উদ্ধার করা হেরোইনের রাসায়নিক পরীক্ষার প্রতিবেদন গায়েব করে দেওয়া হয়। তারপর উদ্ধার করা বস্তু হেরোইন নয় উল্লেখ করে জাল প্রতিবেদন বানিয়ে নথিতে সংযুক্ত করা হয়। ভবিষ্যতে যাতে আর পরীক্ষার সুযোগ না থাকে, সে জন্য থানায় রক্ষিত আলামত লুট হয়েছে বলে দাবি করা হয়। এ দাবির পক্ষে তারিখবিহীন যে জিডির বরাত দেওয়া হয়েছে, সেটি নিয়েও প্রশ্ন রয়েছে।রাজধানীর দারুস সালাম থানার একটি মামলার তদন্ত নিয়ে এত সব কর্মকাণ্ড ঘটে গেলেও তদন্ত কর্মকর্তার দাবি, ‘তিনি কোনো কিছু না বুঝে’ এবং ‘সরল বিশ্বাসে’ আসামিকে অব্যাহতি দেওয়ার আবেদনসহ চূড়ান্ত প্রতিবেদন দিয়েছেন। ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের মতামত নিয়েই তিনি এটা করেছেন। যদিও...
    সারা দিন আলু তোলা হয়েছে। সন্ধ্যায় শুরু হয়েছে রান্না। আলু ও মাছের ঘন্ট। যে শ্রমিকেরা সারা দিন আলু তুলেছেন, তাঁরাই বাজার করেছেন, তাঁরাই রান্না করছেন। তাঁরাই অনুষ্ঠানের অতিথি। মৌসুমের প্রথম আলু তোলা উপলক্ষে রাজশাহীর তানোর উপজেলার চোরখৈর গ্রামে নবান্ন উৎসবের মতো করে রোববার রাতে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিলেন একজন চাষি।প্রথম দিন এই কৃষকের জমি থেকে শ্রমিকেরা ৪০০ বস্তা আলু তুলেছেন। সেই আলু বস্তায় ভরে ট্রাকে বোঝাই করা হয়েছে। সারা দিনের এই পরিশ্রম শেষে অনুষ্ঠান চলে রাত ১২টা পর্যন্ত।এই চাষির নাম রানা চৌধুরী। তিনি এবার ২৪ বিঘা জমিতে আলু চাষ করেছেন। এর মধ্যে ১০ বিঘা পৈতৃক জমি এবং বাকি ১৪ বিঘা জমি ইজারা নেওয়া। প্রতি বিঘা জমির ইজারামূল্য ২০ হাজার টাকা। তাঁর জমিতে আলুর মৌসুমের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত কাজ করেন...
    মহাজ্ঞানী দেশি এবার দাঁড়িয়েছে। প্রেগনেন্ট বৌ নিয়ে তাকে একটু ঢিমা তালে চলতে হবে- এতক্ষণে যেন খবর হয়েছে তার! তবে আমার দিকে তাকিয়ে চোখ বড় বড় করে বলল, There are only two places in the world where we can live happy: at home and in Paris. এরপর আগের মতোই চোখ বড় বড় করে বলল, আমি না, আর্নেস্ট হেমিংওয়ে বলেছে। চেনেনই তো তাকে!  আমিও হেয়ালি করে বললাম, অবশ্যই, কতই না দেখা হয় ওনার সাথে আমার ডালাসে। এবার দেখা হলে জিজ্ঞেস করে নেব। তিনি কেন এমন কথা বলেছেন। তবে আমি বলব, ‘এট হোম এন্ড ইন বাংলাদেশ’। আপনার বৌয়ের কাছে ‘এট হোম এন্ড ইন ভেনেজুয়েলা’। প্যারিসে কি আছে আমাদের নিজের? এদিক দিয়ে ঢুকে ওদিক দিয়ে বেরিয়ে যাব। ছোট থেকে কল্পনায় বা বই...
۱