দেশে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে নানা জটিলতা রয়েছে। বিভিন্ন সংস্থায় ভিন্ন ভিন্ন নিয়ম থাকায় বিভ্রান্ত হতে হয় বিনিয়োগকারীদের। এই সমস্যা সমাধানে বিনিয়োগ সংশ্লিষ্ট সব সরকারি সংস্থাকে একীভূত করতে একটি কেন্দ্রীয় 'ইনভেস্টমেন্ট প্রোমোশন এজেন্সি (আইপিএ)' গঠনের পরিকল্পনা করছে সরকার। এ জন্য একটি কমিটি গঠন  করা হয়েছে। দেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের-বিডা সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। 

৮ সদস্য বিশিষ্ট ওই কমিটির আহবায়ক হলেন শিল্প উপদেষ্টা আদিলুর রহমান। সদস্য সচিব করা হয়েছে বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুনকে। এছাড়াও সদস্য হিসেবে রয়েছেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন, প্রধান উপদেষ্টার আন্তর্জাতিক বিষয় সংক্রান্ত বিশেষ দূত লুৎফে সিদ্দিকী, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর, প্রধান উপদেষ্ঠার মুখ্য সচিব এম সিরাজ উদ্দিন মিয়া, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো.

মোখলেস উর রহমান, অর্থ মন্ত্রণালয়ের সচিব মো খায়েরুজ্জামান মজুমদার।

এই কমিটি গঠনের বিষয়ে গত ১৩ এপ্রিল বিডার গভর্নিং বোর্ডের তৃতীয় সভায় আলোচনা হয়। সেই আলোচনার প্রেক্ষিতে কমিটি গঠন করা হয়েছে। 

এ কমিটি সামগ্রিক বিষয় পরীক্ষা ও যাচাই করে মতামত দেবেন। তাদের সুপারিশের ভিত্তিতেই পরবর্তী চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: কম ট সদস য উপদ ষ

এছাড়াও পড়ুন:

ঝগড়া থেকে দেয়ালে মাথা ঠোকা, সালমান-ঐশ্বরিয়ার সম্পর্কের বিষয়ে প্রকাশ্যে আনলেন প্রতিবেশী

বলিউডের ইতিহাসে সবচেয়ে আলোচিত প্রেম-বিচ্ছেদের একটি হলো ঐশ্বরিয়া রাই ও সালমান খানের সম্পর্ক। প্রেমের সূচনা হয়েছিল পর্দার আড়ালেই, কিন্তু আলোচনায় আসে ‘হাম দিল দে চুকে সনম’ ছবির মাধ্যমে। ছবির রোমান্স যেন বাস্তব জীবনের প্রতিচ্ছবি হয়ে উঠেছিল। অথচ সেই রূপকথার প্রেমই কিছুদিনের মধ্যে রূপ নেয় দুঃস্বপ্নে। সম্পর্ক ভেঙে যাওয়ার পর শুধু ব্যক্তিজীবন নয়, কর্মজীবনেও কঠিন আঘাত সহ্য করতে হয়েছিল ঐশ্বরিয়াকে।

প্রতিবেশীর চোখে সেই সময়
বিজ্ঞাপন জগতের কিংবদন্তি প্রহ্লাদ কাক্কর ছিলেন ঐশ্বরিয়ার ঘনিষ্ঠজন। ঐশ্বরিয়ার মায়ের একই ভবনে থাকতেন তিনি। সম্পর্কের শুরুর দিক থেকে ক্যারিয়ারের উত্থান—সবকিছু কাছ থেকে দেখেছেন তিনি। তাঁর মতে, সালমান ছিলেন ভীষণ আক্রমণাত্মক। ঐশ্বরিয়ার ওপর প্রভাব বিস্তার করতে চাইতেন। প্রহ্লাদ এক সাক্ষাৎকারে বলেন, ‘সালমান খুবই আক্রমণাত্মক ছিলেন। আমি একই ভবনে থাকতাম, সবকিছু শুনতাম-দেখতাম। ঝগড়া, চিৎকার, এমনকি দেয়ালে মাথা ঠোকা…এগুলো নিয়মিত ছিল। সম্পর্ক আসলে অনেক আগেই ভেঙে গিয়েছিল, শুধু ঘোষণাটা পরে এসেছে। বিচ্ছেদটা সবার মধ্যে স্বস্তি এনেছিল—ঐশ্বরিয়ার, তাঁর বাবা-মায়ের, এমনকি সালমানেরও।’

ঐশ্বরিয়া ও সালমান খান

সম্পর্কিত নিবন্ধ