বগুড়া নেকটারে সার্টিফিকেট কম্পিউটার ট্রেনিং, যোগ্যতা এইচএসসি পাস
Published: 21st, May 2025 GMT
বগুড়া জাতীয় কম্পিউটার প্রশিক্ষণ ও গবেষণা একাডেমি (নেকটার) অ্যাডভান্সড সার্টিফিকেট কোর্স অন কম্পিউটার ট্রেনিং (সি-৭০তম ও সি-৭১তম) কোর্সে একাডেমির নির্ধারিত ফরমে ভর্তির প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
দরকারি তথ্য—
১. কোর্সের মেয়াদ: ছয় মাস।
৩. কোর্স ফি: পাঁচ হাজার টাকা।
যোগ্যতা যা প্রয়োজন—
১. শিক্ষাগত যোগ্যতা: ন্যূনতম এইচএসসি/সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে।
২.
সংগ্রহ: কম্পিউটার ল্যাব (রুম নম্বর-১১০) থেকে টাকা জমা দেওয়ার রসিদ সংগ্রহ করে জনতা ব্যাংক, ফুলদিঘি শাখা, বগুড়ায় ১০০ টাকা জমা দিয়ে আবেদন ফরম সংগ্রহ করতে হবে।
৩. প্রয়োজনীয় যা যুক্ত করতে হবে: ভর্তি ফরমের সঙ্গে দুই কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি, নাগরিকত্বের সনদ/জাতীয় পরিচয়পত্রের এবং শিক্ষাগত যোগ্যতার সকল সনদপত্রের ফটোকপি জমা দিতে হবে।
আরও পড়ুনচীনের মফকম বৃত্তি, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা, আইইএলটিএসে প্রয়োজন ৬২০ মে ২০২৫ক্লাসের সময়—
সাপ্তাহিক ও সরকারি ছুটি ব্যতীত সি-৭০তম ব্যাচের ক্লাস প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে বেলা ১টা পর্যন্ত এবং সি-৭১তম ব্যাচের ক্লাস প্রতিদিন বেলা ২টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে।
ভর্তি পরীক্ষার বিষয়—
বাংলা, ইংরেজি, গণিত, সাধারণ জ্ঞান ও আইসিটি (৫০ নম্বর)।
ভর্তির বিস্তারিত তথ্য—
১. আবেদনপত্র সংগ্রহ ও জমা: ২৮ মে ২০২৫ পর্যন্ত।
২. লিখিত পরীক্ষা: ১ জুন ২০২৫, সকাল ১০টা, স্থান: নেকটার, বগুড়া।
৩. ফলাফল প্রকাশ: ২ জুন ২০২৫, বেলা ২টা।
৪. ভর্তির তারিখ (মেধাতালিকা থেকে): ১৫ জুন থেকে ২৫ জুন ২০২৫ পর্যন্ত।
৫. ভর্তির তারিখ (অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে): ২৬ জুন ২০২৫।
৬. ক্লাস শুরু হবে: ১ জুলাই ২০২৫।
বিস্তারিত তথ্যের জন্য ওয়েবসাইট।
আরও পড়ুনএসএসসি–এইচএসসির বোর্ডসেরাদের ১০ ও ২৫ হাজার টাকা দেবে সরকার, যেভাবে আবেদন ১৯ মে ২০২৫উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: জ ন ২০২৫ স গ রহ য গ যত ভর ত র
এছাড়াও পড়ুন:
সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশের একটি ধারা নিয়ে সম্পাদক পরিষদের উদ্বেগ
‘সন্ত্রাসবিরোধী (সংশোধন) অধ্যাদেশ ২০২৫’–এর একটি ধারা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে সংবাদপত্রের সম্পাদকদের সংগঠন সম্পাদক পরিষদ। ওই ধারা স্থগিত করে পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছে পরিষদ।
আজ মঙ্গলবার সম্পাদক পরিষদের সভাপতি মাহ্ফুজ আনাম ও সাধারণ সম্পাদক দেওয়ান হানিফ মাহমুদ এক বিবৃতিতে এ উদ্বেগ ও দাবি জানান।
বিবৃতিতে বলা হয়, ১২ মে আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়। এর আগে ১১ মে ‘সন্ত্রাসবিরোধী (সংশোধন) অধ্যাদেশ ২০২৫’-এর গেজেট প্রকাশ করে অন্তর্বর্তী সরকার। প্রকাশিত গেজেটে দেখা যায় যে অধ্যাদেশে একটি ধারা যুক্ত হয়েছে। ২০০৯ সালের ১৬ নম্বর আইনের ধারা ২০–এর (খ) উপধারা (১)–এর দফা (ঙ)তে বলা হয়েছে, ‘উক্ত সত্তা কর্তৃক বা উহার পক্ষে বা সমর্থনে যেকোনো প্রেস বিবৃতির প্রকাশনা বা মুদ্রণ কিংবা গণমাধ্যম, অনলাইন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে যেকোনো ধরনের প্রচারণা অথবা মিছিল, সভা-সমাবেশ বা সংবাদ সম্মেলন আয়োজন বা জনসম্মুখে বক্তৃতা প্রদান নিষিদ্ধ করিবে।’
সম্পাদক পরিষদ বলছে, অধ্যাদেশটির নতুন ধারার প্রয়োগ দেশের মানুষের স্বাধীন মত প্রকাশ ও গণমাধ্যমের অধিকারের ব্যাপকতাকে সীমিত করতে পারে, যা উদ্বেগজনক এবং সংবাদ প্রকাশের স্বাধীনতার ক্ষেত্রে শঙ্কা সৃষ্টি করবে। অপব্যবহারের সুযোগ থাকে, অধ্যাদেশে এমন একটি ধারার সংযোজন অন্তর্বর্তী সরকারের কাছ থেকে কাম্য নয়। ধারাটি পর্যালোচনার প্রয়োজন রয়েছে।