বন্দরের রূপালীতে গরুর হাট বসানোর পাঁয়তারা, ক্ষুব্দ স্থানীয়রা
Published: 8th, May 2025 GMT
বন্দরের রূপালী আবাসিক এলাকায় গরুর হাট বসানোকে কেন্দ্র করে এলাকাবাসীর মাঝে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। স্থানীয় একটি চক্র রাজনৈতিক প্রভাব বিস্তার করে রূপালী আবাসিক এলাকার নদীর পাড়ে হাট বসানোর পাঁয়তারার প্রেক্ষিতে এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে বলে এলাকায় গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে রূপালী আবাসিক এলাকার জনৈক বাড়ির মালিক জানান, আমরা নিরিবিলি স্থান মনে করে এই এলাকায় বাড়ি করে স্বপরিবারে বসবাস করছি অথচ প্রতিবছরই একটা শ্রেণীর মানুষ কোরবানীর ঈদকে পূঁজি করে নিজেদের পকেট ভারী করার জন্য আমাদের এই আবাসিক এলাকার নদীর পাড়টি বেছে নেয়।
এখানে কয়েক হাজার পরিবার বসবাস করে। সারাদিনের কাজ শেষে একটু নদীর পাড়ে সময় কাটাবে সেই সুযোগটাও তারা নষ্ট করে দেয়। গরুর হাট সাধারণতঃ আবাসিক এলাকায় বসানোর কোন নিয়ম নেই। এসব হাট বসবে নিরিবিলি বিস্তর জায়গা নিয়ে। লোকালয়ে এসব হাট বসানো হলে মানুষের দুর্ভোগের অন্ত থাকে না।
অপরাপর বাড়ির মালিক একই শর্তে জানান, এতোদিন এক দলের নেতারা আমাদের ঘুম হারাম করেছে এখন আরেক দল সেই পাঁয়তারাই করছে। তাদের এই হাট বসানোর কারণে এলাকায় চোর,ছিনকাইকারীদের অভয়ারন্যে পরিণত হয়ে ওঠে। তার উপরে মাইকের বিকট শব্দে মানুষের জীবন বিষময় হয়ে পড়ে। কে শোনে কার কথা।
গরুতো আমরাই কিনি নিরিবিলি কোন মাঠে-ময়দানে এই হাট বসালে সবার জন্য মঙ্গল। আমরা চাই এই হাটটি যেন এবার এখানে না বসানো হয় তাহলে আমরা উপকৃত হবো। প্রশাসনের কর্তা ব্যক্তিদের প্রতি আমাদের অনুরোধ তারা যেন বিষয়টি বিবেচনা করে আবাসিক এলাকায় কোন গরুর হাটের অনুমোদন না দেয়।
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ এল ক য়
এছাড়াও পড়ুন:
হাইকোর্টের অবকাশকালীন বেঞ্চ সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি সংশোধন
হাইকোর্ট বিভাগের বিচারকার্য পরিচালনার জন্য ১৪ থেকে ২৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত অবকাশকালীন বেঞ্চ গঠন করেছেন প্রধান বিচারপতি। তবে এ বিষয়ে ২৮ আগস্ট জারি করা সুপ্রিম কোর্টের ৩৯৭-এ নম্বর বিজ্ঞপ্তির আংশিক সংশোধন আনা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) সরকার এক তথ্য বিবরণীতে বিজ্ঞপ্তির আংশিক সংশোধনের বিষয়টি জানায়।
সংশোধিত বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম এবং বিচারপতি ইউসুফ আব্দুল্লাহ সুমন যৌথভাবে ডিভিশন বেঞ্চে বসবেন। তারা হাইকোর্টের মূল ভবনের ২৩ নম্বর কক্ষে নির্ধারিত তারিখে বেলা ১১টা ৪০ থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত শুনানি গ্রহণ করবেন।
এ সময়ে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন ও মানি লন্ডারিং আইন সংশ্লিষ্ট মামলা, জরুরি ফৌজদারি মোশন, ফৌজদারি আপিল ও জামিন সংক্রান্ত আবেদনপত্র, জেল আপিল, রিভিশন এবং অন্যান্য ফৌজদারি বিবিধ মামলার শুনানি হবে। এছাড়া, বেঞ্চে স্থানান্তরিত বিষয়গুলোতেও শুনানি ও আদেশ দেওয়া হবে।
ঢাকা/নঈমুদ্দীন/টিএই