আমি তো বিয়ে করিনি, কারা ছড়ায় এসব গুজব : জায়েদ খান
Published: 2nd, May 2025 GMT
চিত্রনায়ক জায়েদ খান এক বছর আগে দেশ ছেড়েছেন। রয়েছেন সুদূর যুক্তরাষ্ট্রে। সম্প্রতি গুঞ্জন উঠেছে, মার্কিন মুলুকে বিয়ে করে নাকি লুকিয়ে সংসার পেতেছেন জায়েদ খান। প্রায় দু-দিন ধরে সামাজিক মাধ্যমে ঘুরে বেড়ায় এ ধরনের খবর। শোনা যায়, জায়েদ খানের স্ত্রী একজন মার্কিন প্রবাসী। তিনি নাকি আবার মিডিয়া জগতের কেউ, এমনও অনুমান অনেকের।
তবে ইন্টারনেটে বিষয়টি নিয়ে ভক্তদের আলোচনা তুঙ্গে থাকলেও কেউ স্পষ্ট প্রমাণ দিতে পারেনি। এ নিয়ে অবশ্য সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখিও হয়েছেন জায়েদ খান। তবে এই খবর যে বেশ অনেকটাই ছড়িয়েছে, সেটিও বুঝতে বাকি নেই নায়কের।
এ বিষয়ে জায়েদ খান নিউ ইয়র্ক থেকে বলেন, ‘আমাকে নিয়ে মানুষের কিছু একটা মজা করতে হবে, তাই এমন গুজব ছড়িয়ে দিয়েছে।
আরে আমি এখানে রয়েছি, ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছি। এখানে এসে নতুন কিছু প্রজেক্টের কাজ করছি। আর নিজেকে সময় দিচ্ছি। শিগগিরই সব দেখতে পারবেন।’
বিয়ে প্রসঙ্গে জায়েদ খান বললেন, ‘বিয়ে করিনি, এটা কখন করবো চূড়ান্ত করিনি।
যেহেতু নিউ ইয়র্কে রয়েছি, এটা আমার স্থায়ী ঠিকানা। তাই আপাতত ভাবছি না। বুঝতে পারি না, এসব গুজব কারা ছড়ায়।’
জায়েদ খান বিয়ে না করলেও সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে গেছে তিনি হানিমুন করছেন।
উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
সৌদি আরবের কাছে ৩৫০ কোটি ডলারের ক্ষেপণাস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিল যুক্তরাষ্ট্র
সৌদি আরবের কাছে ৩৫০ কোটি ডলারের ক্ষেপণাস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সৌদি আরব সফরের আগে শুক্রবার এ অনুমোদন দেওয়া হলো।
যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তর বলেছে, ক্ষেপণাস্ত্র বিক্রি নিয়ে সৌদি আরবের সঙ্গে চুক্তির বিষয়টি তারা কংগ্রেসকে জানিয়েছে। এই ক্ষেপণাস্ত্রগুলোর মধ্যে থাকবে মধ্যপাল্লার ১ হাজার ‘এআইএম–১২০’ ক্ষেপণাস্ত্র। আকাশে থাকা লক্ষ্যবস্তু ধ্বংস করার জন্য কোনো আকাশযান থেকে (এয়ার টু এয়ার) এই ক্ষেপণাস্ত্রগুলো ছোড়া যায়।
আগামী ১৩ থেকে ১৬ মে সৌদি আরব, কাতার ও সংযুক্ত আরব আমিরাত সফর করবেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। এর আগে সম্প্রতি প্রয়াত পোপ ফ্রান্সিসের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় অংশ নিতে ইতালির রাজধানী রোমে সংক্ষিপ্ত সফর করেছিলেন তিনি। এটিই ছিল দ্বিতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় বসার পর মার্কিন প্রেসিডেন্টের প্রথম বিদেশ সফর।
তেলসমৃদ্ধ সৌদি আরবের সঙ্গে বড় ধরনের বাণিজ্যচুক্তি করার কথা আগে থেকেই বলে আসছিলেন ট্রাম্প। এ ছাড়া ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধ করতে মস্কো ও কিয়েভের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের কূটনৈতিক প্রচেষ্টায় গুরুত্বপূর্ণ মধ্যস্থতাকারী হিসেবে ভূমিকা পালন করছে রিয়াদ।