বর্ণিল ফুলে সেজেছে ভানুগাছ-শ্রীমঙ্গল সড়কের দুই পাশ
Published: 5th, May 2025 GMT
বাংলার গ্রীষ্ম মানেই প্রকৃতির এক বিশাল ক্যানভাস, যেখানে রং ছড়ায় কৃষ্ণচূড়া, রাধাচূড়া, সোনালু, জারুলের মতো বর্ণিল সব ফুল। মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গল শহর থেকে বের হয়ে ভানুগাছ-শ্রীমঙ্গল সড়ক ধরে সামনে এগিয়ে গেলে চোখে পড়ে প্রকৃতির এই মনোমুগ্ধকর ক্যানভাসের।
এখানে রাস্তার দুই পাশের কৃষ্ণচূড়া, জারুল, রাধাচূড়া, সোনালু ও জারুল ফুটে আছে প্রায় ১ কিলোমিটার জায়গাজুড়ে। রাস্তার ওপর দিয়ে গাছের সবুজ পাতা ভেদ করে উঁকি দিচ্ছে রঙিন ফুলগুলো। এই সৌন্দর্য উপভোগ করতে প্রতিদিন ভিড় করছেন শত শত মানুষ। স্থানীয় বাসিন্দারা সকালে কিংবা বিকেলে হাঁটতে বের হয়ে কিছু সময় দাঁড়িয়ে থাকছেন ফুলগাছের নিচে। পরিবার নিয়ে আসছেন অনেকে। তরুণ-তরুণীদের হাতে মুঠোফোন বা ক্যামেরা, তাঁরা আগ্রহ নিয়ে নিজেদের ছবি তুলে রাখছেন, কেউ কেউ আবার ভ্লগ বানাচ্ছেন।
ক্যাপশন: আগুনরঙা কৃষ্ণচূড়া.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
‘জেড’ ক্যাটাগরিতে আরএকে সিরামিকস
পুঁজিবাজারে সিরামিক খাতে তালিকাভুক্ত বহুজাতিক কোম্পানি আরএকে সিরামিকস (বাংলাদেশ) লিমিটেডের ক্যাটাগরি পরিবর্তন করা হয়েছে। কোম্পানিটি ‘এ’ ক্যাটাগরি থেকে ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে স্থানান্তরিত হয়েছে।
সোমবার (৫ মে) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই-সিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) শর্ত অনুযায়ী নির্ধারিত সময়ের মধ্যে ঘোষিত লভ্যাংশ বিতরণে ব্যর্থ হওয়ায় আরএকে সিরামিকস (বাংলাদেশ) লিমিটেডকে ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে স্থানান্তর করা হয়েছে। সোমবার (৫ মে) থেকে ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে লেনদেন করবে কোম্পানিটি।
আরো পড়ুন:
এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্সের প্রথম প্রান্তিকে মুনাফা কমেছে
রেনাটার ৯ মাসে মুনাফা কমেছে ৩০ শতাংশ
এদিকে, ক্যাটাগরি পরিবর্তনের কারণে আরএকে সিরামিকস (বাংলাদেশ) লিমিটেডকে ঋণ সুবিধা দিতে ব্রোকার হাউজ এবং মার্চেন্ট ব্যাংককে নিষেধ করেছে ডিএসই, যা সোমবার থেকেই কার্যকর হবে।
গত ২০ মে বিএসইসির ‘জেড’ শ্রেণি নিয়ে জারি করা নির্দেশনায় বলা হয়েছে, পরপর দুই বছর বিনিয়োগকারীদের কোনো লভ্যাংশ না দিলে, আইন অনুযায়ী নিয়মিত এজিএম না করলে, সুনির্দিষ্ট কোনো কারণ ছাড়া ছয় মাসের বেশি উৎপাদন বা কার্যক্রম বন্ধ থাকলে, পুঞ্জীভূত লোকসান পরিশোধিত মূলধনের চেয়ে বেশি হলে এবং নির্ধারিত সময়ের মধ্যে ঘোষিত লভ্যাংশের ন্যূনতম ৮০ শতাংশ বিতরণ না করলে কোনো কোম্পানিকে ‘জেড’ শ্রেণিভুক্ত করা যাবে।
ঢাকা/এনটি/রফিক