চিকিৎসা শেষে দীর্ঘ চার মাস পর যুক্তরাজ্যের লন্ডন থেকে দেশে ফিরেছেন বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া। মঙ্গলবার (৬ মে) দুপুর ১টা ২৫ মিনিটে তিনি রাজধানীর গুলশান-২ এর ৭৯ নম্বর রোডে নিজ বাসভবন ফিরোজায় পৌঁছেছেন।
ফিরোজার সামনে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। সেনাবাহিনী, র্যাব, পুলিশ, চেয়ারপার্সন সিকিউরিটি ফোর্সসহ সাদা পোশাকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা নিয়োজিত আছেন।
বিস্তারিত আসছে.
ঢাকা/রায়হান/রফিক
উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
জুলাই অভ্যুত্থান স্মরণে ওসমানী উদ্যানে নির্মিত হবে স্মৃতিস্তম্ভ
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে রাজধানীর ওসমানী উদ্যানে একটি স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনকে (ডিএসসিসি) দিয়ে এটি বাস্তবায়ন করা হবে। ইতোমধ্যে ডিএসসিসি স্মৃতিস্তম্ভের নকশাও চূড়ান্ত করেছে। দ্রুতই এটির নির্মাণকাজ শুরু ও শেষ করতে চায় ডিএসসিসি।
জানা যায়, গত নভেম্বরে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় (এলজিআরডি) উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভুঁইয়া ওসমানী উদ্যান পরিদর্শনে গিয়ে স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণের বিষয়ে সরকারের আগ্রহের কথা ব্যক্ত করেন। পরবর্তীতে এই প্রকল্পটি বাস্তবায়নের দায়িত্ব দেওয়া হয় ডিএসসিসিকে।
ডিএসসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ড. মো. জিল্লুর রহমান সাংবাদিকদের জানান, ঢাকার বিভিন্ন পার্কে অনেক স্মৃতিস্তম্ভ থাকলেও ওসমানী উদ্যানে উল্লেখযোগ্য তেমন কিছু নেই। এজন্য এই স্থানটিকে বেছে নেওয়া হয়েছে। স্মৃতিস্তম্ভের জন্য এই জায়গাটাও উপযুক্ত।
ইতোমধ্যে ডিএসসিসির পক্ষ থেকে তৈরি করা নকশায় দেখা গেছে, স্তম্ভের মূল স্থাপনা হবে ৯০ ফুট উঁচু। ব্রোঞ্জ দিয়ে এটি তৈরি করা হবে। এটিতে জুলাই অভ্যুত্থানের শহীদদের নাম খোদাই করে লেখা থাকবে। এছাড়া স্তম্ভের সম্মুখভাগ ঘিরে বায়ান্নর ভাষা আন্দোলন, একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ এবং ২০২৪ সালের গণঅভ্যুত্থানের অবয়ব ফুটিয়ে তোলা হবে। সচিবালয় সন্নিকটে ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনের পাশে সুবিধাজনক স্থানে এটি তৈরি করা হবে। আর উদ্যানের প্রবেশমুখে তৈরি করা হবে ২৪–এর আদলে একটি ফটক। খুব শিগগিরই এটি তৈরির জন্য দরপত্র আহ্বান করা হবে বলে জানা গেছে।
ডিএসসিসির এক প্রকৌশলী জানান, আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে পুরো প্রকল্পের কাজ শেষ করার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।