নাটোরে পলিথিনে মোড়ানো মানুষের কাটা হাত উদ্ধার করেছে পুলিশ। বুধবার রাত ৮টার দিকে শহরতলীর দত্তপাড়া এলাকায় মহাসড়কের পাশে পড়ে থাকা পলিথিনে হাতের কাটা অংশ মোড়ানো ছিল।

এ তথ্য নিশ্চিত করেছে সদর থানার ওসি মাহাবুর রহমান। তিনি বলেন, উদ্ধার হওয়া হাতের কাটা অংশ কোনো যানবাহন থেকে নদীতে ছুড়ে ফেলার চেষ্টা করে দুর্বৃত্তরা। কিন্তু সেটি ছুড়ে ফেলার পর নদীতে না পৌঁছে মহাসড়কের ওপরে পড়ে যায়। পরে পলিথিনে মোড়ানো এ কাটা হাত দেখতে পেয়ে স্থানীয়রা পুলিশে খবর দেন। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে হাতের কাটা অংশটি উদ্ধার করে। প্রাথমিকভাবে এটি কোনো বয়স্ক মানুষের হাত বলে ধারণা করা হচ্ছে। এ বিষয়ে তদন্ত চলছে। আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: পল থ ন

এছাড়াও পড়ুন:

‎   সাধূ সাবধান

বিগত কয়েক বছর একটি বিষয়ের উপড় গবেষনা করে  বিষয়টি নিয়ে মোটা মোটি একটি সিদ্ধান্তে উপনিত হয়েছি। বিষয় টি ছিল মানুষ রাজ নৈতিক দল পরিবর্ত্ন অথবা নিজ দলে অন্তরদ্বন্দ্ব সৃস্টি করে কেন?

(রাজনৈতিক কর্মীরা যাদেরকে পল্টি বাজ হিসেবে অবহিত করে থাকেন)  বিভিন্ন শহরের বিভিন্ন দলের নেতা কর্মীদের সাথে গভীর ভাবে মেলামেশা করে এটাই প্রতিয়মান হয়েছে, ব্যাক্তিস্বার্থের কারনেই এধরনের অনৈতিক কর্ম কান্ডের সাথে জরীয়ে পড়ছেন কতিপয় রাজনৈতিক সামাজীক ও ধর্মীয় সংগঠনের স্বার্থপর লোক গুলি!

তারা আমাগী দিনের চিন্তা না করে বর্তমানে হালুয়া রুটির ভাগ বাটোয়ারী নিয়েই চতুরস্পদ জন্তুর মত হামলে পড়ছেন!!যা তার নিজের জন্য তো নয়ই, দেশ ও জাতির জন্য কল্যান কর নয়। ডান বাম এমনকি কতিপয় ছুফিবাদি নামধারীরা ও একই তালে চলছেন! দূর্নীতি স্বজনপ্রিতি করে লক্ষ কোটি টাকা বিদেশে পাচার করে দেশ ও জাতিকে ধ্বংসের দারপ্রান্তে নিয়ে গেছেন! 

আমলা ও কতিপয় নামধারী শিল্পী সাংবাদিক বুদ্ধীজীবিরাতো বরাবর ই তো ডুবন্ত জাহাজের ইদুরের ভূমিকা পালন করে থাকে! আমাদের মানবীক মূল্যবোধের চরম অবক্ষয় হওয়ার মাশুল গুনতে হচ্ছে সাধারন খেটে খাওয়া মানুষ কে!! ওদের দূর্নীতির কারনে পণ্যমূল্য নাগালের বাইরে চলে গেছে!

যুদ্ধের কারনে বিদেশি কিছু পণ্যমূল্য বাড়াটাই স্বাভাবিক!  দেশে উৎপাদিত পণ্য সিন্ডেগিট করে সাধারন মানুষকে জীম্মি করে রাখা হয়েছে!

বিষয়টি দেখার কেউ আছে বলেতো মনে হয় না! একসাগর রক্তের বিনীময়ে অর্জিত দেশের দূরাবস্থার জন্য দায়ী ব্যাক্তিদেরকে চিহৃিত করে কার্য্যকরি ব্যবস্থা না নিতে পারলে শ্রীলঙ্কা লেবানন ও আফগানস্থানের মত হতে বেশি সময় লাগবে বলেতো মনে  হয়না!

পণ্যমূল্য অধীক হওয়ার ফলে সাধারন মানুষের পিট দেয়ালে ঠেকেগেছে!! ইরান যেভাবে যোদ্ধে দামামা বাজাচ্ছে  তাতে পণ্যমূল্য আরো কয়েক ধাপবেরে যাবে! তেলের মূল্যতো ইতিমধ্েয বেরে গেছে!

যদি তৃতীয় বিশ্বযোদ্ধ বেধেযায় তাহলে কি হবে আমাদের অবস্থা? এভাবে চলতে থাকলে সাধারন মানুষ ৭১’র মত গর্জে উঠলে দূর্নীতি বাজরা পালানোর পথও খুজে পাবে না!!

তৃতীয় বিশ্বযোদ্ধ বেধেগেলে ৭১ূ৭২ এর চাইতে চরম দূরাবস্থা হবে তৃতীয় বিশ্বের অধিবাসীদের! নাখেয়ে মরার অবস্থা হবে আমাদেরকে তাতে কোন সন্দেহ নেই!! তাই বলছিলাম সাধূ সাবধান।।
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ