চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী মেজবানি খাবারের সুনাম আদিকাল থেকেই। এবার বহুমাত্রিক এই ঐতিহ্যবাহী খাবারের সম্ভার নিয়ে রাজধানীতে যাত্রা করেছে ‘চট্টলা ওরশ ও মেজবানি হাউজ’।

চট্টগ্রামের নারী উদ্যোক্তা তুনাজ্জিনা ইসলাম, মো. আকসার উদ্দিন, ওমর এবং রায়হান- এই চারজনের উদ্যোগ ও প্রচেষ্টায় চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী ওরশ বিরানি ও মেজবানি খাবার এখন থেকে ঢাকার উত্তরা সেক্টর ১৫-তে পাওয়া যাবে।

শুক্রবার (১৬ মে) বাদ জুমা উত্তরা ১৫ সেক্টরে ঘরোয়া পরিবেশে এই আকর্ষণীয় রেষ্টুরেন্টের উদ্বোধন করা হয়।

দিয়াবাড়ি হিসেবে পরিচিত মেট্রোরেল-এর ১ নম্বর স্টেশনের পাশে বটতলায় এই রেষ্টুরেন্টটি চালু করা হয়েছে।

রেষ্টুরেন্টটির উদ্যোক্তাদের একজন তুনাজ্জিনা ইসলাম বলেন, উদ্বোধন উপলক্ষ্যে আগামী ১০দিন সব ধরনের খাবারে ২০ শতাংশ ছাড়ের ঘোষণা দিয়েছেন কর্তৃপক্ষ। এছাড়া স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীরা সবসময় ১০ শতাংশ ছাড়ে খেতে পারবেন এই রেষ্টুরেন্টে।

ঢাকা/হাসান/টিপু

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

মাত্র ১০০ টাকায় সারা সন্ধ্যা গাইতেন বলিউডের এই বিখ্যাত গায়ক

তাঁকে আমরা অনেকেই কমবেশি চিনি। অবশ্য তাঁর নামটি যত না–চেনা, তার চেয়ে বেশি চেনা তাঁর কণ্ঠ। অন্য রকম আওয়াজ। কেমন সে আওয়াজ, সেটা ব্যাখ্যা দেওয়া কঠিন। তাঁর কণ্ঠে ‘প্যাহেলা নেশা’, ‘অ্যা ম্যারা হামসফর’, ‘জাদু তেরে নজর’ কিংবা ‘তেরে নাম’-এর জাদুতে মুগ্ধ উপমহাদেশের কয়েক প্রজন্ম। আর্থিক টানাপোড়েনের মধ্যে কেটেছে শৈশব। প্রতিবেশীর বাড়ির রেডিওতে গান শুনে শুনে সংগীতের প্রতি ভালোবাসা। ১০০ রুপিতে সারা সন্ধ্যা নৈশক্লাবে গাওয়া এই শিল্পী গত শতকের আশি ও নব্বইয়ের দশকে বলিউডের গানের দুনিয়া শাসন করেছেন। হিন্দি ঠিকমতো বলতে পারতেন না, তবে গেয়েছেন একের পর এক হিন্দি গান। আর তা জনপ্রিয় হয়েছে। তিনি উদিত নারায়ণ।

তিনি উদিত নারায়ণ। তাঁর কণ্ঠে ‘পহেলা নেশা’, ‘অ্যা মেরা হামসফর’, ‘জাদু তেরে নজর’ কিংবা ‘তেরে নাম’-এর জাদুতে মুগ্ধ ভারতের কয়েক প্রজন্ম।

সম্পর্কিত নিবন্ধ