প্রথম আলো:

বাংলাদেশের রেফ্রিজারেটর বাজারে বড় ধরনের কী কী পরিবর্তন লক্ষ করছেন?

সাব্বির হোসেন: গত কয়েক বছরের তুলনায় ক্রেতারা এখন অনেক বেশি সচেতন এবং তথ্যভিত্তিক সিদ্ধান্ত গ্রহণে অভ্যস্ত। কোনো পণ্য কেনার আগে তাঁরা এনার্জি এফিশিয়েন্সি, ফিচার, মূল্য সামঞ্জস্য, সহজলভ্যতা ও বিকল্প অপশনগুলোর তুলনামূলক বিশ্লেষণ করেই সিদ্ধান্ত নেন। শুধু তা-ই নয়, শহর ছাড়িয়ে গ্রামাঞ্চলেও এখন আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ডগুলোর ব্যাপক উপস্থিতি দেখা যাচ্ছে।

প্রথম আলো:

গ্লোবাল ব্র্যান্ডগুলোর রেফ্রিজারেটর কীভাবে সাধারণ ভোক্তার নাগালের মধ্যে এসেছে বলে আপনি মনে করেন?

সাব্বির হোসেন: স্থানীয়ভাবে উৎপাদনের সুবিধা, উন্নত সাপ্লাই চেইন, ফাইন্যান্স স্কিম এবং বিস্তৃত ডিস্ট্রিবিউশন নেটওয়ার্কের কারণে গ্লোবাল ব্র্যান্ডগুলো সহজেই সাধারণ ভোক্তার কাছে পৌঁছে যাচ্ছে। এ ছাড়া কিস্তিতে রেফ্রিজারেটর কেনার সুযোগ এবং প্রতিযোগিতামূলক মূল্যের কারণেও এগুলোর চাহিদা বাড়ছে।

প্রথম আলো:

দেশের ভৌগোলিক বৈচিত্র্য ও জলবায়ুর বিষয়টি মাথায় রেখে গ্লোবাল ব্র্যান্ডগুলো কি পণ্যের ফিচারে কোনো পরিবর্তন আনছে?

সাব্বির হোসেন: অবশ্যই। গ্লোবাল ব্র্যান্ডগুলো সব সময় স্থানীয় চাহিদা ও জলবায়ুর কথা মাথায় রাখে। যেমন এ দেশের প্রয়োজন অনুযায়ী সিঙ্গার বেকো এখন বাংলাদেশেই তৈরি হচ্ছে। পাশাপাশি কাস্টমাইজড ফিচার যুক্ত করে বাজারের চাহিদা মেটানো হচ্ছে।

প্রথম আলো:

শহর ছাড়িয়ে উপজেলা বা গ্রামীণ পর্যায়ে এ ব্র্যান্ডগুলোর প্রসার কতটা বেড়েছে?

সাব্বির হোসেন: বর্তমানে দেশব্যাপী সিঙ্গারের ৫০০টির বেশি আউটলেট রয়েছে। এর মাধ্যমে দেশের প্রতিটি অঞ্চলে সিঙ্গার ও বেকোর মতো গ্লোবাল ব্র্যান্ডের রেফ্রিজারেটরসহ অন্যান্য ইলেকট্রনিক পণ্য সহজলভ্য হয়ে উঠছে।

ঈদ উপলক্ষে রেফ্রিজারেটর বা ফ্রিজ কেনায় আকর্ষণীয় উপহার জেতার সুযোগ দিচ্ছে সিঙ্গার.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: প রথম আল

এছাড়াও পড়ুন:

জলবায়ু ও ভৌগোলিক বৈচিত্র্য বিবেচনায় রেফ্রিজারেটর আনছে গ্লোবাল ব্র্যান্ডগুলো

প্রথম আলো:

বাংলাদেশের রেফ্রিজারেটর বাজারে বড় ধরনের কী কী পরিবর্তন লক্ষ করছেন?

সাব্বির হোসেন: গত কয়েক বছরের তুলনায় ক্রেতারা এখন অনেক বেশি সচেতন এবং তথ্যভিত্তিক সিদ্ধান্ত গ্রহণে অভ্যস্ত। কোনো পণ্য কেনার আগে তাঁরা এনার্জি এফিশিয়েন্সি, ফিচার, মূল্য সামঞ্জস্য, সহজলভ্যতা ও বিকল্প অপশনগুলোর তুলনামূলক বিশ্লেষণ করেই সিদ্ধান্ত নেন। শুধু তা-ই নয়, শহর ছাড়িয়ে গ্রামাঞ্চলেও এখন আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ডগুলোর ব্যাপক উপস্থিতি দেখা যাচ্ছে।

প্রথম আলো:

গ্লোবাল ব্র্যান্ডগুলোর রেফ্রিজারেটর কীভাবে সাধারণ ভোক্তার নাগালের মধ্যে এসেছে বলে আপনি মনে করেন?

সাব্বির হোসেন: স্থানীয়ভাবে উৎপাদনের সুবিধা, উন্নত সাপ্লাই চেইন, ফাইন্যান্স স্কিম এবং বিস্তৃত ডিস্ট্রিবিউশন নেটওয়ার্কের কারণে গ্লোবাল ব্র্যান্ডগুলো সহজেই সাধারণ ভোক্তার কাছে পৌঁছে যাচ্ছে। এ ছাড়া কিস্তিতে রেফ্রিজারেটর কেনার সুযোগ এবং প্রতিযোগিতামূলক মূল্যের কারণেও এগুলোর চাহিদা বাড়ছে।

প্রথম আলো:

দেশের ভৌগোলিক বৈচিত্র্য ও জলবায়ুর বিষয়টি মাথায় রেখে গ্লোবাল ব্র্যান্ডগুলো কি পণ্যের ফিচারে কোনো পরিবর্তন আনছে?

সাব্বির হোসেন: অবশ্যই। গ্লোবাল ব্র্যান্ডগুলো সব সময় স্থানীয় চাহিদা ও জলবায়ুর কথা মাথায় রাখে। যেমন এ দেশের প্রয়োজন অনুযায়ী সিঙ্গার বেকো এখন বাংলাদেশেই তৈরি হচ্ছে। পাশাপাশি কাস্টমাইজড ফিচার যুক্ত করে বাজারের চাহিদা মেটানো হচ্ছে।

প্রথম আলো:

শহর ছাড়িয়ে উপজেলা বা গ্রামীণ পর্যায়ে এ ব্র্যান্ডগুলোর প্রসার কতটা বেড়েছে?

সাব্বির হোসেন: বর্তমানে দেশব্যাপী সিঙ্গারের ৫০০টির বেশি আউটলেট রয়েছে। এর মাধ্যমে দেশের প্রতিটি অঞ্চলে সিঙ্গার ও বেকোর মতো গ্লোবাল ব্র্যান্ডের রেফ্রিজারেটরসহ অন্যান্য ইলেকট্রনিক পণ্য সহজলভ্য হয়ে উঠছে।

ঈদ উপলক্ষে রেফ্রিজারেটর বা ফ্রিজ কেনায় আকর্ষণীয় উপহার জেতার সুযোগ দিচ্ছে সিঙ্গার

সম্পর্কিত নিবন্ধ