2025-05-25@20:56:16 GMT
إجمالي نتائج البحث: 11
«কনকচ ড় র»:
গ্রীষ্মের খরতাপে প্রকৃতি যখন ক্লান্ত-শ্রান্ত, তখন কুষ্টিয়ার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় (ইবি) হয়ে উঠেছে বিচিত্র রঙের আলোকমালায় মোড়া এক প্রান্তর। এপ্রিল থেকে মে মাস জুড়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিটি পথ, মোড়, ভবন আর চত্বরে ফুটে থাকে কৃষ্ণচূড়া, কনকচূড়া, জারুল, সোনালুসহ বৈচিত্রময় বাহারী ফুল। কৃষ্ণচূড়ার আগুনরাঙা শাখা, কনকচূড়ার সোনালি মায়া, জারুলের বেগুনি বর্ণচ্ছটা আর সোনালুর ঝুলন্ত কণ্ঠরথ- সব মিলিয়ে এক অনবদ্য শোভা বর্ণিল করে তোলে প্রতিটি প্রভাত। ক্যাম্পাস জুড়ে ছড়িয়ে দেয় এক অনির্বচনীয় প্রশান্তি। শিক্ষার্থীরা ক্লাসে যাচ্ছেন, লাইব্রেরিতে পড়ছেন, হাঁটছেন বা বসে গল্প করছেন- এই বিচিত্র ফুলগুলো তাদের সঙ্গ দেয় নীরবে। বিষণ্ন দুপুরে, ক্লান্ত বিকেল বা একাকী সন্ধ্যা-রাতে এই ফুলগুলো হয়ে ওঠে শিক্ষার্থীদের প্রেরণার উৎস, দর্শনার্থীদের বিস্ময় আর প্রকৃতির সঙ্গে তৈরি হয় এক গভীর আত্মিক বন্ধন। আরো পড়ুন: বরিশালে মেডিকেল ছাত্রের আত্মহত্যা,...
‘কৃষ্ণচূড়ায় রঙে পত্তান রাঙেয়ে, তর জিংহানি হদু যেনো নিজিয়ে, আদি যের সমারে পাওর-জর বোয়েরে, রঙে রঙে মনানিরে রাঙেয়ে।’ (কৃষ্ণচূড়া পথ রাঙিয়েছে, রঙে রঙে মনে রং লেগেছে।) চাকমা গানের কথার মতোই বিলাইছড়ির পথগুলো সেজেছে কৃষ্ণচূড়ার রঙে। উপজেলা সদরের পথে পথে গাছের ফাঁকে উঁকি দেয় কৃষ্ণচূড়া ফুল। সবুজ কচি পাতার ফাঁকে যেন রূপের আগুন ছড়াচ্ছে কৃষ্ণচূড়া। শুধু কি কৃষ্ণচূড়া? কনকচূড়া, জারুল ফুলও রঙের মায়া ছড়াচ্ছে দুর্গম বিলাইছড়ির ফুলবনে। ফুলের রূপ আর সূর্যাস্ত দেখতে প্রতিদিন হাজারো মানুষ জড়ো হচ্ছেন ধুপ্যাচর সেতু এলাকায়। এলাকাটি এখন বিনোদন স্পটে পরিণত হয়েছে। জানা যায়, কয়েক যুগ আগে বিলাইছড়ি উপজেলা প্রশাসন কার্যালয় থেকে ধুপ্যাচর সেতু এলাকা পর্যন্ত সৌন্দর্য বর্ধনের জন্য রাস্তার দুই ধারে কৃষ্ণচূড়া, কনকচূড়াসহ হরেক প্রজাতির গাছ রোপণ করে। উপজেলা প্রশাসনের রোপিত গাছগুলো এখন বড় হয়েছে। প্রতিবছরের...
ইট–কাঠ–কাচে কৃত্রিম এই রুক্ষ, বিমর্ষ মহানগরীতেও মাঝে মাঝে রঙের ছোঁয়া লাগে। লাবণ্যময় হয়ে ওঠে নগর। যেমনটা হয়েছে এই তপ্ত দিনে।গ্রীষ্মের দারুণদহন দিন। একেকটি দিনের উত্তাপ নেমেছে আগের দিনের রেকর্ড ভেঙে দেওয়ার প্রতিযোগিতায়। ঘর থেকে বের হলে হাওয়া যেন আগুনের ঝাপটা দেয় গায়েমুখে। কাঠফাটা রোদে ক্লান্ত ক্লিষ্ট নাগরিকের দৃষ্টিতে খানিকটা প্রশান্তি ছড়িয়ে দিচ্ছে রক্তিম কৃষ্ণচূড়া, প্রাণপ্রাচুর্যময় হলুদ সোনালু ও কনকচূড়া, স্নিগ্ধ বেগুনি জারুল, শুচিশুভ্র কুর্চি কিংবা কাঠগোলাপের রাশি। বিপুল বর্ণবিভা আর প্রস্ফুটনে শহরকে স্নিগ্ধ সুন্দর করে তুলেছে গ্রীষ্মের ফুলগুলো। কৃষ্ণচূড়ার বেশি দেখা মেলে জাতীয় সংসদ এলাকায়। ক্রিসেন্ট লেকের পাশের সড়কের দুই পাশ দিয়ে টানা কৃষ্ণচূড়ার সারি। এ ছাড়া চলতি পথে রমনায়, সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে, বেইলি রোডে, বিক্ষিপ্তভাবে আরও অনেক জায়গায় রক্তিম কৃষ্ণচূড়ার দিকে না তাকিয়ে পারা যায় না।ফুলের জন্য খ্যাতি বসন্তের। কবিদের...
বৈশাখের দুপুর। রোদের তাপে যেন মাটিতে আগুন জ্বলছে, বাতাসে ধুলার নৃত্য। মাঠ-ঘাটের বুক ফেটে যাওয়ার উপক্রম। এর মধ্যে দূর আকাশে ঘনিয়ে আসা মেঘের ছায়া মাঝেমধ্যে আশার মৃদু আভাস ছড়িয়ে দেয়। চারদিকের খাঁ-খাঁ নীরবতার মধ্যে আকস্মিক মেঘের গর্জন যেন প্রকৃতির এক অশ্রুতপূর্ব সুর। শহরের কোলাহল ফেলে গ্রামীণ পথে চলতে চলতে ক্লান্ত শরীরের ভারী বোঝা নিয়ে হঠাৎ থেমে যাই। পথের ধারে দাঁড়িয়ে, রক্তিম কৃষ্ণচূড়ার অপরূপ রূপে মুগ্ধ হই। আগুনরাঙা ফুলের সমারোহে সে যেন রুক্ষ বৈশাখের বুকেও প্রেমের এক উজ্জ্বল দীপ্তি বয়ে আনছে। ঝলসে যাওয়া প্রকৃতির মধ্যে তার প্রতিটি ফুল সৌন্দর্য ছড়াচ্ছে। চলার পথে হঠাৎ করে আকাশ ভারী হয়ে আসে। ধূসর কালো মেঘের চাদরে ঢাকা পড়ে রোদ। মৃদু বাতাস বয়ে আনে বৃষ্টির গন্ধ। বাজারের এক কোণে ছাউনির নিচে আশ্রয় নিই। সেখানেও প্রকৃতি নিজের...
যখন গ্রীষ্ম চলছে, এর উত্তাপের প্রতাপ সবটুকু নয়। গ্রীষ্মমণ্ডলের মানুষ কিন্তু এর উপহার দেওয়া রস রূপ রঙের কথাও ভোলে না। শীতমণ্ডলের মানুষের কাছে তো সে গ্রীষ্ম আরও আরাধ্য। যদিও বৈশাখ নামে নয়, সেখানে অন্য নাম আছে। তবু বিশাখা নক্ষত্রের প্রভাব তো আর নাম বদলালে বদলে যায় না। কিছুদিন আগে নববর্ষ এসে মৌলিক রঙের ঢেউ বইয়ে দিয়ে গেল। মৌলিক রঙগুলো কী যে উজ্জ্বল, প্রাণময়, বাঙ্ময়! রঙগুলো যখন কথা বলে, তখন এর মানুষ-দর্শকের কথা থেমে যায়। গ্যালারি ইলিউশনে ‘গ্রীষ্মের রঙ’ নামে একটি প্রদর্শনী গত ১৮ এপ্রিল থেকে চলছে। স্থান পেয়েছে বর্ণিল, অনুপম সমস্ত চিত্রকর্ম। ছবি যারা ভালোবাসেন, দেখতে অথবা সংগ্রহ করতে ব্যগ্র, তাদের জন্যে এ আয়োজন আনন্দদায়ক হবে সন্দেহ নেই। পঞ্চাশজন শিল্পী এতে অংশ নিয়েছেন। একসঙ্গে দেশের অর্ধশত প্রণিধানযোগ্য শিল্পীর কাজ সাধারণ...
ষড়ঋতুর এই দেশে ‘গ্রীষ্ম’ শব্দটির সঙ্গে অবিচ্ছেদ্যভাবে জড়িত প্রচণ্ড তাপদাহ, খরা কিংবা কালবৈশাখী। এর বাইরেও রয়েছে এই ঋতুটির এক ভিন্ন রূপ। তা হলো গ্রীষ্মে ফোটা অগণিত অসাধারণ সব ফুল। চোখজুড়ানো সুন্দর সে রূপে আমরা মুগ্ধ হই। বাংলাদেশে ছয় হাজারের বেশি উদ্ভিদ প্রজাতি রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে প্রায় সাড়ে তিন হাজার ফুলের উদ্ভিদ। গ্রীষ্মের ফুল অন্যতম। গরমের এই সময়ের কিছু ফুলের নান্দনিকতা যেন তাপদাহ কমিয়ে দেয়। জারুল, কৃষ্ণচূড়া, স্বর্ণচূড়া, রাধাচূড়া, জিনিয়া– এমন ফুলগুলো যে কারও চোখ ও মনের জন্য বয়ে আনে দুর্দান্ত এক প্রশান্তি। কৃষ্ণচূড়া গ্রীষ্মের আইকনিক ফুল। এ সময়ে গাছটি মূলত আগুনরাঙা ফুলে ঢেকে যায়। বৈশাখ-জ্যৈষ্ঠ মাসে রমনার ফুটপাত, বিজয় সরণি পার হয়ে গণভবনের দিকে যেতে রাস্তার দুই পাশ ধরে বা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেতর দিয়ে হাঁটার সময়ে যে কোনো ক্লান্ত...
সিরাজগঞ্জের কাজিপুর উপজেলা বিএনপির সাবেক কমিটিকে ‘পকেট কমিটি’ আখ্যা দিয়ে বক্তব্য দেওয়ায় নেতাকর্মীদের তোপের মুখে পড়েছেন কণ্ঠশিল্পী রোমানা মোর্শেদ কনকচাঁপা। তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় তাকে উদ্দেশ্য করে ‘ভুয়া ভুয়া’ শ্লোগানে উত্তেজিত হয়ে ওঠেন উপস্থিত দলের নেতাকর্মীরা। পরে ‘স্যরি’ বলে নেতাকর্মীদের কাছ থেকে রক্ষা পান কণ্ঠশিল্পী কনকচাঁপা। এ সময় অন্য নেতারা মাইক হাতে নিয়ে নেতাকর্মীদের শান্ত করেন। পরে তিনি বক্তব্য না দিয়েই মঞ্চে বসে থাকেন। একপর্যায়ে অবস্থা বেগতিক দেখে নিজ প্রাইভেটকারে সভাস্থল ত্যাগ করেন তিনি। ওই সময় কনকচাঁপাকে লক্ষ্য করে আবারও ভুয়া ভুয়া দুয়োধ্বনি দিতে দেখা নেতাকর্মীদের। এর আগে বুধবার দুপুরে আলম চৌরাস্তায় কাজিপুর উপজেলা বিএনপি আয়োজিত সিরাজগঞ্জ-১ কাজিপুর সংসদীয় আসনের সম্মেলন প্রস্তুত কমিটির আলোচনা সভায় বক্তব্য প্রদানকালে কণ্ঠশিল্পী কনকচাঁপা এই ধরনের মন্তব্য করেন। মন্তব্যের পর তার প্রতি বিরূপ প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়। সভায়...
সিরাজগঞ্জের কাজিপুর উপজেলা বিএনপির সাবেক কমিটিকে ‘পকেট কমিটি’ আখ্যা দিয়ে বক্তব্য দেওয়ায় নেতাকর্মীদের তোপের মুখে পড়েছেন কণ্ঠশিল্পী রোমানা মোর্শেদ কনকচাঁপা। তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় তাকে উদ্দেশ্য করে ‘ভুয়া ভুয়া’ শ্লোগানে উত্তেজিত হয়ে ওঠেন উপস্থিত দলের নেতাকর্মীরা। পরে ‘স্যরি’ বলে নেতাকর্মীদের কাছ থেকে রক্ষা পান কণ্ঠশিল্পী কনকচাঁপা। এ সময় অন্য নেতারা মাইক হাতে নিয়ে নেতাকর্মীদের শান্ত করেন। পরে তিনি বক্তব্য না দিয়েই মঞ্চে বসে থাকেন। একপর্যায়ে অবস্থা বেগতিক দেখে নিজ প্রাইভেটকারে সভাস্থল ত্যাগ করেন তিনি। ওই সময় কনকচাঁপাকে লক্ষ্য করে আবারও ভুয়া ভুয়া দুয়োধ্বনি দিতে দেখা নেতাকর্মীদের। এর আগে বুধবার দুপুরে আলম চৌরাস্তায় কাজিপুর উপজেলা বিএনপি আয়োজিত সিরাজগঞ্জ-১ কাজিপুর সংসদীয় আসনের সম্মেলন প্রস্তুত কমিটির আলোচনা সভায় বক্তব্য প্রদানকালে কণ্ঠশিল্পী কনকচাঁপা এই ধরনের মন্তব্য করেন। মন্তব্যের পর তার প্রতি বিরূপ প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়। সভায়...
তুমুল জনপ্রিয় সব গানের গায়িকা কনকচাঁপা ঘর বেঁধেছেন সুরকার ও সংগীত পরিচালক মইনুল ইসলাম খানের সঙ্গে। আজ তার স্বামীর ৬৬ তম জন্মদিন। বিশেষ দিনে আবেগঘন একটি পোস্ট দিয়েছেন নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে। লেখার শুরুতে কনকচাঁপা বলেন, “আজ থেকে ৬৬ বছর আগে এইদিনে তুমি জন্মেছিলে। বুড়িদাদির মতো আমার খুব সেই আঁতুড় ঘর দেখতে ইচ্ছে হয়! শীতের রাত, আমার প্রিয়তমা শাশুড়িআম্মা না জানি কত কষ্ট করেছেন। তখন তো আর ডায়াপার ছিল না। কি গোলাপি একটা তুলার বল না জানি ছিল! যদি একটু দেখতে পেতাম!” শ্বশুর-শাশুড়ির প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে কনকচাঁপা বলেন, “তোমার পয়লা স্কুলে যাওয়ার দিন তোমাকে কেমন দেখাচ্ছিল সেটা জানার খুব আগ্রহ। যদিও পারিবারিক অ্যালবামে আমি তোমার অনেক ছোটবেলার ছবি দেখে তোমার শৈশব কৈশোর মুখস্ত। আমার শ্বশুর-শাশুড়িকে কৃতজ্ঞতা তারা...
দেশের নন্দিত সংগীতশিল্পী কনকচাঁপা। এই পর্যায়ে আসাতে বাবা আজিজুল হক মোর্শেদ ও স্বামী সুরকার-সংগীত পরিচালক স্বামী মইনুল ইসলাম খানের অবদান সবচেয়ে বেশি। আজ স্বামী জন্মদিনে তাকে নিয়ে ফেসবুকে আবেগঘন কথা লিখেছেন কনকচাঁপা। ফেসবুকে তিনি লিখেছেন, ‘আজ থেকে ৬৬ বছর আগে এইদিনে তুমি জন্মেছিলে। বুড়িদাদির মতো আমার খুব সেই আঁতুড় ঘর দেখতে ইচ্ছে হয়! শীতের রাত, আমার প্রিয়তমা শাশুড়ি আম্মা না জানি কত কষ্ট করেছেন। তখন তো আর ডায়াপার ছিল না। কি গোলাপি একটা তুলার বল না জানি ছিলে! একটু দেখতে পেতাম! তোমার পয়লা স্কুলে যাওয়ার দিন তোমাকে কেমন দেখাচ্ছিল সেটা জানার খুব আগ্রহ। যদিও পারিবারিক এলবামে আমি তোমার অনেক ছোট বেলার ছবি দেখে তোমার শৈশব কৈশোর মুখস্থ। আমার শ্বশুর শাশুড়িকে কৃতজ্ঞতা তাঁরা তোমাকে জন্ম দিয়েছেন।’ তিনি আরও লিখেছেন, ‘আজ তোমার...
দেশের নন্দিত সংগীতশিল্পী কনকচাঁপা। এই পর্যায়ে আসাতে বাবা আজিজুল হক মোর্শেদ ও স্বামী সুরকার-সংগীত পরিচালক স্বামী মইনুল ইসলাম খানের অবদান সবচেয়ে বেশি। আজ স্বামী জন্মদিনে তাকে নিয়ে ফেসবুকে আবেগঘন কথা লিখেছেন কনকচাঁপা। ফেসবুকে তিনি লিখেছেন, ‘আজ থেকে ৬৬ বছর আগে এইদিনে তুমি জন্মেছিলে। বুড়িদাদির মতো আমার খুব সেই আঁতুড় ঘর দেখতে ইচ্ছে হয়! শীতের রাত, আমার প্রিয়তমা শাশুড়ি আম্মা না জানি কত কষ্ট করেছেন। তখন তো আর ডায়াপার ছিল না। কি গোলাপি একটা তুলার বল না জানি ছিলে! একটু দেখতে পেতাম! তোমার পয়লা স্কুলে যাওয়ার দিন তোমাকে কেমন দেখাচ্ছিল সেটা জানার খুব আগ্রহ। যদিও পারিবারিক এলবামে আমি তোমার অনেক ছোট বেলার ছবি দেখে তোমার শৈশব কৈশোর মুখস্থ। আমার শ্বশুর শাশুড়িকে কৃতজ্ঞতা তাঁরা তোমাকে জন্ম দিয়েছেন।’ তিনি আরও লিখেছেন, ‘আজ তোমার...