কোটা সংস্কার আন্দোলন থেকে গণঅভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন। এর পুরোটা সময়জুড়ে দেশের সংবাদপত্রগুলোতে কী ছাপা হয়, কী রকমই বা ছিল সেসব সংবাদের উপস্থাপন? এসব বিষয় সম্পর্কে জানাতে ও স্মৃতিচারণ করতে ‘সংবাদচিত্রে জুলাই অভ্যুত্থান’ শীর্ষক দুই দিনব্যাপী তথ্যচিত্র প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়েছে। এই আয়োজন করেছে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতি।
রোববার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন প্রশাসনিক ভবনের পাশে এ প্রদর্শনীর উদ্বোধন করেন ইউজিসির চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড.

মোহাম্মদ তানজীম উদ্দিন খান। এ সময় উপস্থিত ছিলেন ইউজিসির সদস্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ তানজীম উদ্দিন খান, কবি নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. জাহাঙ্গীর আলম, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. জয়নুল আবেদীন সিদ্দিকী, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম ইনস্টিটিউট ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য জেহাদ উদ্দিন, বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার ড. মিজানুর রহমান প্রমুখ।
সরেজমিন দেখা যায়, প্রদর্শনীতে গত জুলাই-আগস্টে দেশের বিভিন্ন স্থানে সংঘটিত আন্দোলন ও নানাবিধ ঘটনা সংক্রান্ত বিভিন্ন জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পত্রিকার শিরোনাম, সংবাদ ও ছবির পেপার কাটিং প্রদর্শিত হয়েছে।
আয়োজনের বিষয়ে সাংবাদিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মোছা. জান্নাতি বেগম জানান, জুলাইয়ের চেতনা আমাদের জাতীয় ইতিহাসের এক গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। সেই চেতনা যেন সবার স্মরণে থাকে, ভবিষ্যৎ প্রজন্ম যেন অনুপ্রেরণা নিতে পারেন সেই ভাবনা থেকেই এ উদ্যোগ।
সাংবাদিক সমিতির সভাপতি কামরুল হাসান বলেন, গত জুলাই-আগস্টে আন্দোলনে সাংবাদিকরা কতটা ঝুঁকি নিয়ে নিরপেক্ষ ও সত্য তথ্য মানুষের কাছে পৌঁছে দিয়েছেন তা স্মরণ করিয়ে দিতেই এই প্রদর্শনীর আয়োজন।

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: গণঅভ য ত থ ন প রদর শ

এছাড়াও পড়ুন:

নীল সমুদ্রে দক্ষিণ আফ্রিকার নীল বেদনা, ভারত বিশ্ব চ‌্যাম্পিয়ন

অনুমিত চিত্রনাট্যই যেন অনুসরণ করল মুম্বাইয়ের ফাইনাল ম্যাচ। ভারতের জার্সি গায়ে দর্শকে ঠাসা গ্যালারি রূপ নিল নীল সমুদ্রে। ২২ গজে আরও একবার ভারতের আধিপত‌্য, শাসন। যেন শিরোপার পায়চারি অনেক আগের থেকেই। 

ব‌্যাটিংয়ে পর্বত ছুঁই-ছুঁই রান। এরপর স্পিনে ফুল ফোটালেন স্পিনাররা। দক্ষিণ আফ্রিকা লড়াই করল সাধ‌্যের সবটুকু দিয়ে। ব্যাটে-বলে সহজে হাল ছাড়ল না তারাও। হৃদয় জিতলেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত পাত্তাই পেল না। ভারতের শক্তি-সামর্থ‌্যের গভীরতার কাছে হার মানতেই হলো প্রোটিয়া নারীদের।

আরো পড়ুন:

৪১১ রানের টি-টোয়েন্টি ম্যাচে ৯ রানে হারল জিম্বাবুয়ে

কেন বিপিএল থেকে বাদ পড়ল চিটাগং কিংস

মুম্বাইয়ের নাভি স্টেডিয়ামের নীল সমুদ্রে সব আতশবাজি আজ রাতে ফুটল ভারতের বিশ্বকাপ  উদ্‌যাপনে। প্রথমবার ভারতের নারী ক্রিকেট দল ওয়ানডেতে বিশ্ব চ‌্যাম্পিয়ন। ৫২ রানের বিশাল জয় বুঝিয়ে দেয় হারমানপ্রীত কৌর, জেমিমা রদ্রিগেজ, দীপ্তি শর্মা কিংবা শেফালি বার্মা, স্মৃতি মান্ধানা, রিচা ঘোষরা ২২ গজকে কতটা আপন করে নিয়েছেন। শিরোপা জয়ের মঞ্চে ছাড় দেননি একটুও। ২০০৫ ও ২০১৭ বিশ্বকাপে যে ভুলগুলো হয়েছিল...সেগুলো আজ ফুল হয়ে ঝরল। 

বৃষ্টি বাঁধায় বিঘ্ন ম‌্যাচে আগে ব‌্যাটিংয়ে নেমে ৭ উইকেটে ২৯৮ রানের স্কোর পায় ভারত। ৪৫.৩ ওভারে অলআউট হওয়ার আগে ২৪৬ রান করতে পারে প্রোটিয়া নারীরা। নাডিন ডি ক্লার্ক শেষ ব‌্যাটসম‌্যান হিসেবে যখন আউট হলেন, স্টেডিয়ামের প্রায় ষাট হাজার ভারতীয় সমর্থকদের মুখে একটাই স্লোগান, চাক দে ইন্ডিয়া।

ওই জনসমুদ্রের স্লোগান, ‘ভারত মাতা কি জয়’, ‘বন্দে মাতরম’। 

বিস্তারিত আসছে …

 

ঢাকা/ইয়াসিন

সম্পর্কিত নিবন্ধ