অমিত-সোহানের ব্যাটে বাংলাদেশ এ দলের লড়াই
Published: 22nd, May 2025 GMT
নিউ জিল্যান্ড এ দলের বিপক্ষে চারদিনের ম্যাচের দ্বিতীয় দিনে বড় রান করেছে বাংলাদেশ এ দল। জবাব দিয়েছে নিউ জিল্যান্ড এ দলও। বৃষ্টিবিঘ্নিত ম্যাচে দুই দলই সমানতালে লড়েছে।
মিরপুর শের ই বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে ৪ উইকেটে ২২৫ রানে দ্বিতীয় দিন শুরু করে বাংলাদেশ এ দল। অলআউট হয় ৩৫৭ রানে। নিউ জিল্যান্ড ১ উইকেটে ১০৪ রান তুলে দিন শেষ করেছে। ২৫৩ রানে পিছিয়ে সফরকারীরা।
বড় রানের সুযোগ হাতছাড়া করেছেন অমিত হাসান। ৬৭ রান করে আউট হন। ঝড় তুলে তিনটি করে চার ও ছক্কায় ৪০ বলে ৪৮ করেন অধিনায়ক নুরুল হাসান সোহান।
আগের দিনের অপরাজিত ব্যাটসম্যান মাহিদুল ২৯ রানের বেশি করতে পারেননি। এরপর সোহানের সঙ্গে জুটি বাধেন অমিত। এই জুটিতে অমিত ফিফটি করলেও পরে ইনিংস বড় করতে পারেননি।
পেসার বেন লিস্টারের ভেতরে ঢোকানো ডেলিভারিতে এলবিডব্লিউ হন। ১১০ বলে ৮ চারের সঙ্গে ১টি ছক্কা মারেন ডানহাতি ব্যাটসম্যান।এরপর সোহানের একার বীরত্বে বাংলাদেশ এ দলের রান সাড়ে তিনশ পেরিয়ে যায়।
শেষ সেশনে বাংলাদেশের প্রাপ্তি এক উইকেট। পেসার খালেদ দারুণ ডেলিভারিতে রিস মারিয়ুকে ফেরান খালেদ। ২৪ রানে উদ্বোধনী জুটি ভাঙার পর বাংলাদেশ আর কোনো সাফল্য পায়নি।
কার্টার ৬৬ বলে ৪৮ ও হিফি ৮৯ বলে ৪১ রান করে অপরাজিত আছেন।
ঢাকা/ ইয়াসিন
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ল দ শ এ দল
এছাড়াও পড়ুন:
যাত্রাবাড়ীতে বিদ্যুৎমিস্ত্রিকে পিটিয়ে হত্যা
রাজধানীতে হাত ও পা বেঁধে রড দিয়ে পিটিয়ে আনোয়ার হোসেন (৪৩) নামের এক ব্যক্তিকে হত্যা করা হয়েছে। গতকাল শুক্রবার সকালে যাত্রাবাড়ীর কাউন্সিল শরিফ পাড়ায় বাসের অবকাঠামো তৈরির একটি কারখানায় এ ঘটনা ঘটে।
বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) বিদ্যুৎমিস্ত্রি ছিলেন আনোয়ার হোসেন। তাঁর কর্মস্থল ছিল পুরান ঢাকার সদরঘাটে। পারিবারিক সূত্র জানায়, আনোয়ার হোসেন স্ত্রী ও দুই মেয়ে নিয়ে রাজধানীর মাতুয়াইলের মৃধাবাড়ি এলাকায় থাকতেন।
আনোয়ারের ভাই দেলোয়ার হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, গতকাল ভোরে আনোয়ার বাসা থেকে নামাজ পড়ার উদ্দেশ্যে বের হন। পরে খবর পান, তাঁর ভাইকে কাউন্সিল উত্তর শরিফ পাড়ায় বাসের অবকাঠামো তৈরির গ্যারেজে নিয়ে হাত–পা বেঁধে রাখা হয়েছে। এরপর সেখানে গিয়ে আনোয়ারের হাত–পা বাঁধা ও রক্তাক্ত মুমূর্ষু অবস্থায় দেখতে পান তাঁর মা।
লোহার রড দিয়ে পেটানো হয়েছে বলে মৃত্যুর আগের তাঁর মাকে জানিয়েছিলেন আনোয়ার। তাঁর ভাই এ কথা জানিয়ে বলেন, এর কিছুক্ষণ পরই ঘটনাস্থলেই আনোয়ারের মৃত্যু হয়। এরপর যাত্রাবাড়ীর থানা-পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠায়।
গতকাল সন্ধ্যায় যাত্রাবাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. কামরুজ্জামান প্রথম আলোকে বলেন, ভোরে সঙ্গী সুমনকে নিয়ে আনোয়ার বাসের কাঠামো তৈরির কারখানায় চুরি করতে যান। এ সময় সেখানে থাকা লোকজন তাঁকে পিটিয়ে হত্যা করে। তাঁর সঙ্গী সুমন পালিয়ে যান।